বাইনারি বা ট্রাইনারি স্টার বলতে কি বুঝায়? এদের গ্রহ ব্যবস্থা কেমন? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+3 টি ভোট
49 বার দেখা হয়েছে
"জ্যোতির্বিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (4,060 পয়েন্ট)

4 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (15,700 পয়েন্ট)
আধুনিক গনমাধ্যম জার্নাল ও সামাজিক মাধ্যমগুলির দৌলতে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরের বিষয়ে সকলেরই অল্পবিস্তর ধ্যান ধারনা আছে। বলাযায় ইউনিভার্সের সবথেকে রহস্যময় ও শক্তিশালী বস্তু হলো এই ব্ল্যাকহোল। আইনস্টাইনের সাধারন আপেক্ষিকতাবাদ অনুযায়ী এই ব্ল্যাকহোল মহাজাগতিক সেই ভর যা স্পেসটাইম বা স্থানকাল চাদরে ছিদ্র সৃষ্টি করে। 1916 সালে ব্ল্যাকহোলের তত্ত্ব প্রথম কল্পনা করা গেলেও 1964 সালে Cygnus X1 নামক ব্ল্যাকহোল আবিষ্কারের পর এর অস্তিত্ত্ব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হন। আমাদের পরিচিত মহাবিশ্বে এরকম কয়েক ডজন ব্ল্যাকহোলের উপস্থিতি দেখা যায়। এর ভর ও ঘনত্ব অসীম হবার কারনে এর দ্বারা সৃষ্ট মহাকর্ষ বলও প্রবল। আলো পর্যন্ত এর আকর্ষন থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না। স্পেসটাইমে ইহা দ্বারা সৃষ্ট ছিদ্রে বা সাইফনে কোনো ভর আসিলে উহার এসকেপ ভেলোসিটি আলোর গতিবেগ অপেক্ষাও অধিক হওয়া আবশ্যক। কোনো পদার্থের গতি আলোর গতি অপেক্ষা অধিক হয় না বলিয়া ধরা যাইতে পারে ব্ল্যাকহোলের ইভেন্ট হরিজনে কোনো বস্তু প্রবেশ করিলে উহা ব্ল্যাকহোলের কেন্দ্র বা সিঙ্গুলারিটির দিকে চালিত হবে। কোনো কিছু এমনকি আলোও ইভেন্ট হরিজন থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না তাই ব্ল্যাকহোলের অস্তিত্ত্ব নির্ধারন বা দৃষ্টিগোচর করা আপাত অসম্ভব। একারনে ব্ল্যাকহোলের অস্তিত্ত্ব নির্ধারনের জন্য কিছু পরোক্ষ পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। সাধারনত মহাজাগতিক বাইনারি বা ট্রাইনারি স্টার সিস্টেমগুলিতে ব্ল্যাকহোল উপস্থিত থাকে। তাছাড়া X-ray ও Gamma-ray এর বিচ্ছুরন দেখে বিজ্ঞানীরা ব্ল্যাকহোলের উপস্থিতি নির্ধারন করেন। এখনও পর্যন্ত চারপ্রকার ব্ল্যাকহোলের উপস্থিতি প্রমানিত যথা সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল, স্টেলার ব্ল্যাকহোল, ইন্টারমিডিয়েট ব্ল্যাকহোল এবং মিনিয়েচার ব্ল্যাকহোল। যে ব্ল্যাকহোলের ভর সূর্যের ভর বা সোলার মাসের কয়েক লক্ষগুন হয়, উহাকে সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল বলে। আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রে স্যাজিটেরিয়াস A হলো এরকম সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ২৫হাজার আলোকবর্ষ। প্রায় প্রতিটি স্পাইরাল গ্যালাক্সির কেন্দ্রেই এরকম সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল থাকে। দেখা গেছে Sag-a আসলে দুটি সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোলের সমবায়। এখন প্রশ্ন হলো এই সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে এলো কোথা থেকে? ধারনা করা হয়, আমাদের গ্যালাক্সির বয়স যখন ১০০ মিলিয়ন বছর তখন সূর্যের চেয়ে বহুগুন বড়ো কোনো নক্ষত্রের মৃত্যুর পর প্রথম সৃষ্ট স্টেলার ব্ল্যাকহোল ক্রমাগত আয়তন ও ভর বৃদ্ধির কারনে গ্যালাক্সির কেন্দ্র অভিমূখে চালিত হয়। উহাই সময়ের সাথে সাথে সুপারম্যাসিভ ব্লাকহোলে পরিনত হয়। দ্বিতীয় সম্ভাবনা বিগব্যাংএর সময় সৃষ্ট কোনো প্রাইমর্ডিয়াল ব্ল্যাকহোল মহাজাগতিক ভর যথা গ্রহ নক্ষত্র ভক্ষনের মাধ্যমে আয়তনে বৃদ্ধি পেয়ে সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোলে পরিনত হতে পারে। পৃথিবীর নিকটতম ব্ল্যাকহোলটি কিন্তু পরিষ্কার মেঘমুক্ত আকাশে আমরা খালি চোখেই দেখতে পাই। মাত্র ১০০০ আলোকবর্ষ দূরে স্যাজিটেরিয়াস কন্স্টেলেশানের নিকটে টেলিস্কোপিয়াম নক্ষত্রপুন্জে এই যুগ্ম তারকাকে বিজ্ঞানীরা ব্ল্যাকহোল রূপে সনাক্ত করেছেন একে ।HR 6819 নামে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর ভর সূর্যের ৪.২ গুন হলেও ইহার আগ্রাসনধর্মীতা বেশ কম।

এখন প্রশ্ন হলো পৃথিবী কি কোনো ব্ল্যাকহোলের কবলে কখনও পড়তে পারে? NASA র রিপোর্ট অনুযায়ী পৃথিবীর নিকটে এরকম কোনো ব্ল্যাকহোল নেই এবং সর্বোপরি ব্ল্যাকহোল স্পেসে নক্ষত্র বা গ্রহ ভক্ষনের জন্য ঘুরে বেড়ায় না। এছাড়াও সূর্যের মতো ভরের নক্ষত্র জীবদ্দশার শেষে ব্ল্যাকহোলে পরিনত হয় না। এমনকি সূর্যের সমভরের কোনো ব্ল্যাকহোল সূর্যের স্থানে অবস্থান করলেও পৃথিবী সহ অন্যান্য গ্রহগুলি উহার চতুর্দিকে একইভাবে ঘূর্নায়মান থাকবে। তবে সম্প্রতি সৌরমন্ডলে রহস্যময় নবম গ্রহের সম্ভাব্য উপস্থিতি সৌরমন্ডলের ভবিষ্যত নিয়ে কিছু প্রশ্নের অবতারনা করেছে। বিশেষকতগুলি কারনে বিজ্ঞানীরা প্লুটোর গ্রহের তকমা ছিনিয়ে নেবার পর লক্ষ্য করেন নেপ্চুনের কক্ষপথের বহির্ভাগে কাইপার বেল্ট কোনো অজানা বৃহৎ ভরের প্রভাবে স্থিতাবস্থায় অবস্থান করছে। কিন্তু সেই অদেখা বা অজানা ভরটি কি? বিজ্ঞানীদের হিসেব অনুযায়ী এই অজানা ও অদেখা প্রকল্পিত ভর পৃথিবীর ভরের প্রায় ৫ থেকে ১০ গুন। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে এর ১০ থেকে ২০ হাজার বছর সময়

লাগে। কিন্তু এই নবম গ্রহটির প্রকৃত স্বরূপ কি? কেনোই বা তাকে দেখা যাচ্ছে না? এটাই ভাবিয়ে তুলেছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের।

একদল বিজ্ঞানীর মতে প্ল্যানেট নাইন আসলে কোনো গ্রহ নয় বরং তা পৃথিবীর থেকে ৫-১০ গুন ভরবিশিষ্ট একটি ব্ল্যাকহোল। কিন্তু এর আয়তন একটি বেসবল বা বাতাবীলেবুর সমান! ব্ল্যাকহোলের ধর্মবিশিষ্ট ও ক্ষুদ্র আয়তন যুক্ত বলেই বিজ্ঞানীরা এর উপস্থিতি বুঝতে পারলেও কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছেন না। তাদের মতে এটা প্রাইমর্ডিয়াল ব্ল্যাকহোল যার উৎপত্তি হয়েছিলো সেই বিগব্যাং এর সময়। কিন্তু সৌরমন্ডল সৃষ্টির কোনো এক পর্যায়ে সূর্যের অভিকর্ষ বলের প্রভাবে সূর্যের চারিদিকে একটা অদ্ভুত কৌনিক কক্ষপথে ঘুরতে থাকে। প্রতিটি গ্রহের কক্ষপথের সাথে সামান্য কৌনিক অবস্থান কিন্তু এরকম একটি বৃহৎ ভরের উপস্থিতি নির্দেশ করে। তবে এরকম কোনো ব্ল্যাকহোল সৌরজগতের জন্য কি কোনো বিপদের কারন হতে পারে? বিজ্ঞানীদের ধারনা কিন্তু এমন কিছু বিপদেরই ইঙ্গিতবহ। ক্রমাগত হকিং রেডিয়েশান বিকিরনের ফলে যদি উহা মহাশূন্যে বিলীন হতে শুরু করে তবে কয়েক মিলিয়ন হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরনের সমপরিমান গামারশ্মির বিকিরন পৃথিবীর জীবজগতকে ধ্বংস করবে। আর দ্বিতীয় সম্ভাবনা, মহাজাগতিক ভরকে ভক্ষণ করে যদি উহা আয়তনে বৃদ্ধি পায় তবে একসময় সমগ্র সৌরজগৎ এর করাল গ্রাসে নিমজ্জিত হবে!

©ডাঃ অনিন্দ্য দাস -thecalcuttamirror
0 টি ভোট
করেছেন (5,650 পয়েন্ট)
বাইনারি স্টার সিস্টেম বলতে বোঝায় যে স্টার সিস্টেমে দুটি নক্ষত্র থাকে এবং ট্রাইনারি স্টার সিস্টেমে তিনটি নক্ষত্র থাকে।

বাইনারি স্টারের ক্ষেত্রে সাধারণত দুটি নক্ষত্র একটি সাধারণ বিন্দুকে কেন্দ্র করে ঘুরে বা সহজভাবে বললে একে অন্যকে প্রদক্ষিণ করে। ট্রাইনারি স্টার সিস্টেমে একইভাবে তিনটি নক্ষত্র থাকে।

আর গ্রহব্যবস্থা সাধারণ নক্ষত্রের গ্রহব্যবস্থার মতোই। প্রত্যেক নক্ষত্রের আলাদা আলাদা গ্রহ থাকে, এরা একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরে।

আমাদের সবচেয়ে নিকটবর্তী স্টার সিস্টেম আলফা সেন্টারি একটি ট্রাইনারি স্টার সিস্টেম। আলফা সেন্টারি এ এবং আলফা সেন্টারি বি একে অন্যকে প্রদক্ষিণ করে এবং আলফা সেন্টারি সি বা প্রক্সিমা সেন্টারি এই দুটি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে।
0 টি ভোট
পূর্বে করেছেন (4,570 পয়েন্ট)
একটি বাইনারি স্টার সিস্টেম হল একটি স্টার সিস্টেম যা দুটি তারা নিয়ে গঠিত যা একে অপরের সাথে মহাকর্ষীয়ভাবে আবদ্ধ এবং একে অপরের চারপাশে কক্ষপথে রয়েছে। বাইনারি নক্ষত্রগুলি খুব সাধারণ, এবং এটি অনুমান করা হয় যে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির প্রায় অর্ধেক তারা বাইনারি সিস্টেমের অংশ।

একটি টার্নারি স্টার সিস্টেম হল একটি স্টার সিস্টেম যা তিনটি তারা নিয়ে গঠিত যা একে অপরের সাথে এবং একে অপরের চারপাশে কক্ষপথে আবদ্ধ। বাইনারি স্টার সিস্টেমের তুলনায় টারনারি স্টার সিস্টেম অনেক কম সাধারণ, এবং এটি অনুমান করা হয় যে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সমস্ত নক্ষত্রের মাত্র 1% টারনারি সিস্টেমের অংশ।

বাইনারি এবং টারনারি স্টার সিস্টেমের গ্রহ ব্যবস্থাগুলি আমাদের নিজস্ব সূর্যের গ্রহ ব্যবস্থা থেকে খুব আলাদা হতে পারে। বাইনারি স্টার সিস্টেমে, গ্রহগুলি একটি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করতে পারে, অথবা তারা উভয় নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করতে পারে। টারনারি স্টার সিস্টেমে, গ্রহগুলো তিনটি নক্ষত্রের যে কোনো একটিকে প্রদক্ষিণ করতে পারে।

বাইনারি এবং টারনারি স্টার সিস্টেমের গ্রহগুলি সিস্টেমের অন্যান্য নক্ষত্রের মহাকর্ষীয় টানের দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। এর ফলে গ্রহগুলিকেন্দ্রিক কক্ষপথ থাকতে পারে, যার অর্থ হল তাদের কক্ষপথ বৃত্তাকার নয়। উদ্ভট কক্ষপথ গ্রহগুলিকে জোয়ারের শক্তির জন্য আরও সংবেদনশীল করে তুলতে পারে, যা গ্রহগুলির আকৃতি পরিবর্তন করতে পারে।

বাইনারি এবং টারনারি স্টার সিস্টেমের গ্রহগুলিও সিস্টেমের অন্যান্য নক্ষত্রের বিকিরণ দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। এই বিকিরণ গ্রহের বায়ুমণ্ডলকে পাতলা করে তুলতে পারে এবং গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বকে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও, এমন প্রমাণ রয়েছে যে বাইনারি এবং টারনারি স্টার সিস্টেমে গ্রহের অস্তিত্ব থাকতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, কেপলার স্পেস টেলিস্কোপ একটি বাইনারি তারা সিস্টেমে উভয় নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে এমন গ্রহের প্রমাণ পেয়েছে।

যেহেতু জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বাইনারি এবং টারনারি স্টার সিস্টেমগুলি অধ্যয়ন চালিয়ে যাচ্ছেন, আমরা এই সিস্টেমগুলি কীভাবে কাজ করে এবং কীভাবে তারা গ্রহগুলির গঠন এবং বিবর্তনকে প্রভাবিত করতে পারে সে সম্পর্কে আরও শিখছি।
0 টি ভোট
পূর্বে করেছেন (500 পয়েন্ট)

বাইনারি স্টার হল এমন একটি ডুয়ারা সিস্টেম যেখানে দুটি নিকৃষ্ট গ্রহ সংযুক্ত আছে এবং এই দুটি গ্রহ পরস্পরের আশেপাশে ঘুরে থাকে। বাইনারি সিস্টেম আছে প্রায় ২০-৩০% সমস্ত তারাগুলির মধ্যে, এবং এটি মাইলস শতকরা তারাবিশিষ্ট সমস্ত গ্রহের মধ্যে একটিতেও খুব সাধারণ। বাইনারি স্টার সিস্টেমের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের গ্রহের ব্যবস্থা থাকতে পারে, যেমন যখন দুটি গ্রহ সংঘটিত হয় একটি উপাস্য পৃথিবী গ্রহ এবং একটি নিকৃষ্ট সাথে একটি অনুরূপ পৃথিবীর আকার এবং পর্যবেক্ষণ করা যায়।

বাইনারি স্টার সিস্টেমে গ্রহের ব্যবস্থা সাধারণত দুটি প্রকারের হতে পারে। প্রথমত, বিন্দুগামী বাইনারি সিস্টেম যেখানে দুটি গ্রহ পরস্পরের সাথে একটি প্রায় গতিহীন পথে আবদ্ধ থাকে এবং

 একটি গ্রহ দুটির মধ্যে বৃত্তাকার পথে ঘুরে থাকে। এই পথে বৃত্তাকার গতিতে ঘুরতে বিপক্ষে বাইনারি গ্রহের চারটি অঙ্কিত হতে পারে। এই প্রকারের সিস্টেমে দুটি গ্রহের মধ্যে দূরত্ব পর্য়াপ্ত ছোট হলে গ্রহগুলি সম্পর্কিত হয় এবং পরস্পরের কেন্দ্রে ঘুরে থাকে।

দ্বিতীয়ত, প্রশস্ত বাইনারি সিস্টেম যেখানে দুটি গ্রহ পরস্পরের কাছাকাছি ঘুরে থাকে এবং একটি গ্রহ অন্যটির চারগুন বেশি বৃহত্তর হলেও ঘুরে থাকে। প্রশস্ত বাইনারি সিস্টেমে দুটি গ্রহের মধ্যে দূরত্ব পর্য়াপ্ত ছোট হলে গ্রহগুলি একটি সাথে বন্ধন বজায় রাখে এবং একটি পথে ঘুরে থাকে।

বাইনারি স্টার সিস্টেমের গ্রহ ব্যবস্থা অনেকটাই সহজ নয় এবং এটি আলোচ্য বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। গ্রহের পাঠক

্রম এবং বিভিন্ন ধরণের গ্রহের সাথে সম্পর্কিত তথ্য দেওয়া অনিশ্চিততা সম্পন্ন করে। বাইনারি স্টার সিস্টেমের গ্রহ ব্যবস্থার বিশদ সম্পর্কে নতুন গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হচ্ছে এবং বিভিন্ন সিস্টেমে গঠিত হয়েছে, যা আমাদের গভীর বোধ করার সুযোগ দেয়।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+2 টি ভোট
4 টি উত্তর 248 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 99 বার দেখা হয়েছে
31 অগাস্ট 2022 "রসায়ন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Maksud (3,600 পয়েন্ট)
+2 টি ভোট
2 টি উত্তর 132 বার দেখা হয়েছে
+2 টি ভোট
5 টি উত্তর 216 বার দেখা হয়েছে
+3 টি ভোট
2 টি উত্তর 101 বার দেখা হয়েছে

10,318 টি প্রশ্ন

17,326 টি উত্তর

4,666 টি মন্তব্য

196,462 জন সদস্য

58 জন অনলাইনে রয়েছে
4 জন সদস্য এবং 54 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. mofizmohiuddin

    160 পয়েন্ট

  2. MarioL276117

    100 পয়েন্ট

  3. DomingaTinke

    100 পয়েন্ট

  4. Maria87Q3555

    100 পয়েন্ট

  5. MilanTan624

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ শরীর রাসায়নিক রক্ত আলো মোবাইল চুল ক্ষতি কী চিকিৎসা স্বাস্থ্য পদার্থবিজ্ঞান সূর্য মহাকাশ মাথা পার্থক্য বৈজ্ঞানিক প্রাণী এইচএসসি-আইসিটি #biology বিজ্ঞান খাওয়া প্রযুক্তি গণিত শীতকাল #ask গরম কেন #জানতে ডিম কাজ বৃষ্টি কারণ চাঁদ বিদ্যুৎ রং উপকারিতা আগুন রাত শক্তি #science গাছ লাল খাবার মনোবিজ্ঞান আবিষ্কার সাদা সাপ দুধ হাত উপায় মশা ব্যাথা মস্তিষ্ক ঠাণ্ডা শব্দ মাছ ভয় গ্রহ কি বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা পা বিস্তারিত মন রসায়ন উদ্ভিদ পাখি কালো রঙ সমস্যা বৈশিষ্ট্য মেয়ে গ্যাস ব্যথা মৃত্যু চার্জ দাঁত হলুদ ভাইরাস আকাশ আম অক্সিজেন বিড়াল সময় নাক পাতা কোষ বাচ্চা
...