হঠাৎ করে ঘ্রাণ শক্তি আর জিভের স্বাদ চলে যাওয়ার কারণ কি? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+9 টি ভোট
1,117 বার দেখা হয়েছে
"জ্যোতির্বিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (123,400 পয়েন্ট)

4 উত্তর

+7 টি ভোট
করেছেন (105,570 পয়েন্ট)
কারও ঘ্রাণ পাওয়ার অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যেতে পারে। সমস্যাটির নাম হাইপোসমিয়া। কেউ কেউ একেবারেই গন্ধ টের পান না। একে বলে অ্যানোসমিয়া। আবার কেউ ঠিক জিনিসের ঠিক গন্ধ না পেয়ে অন্য কোনো গন্ধ পান, যা অস্বাভাবিক। নানা কারণেই গন্ধের অনুভূতি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে স্বাভাবিক বিষয়টি হলো ভাইরাস সংক্রমণ বা সাধারণ ঠান্ডা ও সর্দি-জ্বর। সাময়িকভাবে সর্দি-জ্বর আপনার স্বাদ ও গন্ধ দুই রকমের অনুভূতিই কমিয়ে দিতে পারে। যেকোনো কারণে মাথায় আঘাত পেলে ঘ্রাণের অনুভূতি স্থায়ীভাবে চলে যেতে পারে। এ ছাড়া নাকের পলিপ, সাইনোসাইটিস, হরমোনজনিত কয়েকটি রোগ, নাক বা মাথায় রেডিওথেরাপির পর গন্ধের অনুভূতি নষ্ট হতে পারে। মস্তিষ্কের আঘাত ছাড়াও মস্তিষ্কের কিছু রোগ—যেমন পারকিনসনস, আলঝেইমারস, মালটিপল স্কে¬রসিস ইত্যাদিতে এবং কিছু মানসিক রোগের প্রভাবে গন্ধের অনুভূতি ভ্রান্ত হয়।

প্রায় স্থায়ীভাবে একেবারেই গন্ধের অনুভূতি না পাওয়া অবশ্যই একটি গুরুতর সমস্যা। কেননা বাকি ছয় ধরনের অনুভূতির মতো গন্ধ পাওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। আর মস্তিষ্ক বা স্নায়ুর জটিল সমস্যা বা নাক ও মাথার সমস্যায়ই এমনটা হতে দেখা যায় বেশি। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

 সূত্র: মেডিসিননেট
+4 টি ভোট
করেছেন (105,570 পয়েন্ট)
আমাদের নাক, মুখ ও গলার সামনের দিকে আছে অনুভূতি উদ্দীপক অজস্র কোষ বা সেনসরি সেল। চারপাশের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র গন্ধ উৎপাদনকারী পদার্থ এই কোষগুলোকে উদ্দীপ্ত করে তোলে। তারপর তা সরাসরি স্নায়ুবাহিত হয়ে চলে যায় মস্তিষ্কে। এই কাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্নায়ুটি হলো অলফ্যাকটরি। এটি থাকে নাকের পেছন দিকে। এটির যোগাযোগ সরাসরি মস্তিষ্কের সঙ্গে। ঘ্রাণশক্তির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে স্বাদের অনুভুতিও। বলা হয়, আলাদা আলাদা খাবারের আলাদা স্বাদ ও গন্ধ মিলে সৃষ্টি হয় ফ্লেভার। অলফ্যাকটরি কোষ আর স্নায়ু না থাকলে বোঝাই মুশকিল হতো, কমলার রস খাচ্ছেন নাকি কফি খাচ্ছেন। নানা কারণেই গন্ধের অনুভূতি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে স্বাভাবিক বিষয়টি হলো ভাইরাস সংক্রমণ বা সাধারণ ঠান্ডা ও সর্দি-জ্বর। সাময়িকভাবে সর্দি-জ্বর আপনার স্বাদ ও গন্ধ দুই রকমের অনুভূতিই কমিয়ে দিতে পারে। সর্দি-জ্বর হলে কারও ঘ্রাণ পাওয়ার অনুভূতি ভোঁতা হয়ে গেলে তাকে হাইপোসমিয়া বলে।

NTV
+4 টি ভোট
করেছেন (25,790 পয়েন্ট)
Nishat Tasnim

আমাদের নাক, মুখ ও গলার সামনের দিকে হাজার-হাজার অনুভূতি মূলক কোষ বা সেনসরি সেল রয়েছে। তাঁদের আশেপাশের অতি ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর ঘ্রাণ উৎপাদনকারী পদার্থ এই কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। তারপর তা সরাসরি স্নায়ুবাহিত হয়ে মস্তিষ্কে চলে যায়। এই কাজ সম্পাদনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা যে রাখে সে স্নায়ুটির নাম হলো "অলফ্যাকটরি"। এটি নাকের পেছন দিকে থাকে। অলফ্যাকটরি সরাসরি মস্তিষ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করে। আমাদের ঘ্রাণশক্তির সঙ্গে স্বাদের অনুভুতি ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। আলাদা আলাদা খাবারের আলাদা আলাদা স্বাদ ও গন্ধ মিলে সৃষ্টি করে ফ্লেভারের। আমাদের যদি এই অলফ্যাকটরি কোষ আর স্নায়ু না থাকতো তাহলে আমরা খাবারের স্বাদ পেতাম না। আমরা কি কমলা খাচ্ছি নাকি তেঁতুল খাচ্ছি কিছু বোঝা যেত না। নানা কারণে আমাদের গন্ধের অনুভূতি বাঁধাগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে স্বাভাবিক বিষয়টি হলো ভাইরাস সংক্রমণ বা সাধারণ ঠান্ডা ও সর্দি-জ্বর। সাময়িকভাবে সর্দি-জ্বর আমাদের স্বাদ ও গন্ধ দুই রকমের অনুভূতিই কমিয়ে দেয়। সর্দি-জ্বর হলে যে আমাদের ঘ্রাণ পাওয়ার অনুভূতি চলে যায়, আমরা যে খাবারের ঘ্রাণ পাই না একে "হাইপোসমিয়া" বলা হয়।
0 টি ভোট
করেছেন (135,490 পয়েন্ট)
আমাদের নাক, মুখ ও গলার সামনের দিকে আছে অনুভূতি উদ্দীপক অজস্র কোষ বা সেনসরি সেল। চারপাশের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র গন্ধ উৎপাদনকারী পদার্থ এই কোষগুলোকে উদ্দীপ্ত করে তোলে। তারপর তা সরাসরি স্নায়ুবাহিত হয়ে চলে যায় মস্তিষ্কে। কাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্নায়ুটি হলো অলফ্যাকটরি। এটি থাকে নাকের পেছন দিকে। এটির যোগাযোগ সরাসরি মস্তিষ্কের সঙ্গে। ঘ্রাণশক্তির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে স্বাদের অনুভুতিও। বলা হয়, আলাদা আলাদা খাবারের আলাদা স্বাদ ও গন্ধ মিলে সৃষ্টি হয় ফ্লেভার। অলফ্যাকটরি কোষ আর স্নায়ু না থাকলে বোঝাই মুশকিল হতো, কমলার রস খাচ্ছেন নাকি কফি খাচ্ছেন। নানা কারণেই গন্ধের অনুভূতি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে স্বাভাবিক বিষয়টি হলো ভাইরাস সংক্রমণ বা সাধারণ ঠান্ডা ও সর্দি-জ্বর। < সাময়িকভাবে সর্দি-জ্বর আপনার স্বাদ ও গন্ধ দুই রকমের অনুভূতিই কমিয়ে দিতে পারে। সর্দি-জ্বর হলে কারও ঘ্রাণ পাওয়ার অনুভূতি ভোঁতা হয়ে গেলে তাকে হাইপোসমিয়া বলে।

 

সোর্স: NTV online

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+14 টি ভোট
1 উত্তর 1,577 বার দেখা হয়েছে
21 জুলাই 2020 "রসায়ন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন বিজ্ঞানের পোকা (11,730 পয়েন্ট)
+7 টি ভোট
3 টি উত্তর 678 বার দেখা হয়েছে

10,844 টি প্রশ্ন

18,545 টি উত্তর

4,746 টি মন্তব্য

847,221 জন সদস্য

21 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 20 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Khairul_Alom_Fardush

    140 পয়েন্ট

  2. 337betvipcombr

    100 পয়েন্ট

  3. 33win2ukcom

    100 পয়েন্ট

  4. ahwtsapp

    100 পয়েন্ট

  5. kk36us

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ পৃথিবী এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল #science ক্ষতি চুল কী চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত মহাকাশ বৈজ্ঞানিক #biology পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান গরম খাওয়া #জানতে শীতকাল ডিম বৃষ্টি চাঁদ কেন কারণ কাজ বিদ্যুৎ রং রাত শক্তি উপকারিতা সাপ লাল আগুন গাছ মনোবিজ্ঞান খাবার সাদা মস্তিষ্ক আবিষ্কার দুধ উপায় হাত শব্দ মাছ মশা ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন কালো উদ্ভিদ পা মন কি বিস্তারিত রঙ পাখি গ্যাস সমস্যা বাচ্চা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাংলাদেশ সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি কান্না দাঁত বিড়াল আম
...