মানুষ ঘুমানোর সময় নাক ডাকে কেন? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+13 টি ভোট
3,803 বার দেখা হয়েছে
"মনোবিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (15,760 পয়েন্ট)

4 উত্তর

+6 টি ভোট
করেছেন (15,760 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

আমরা যখন ঘুমাই আমাদের গলার পেশি শিথিল হয়ে যায়। ফলাফল স্বরূপ বাতাস আসা-যাওয়ার পথ চিকন হয়ে যায়। যখন আমাদের মুখের ওপরের অংশ, আল-জিহ্বা, নাকের বিভিন্ন অংশ এবং জিহ্বার তল বেশি শিথিল হয়ে যায় তা মুখে বাতাস আসা যাওয়ার পথ বন্ধ করে দেয়। শরীর স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে চাইলে মানুষের গলায় অতিরিক্ত বাতাসের চাপ গলার আশেপাশে মসৃণ টিস্যুকে প্রকম্পিত করে। বাতাস যাতায়াতের পথ যত চিকন হয় তার নাক ডাকার শব্দ হয় তত তীব্র। ছেলে হোক বা মেয়ে কিছু কিছু কারণে নাক ডাকার পরিমাণ বেড়ে যায়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে মাংসপেশী শিথিল হয়ে পড়ে। তাই নাক ডাকার হার বেড়ে যায়। একইভাবে ওজন বেশি হলে তা গলায় ফ্যাটি টিস্যু বাড়িয়ে দেয় যা বাতাসের যাতায়াতের পথকে আরও সরু করে দেয়। ফলে যাদের ওজন বেশি তারা নাক ডাকে বেশি। এমনকি ঘুমানোর ভঙ্গির উপর নাক ডাকার হার নির্ভর করে। উপুড় হয়ে শুয়ে ঘুমালে বাতাস বেশি বাধাপ্রাপ্ত হয় ফলে নাক ডাকা বেশি হয়। দেখা যায় মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা বেশি নাক ডাকে। এর পেছনে নানা ধরনের ব্যাখ্যা রয়েছে। ছেলেদের গলার জায়গা তুলনামূলকভাবে বেশি ফলে জিহ্বা শিথিল হয়ে গলার ফাঁকা জায়গায় ঝুলে পড়লে বাতাসের আসা-যাওয়ার পথ সরু হয় কিন্তু বন্ধ হয়ে যায় না। মেয়েদের ক্ষেত্রে সে জায়গা অনেক ছোট। তাই যখন জিহ্বা শিথিল হয়ে ঝুলে পড়ে তা বাতাস আসা-যাওয়ার প্রায় সম্পূর্ণ পথই বন্ধ করে দেয় ফলে মেয়েদের ঘুম ভেঙে যায় এবং জেগে ওঠে। তাই তারা আর নাক ডাকে না।

+6 টি ভোট
করেছেন (15,760 পয়েন্ট)

যখন নাক এবং গলার মধ্য দিয়ে নিঃশ্বাস নেবার সময় বাতাস সঠিকভাবে যাতায়াত করতে পারে না তখন আশেপাশের টিস্যুগুলোতে কম্পনের সৃষ্টি হয়। ফলে যে শব্দ উৎপন্ন হয় সেটাকেই নাক ডাকা বলে।

+4 টি ভোট
করেছেন (123,400 পয়েন্ট)
Tasnuva Tasnim-

যেসব লোকজন মোটা তাদের মধ্যে নাক ডাকার হার অনেক বেশি। উইন্সটন চার্চিল নাক ডাকতেন ১৪০ ডেসিবেলে। যেখানে একটি জেড ইঞ্জিন শব্দ করে ১৩০ ডেসিবেল। শব্দটা হওয়ার কারণ হলো যখন সে বাতাস নেওয়ার চেষ্টা করেন প্রচণ্ড বেগে ভেতরে নেগেটিভ সাকশন হয়, তখন ফ্যারিংসে জিহ্বার বেজসহ এক ধরনের কম্পন হয়। এর জন্য এই শব্দটা তৈরি হয়। নাক বাঁকা থাকলে অথবা ফ্যারিংসে কোনো টিউমার থাকলে, অথবা ফ্যারিংস যদি কলাপস করে, ওজনের কারণে অথবা অনেকের অন্য রকম অভ্যাস থাকে যেমন মদ্যপান, ধূমপান এসব কারণে সমস্যা হয়। আমরা প্রতিদিন যদি একই সময় ঘুমাতে যাই তাহলে ভালো হয়।

আমাদের কিন্তু এসব ধারণা নেই যে আমাদের ঘুমেরও একটি হাইজিন আছে। আমরা টিভি চালিয়ে দিয়ে ঘুমাতে থাকি। অথবা চারদিকে শব্দ হচ্ছে সে রকম অবস্থায় আমরা ঘুমাই। এগুলো না করলে ঘুম ভালো হয়। স্লিপ হাইজিন যদি আমরা মেনে চলি, তাহলে এটা নিয়ন্ত্রণে থাকে
করেছেন
আমরা যখন ঘুমাই আমাদের গলার পেশি শিথিল হয়ে যায়। ফলাফল স্বরূপ বাতাস আসা-যাওয়ার পথ চিকন হয়ে যায়। যখন আমাদের মুখের ওপরের অংশ, আল-জিহ্বা, নাকের বিভিন্ন অংশ এবং জিহ্বার তল বেশি শিথিল হয়ে যায় তা মুখে বাতাস আসা যাওয়ার পথ বন্ধ করে দেয়। শরীর স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে চাইলে মানুষের গলায় অতিরিক্ত বাতাসের চাপ গলার আশেপাশে মসৃণ টিস্যুকে প্রকম্পিত করে। বাতাস যাতায়াতের পথ যত চিকন হয় তার নাক ডাকার শব্দ হয় তত তীব্র। ছেলে হোক বা মেয়ে কিছু কিছু কারণে নাক ডাকার পরিমাণ বেড়ে যায়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে মাংসপেশী শিথিল হয়ে পড়ে। তাই নাক ডাকার হার বেড়ে যায়। একইভাবে ওজন বেশি হলে তা গলায় ফ্যাটি টিস্যু বাড়িয়ে দেয় যা বাতাসের যাতায়াতের পথকে আরও সরু করে দেয়। ফলে যাদের ওজন বেশি তারা নাক ডাকে বেশি। এমনকি ঘুমানোর ভঙ্গির উপর নাক ডাকার হার নির্ভর করে। উপুড় হয়ে শুয়ে ঘুমালে বাতাস বেশি বাধাপ্রাপ্ত হয় ফলে নাক ডাকা বেশি হয়। দেখা যায় মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা বেশি নাক ডাকে। এর পেছনে     নানা ধরনের ব্যাখ্যা রয়েছে। ছেলেদের গলার জায়গা তুলনামূলকভাবে বেশি ফলে জিহ্বা শিথিল হয়ে গলার ফাঁকা জায়গায় ঝুলে পড়লে বাতাসের আসা-যাওয়ার পথ সরু হয় কিন্তু বন্ধ হয়ে যায় না। মেয়েদের ক্ষেত্রে সে জায়গা অনেক ছোট। তাই যখন জিহ্বা শিথিল হয়ে ঝুলে পড়ে তা বাতাস আসা-যাওয়ার প্রায় সম্পূর্ণ পথই বন্ধ করে দেয় ফলে মেয়েদের ঘুম ভেঙে যায় এবং জেগে ওঠে। তাই তারা আর নাক ডাকে না।
0 টি ভোট
করেছেন (43,940 পয়েন্ট)
যেহেতু শরীর স্বাভাবিকভাবে শ্বাস প্রশ্বাস প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে চায় তাই বাতাস এই সংকুচিত রাস্তা ঠেলেই আমাদের ফুসফুসে যেতে চায়। ফলে মানুষের গলায় অতিরিক্ত বাতাসের চাপ তৈরি হয় যা গলার আশেপাশে মসৃণ টিস্যুকে প্রকম্পিত করে। আর এই কম্পনই সৃষ্টি করে বিকট শব্দ যাকে আমরা নাকে ডাকা বলে থাকি।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+6 টি ভোট
1 উত্তর 273 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 274 বার দেখা হয়েছে
21 নভেম্বর 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hojayfa Ahmed (135,490 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 186 বার দেখা হয়েছে
14 নভেম্বর 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hojayfa Ahmed (135,490 পয়েন্ট)
+2 টি ভোট
1 উত্তর 711 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
3 টি উত্তর 288 বার দেখা হয়েছে

10,824 টি প্রশ্ন

18,531 টি উত্তর

4,744 টি মন্তব্য

670,885 জন সদস্য

75 জন অনলাইনে রয়েছে
33 জন সদস্য এবং 42 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Khairul_Alom_Fardush

    710 পয়েন্ট

  2. Dibbo_Nath

    230 পয়েন্ট

  3. M_H_Rohan

    180 পয়েন্ট

  4. Soborno Isaac Bari

    170 পয়েন্ট

  5. giavangol2025

    120 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ পৃথিবী এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল #science কী চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি মাথা স্বাস্থ্য প্রাণী গণিত মহাকাশ বৈজ্ঞানিক পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান গরম খাওয়া শীতকাল #জানতে ডিম চাঁদ কেন বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রং রাত শক্তি উপকারিতা সাপ লাল আগুন গাছ মনোবিজ্ঞান খাবার সাদা মস্তিষ্ক আবিষ্কার দুধ উপায় হাত শব্দ মাছ মশা ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন কালো উদ্ভিদ পা মন কি বিস্তারিত রঙ পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য বাচ্চা হলুদ বাংলাদেশ সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি কান্না দাঁত বিড়াল আম
...