রোগীকে প্রথমে ফাস্টিং (খালি পেটে) রক্তের সুগার দিতে হয়, ৮ থেকে ১৪ ঘণ্টা না খেয়ে। এর পর রক্ত দিয়ে ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ খাওয়ার পর রক্ত দিতে হয়। আমরা রিডিংটা দেখি। এখানে যদি দেখি ব্লাড সুগার ৬ দশমিক ১-এর নিচে, তাহলে সে স্বাভাবিক। আর রক্তের সুগার যদি ৬ দশমিক ১ থেকে ৭-এর নিচে থাকে, তখন আমরা তাকে প্রি-ডায়াবেটিক বলি। আর ৭-এর ওপর যদি যায় ফাস্টিং রক্তের গ্লুকোজ, তখন আমরা ডায়াবেটিস বলি। আর গ্লুকোজ খাওয়ার দুই ঘণ্টা পর যে রক্তটা দেওয়া হবে, সেটা যদি ৭ দশমিক ৮-এর নিচে আসে, তাহলে আমরা বলি স্বাভাবিক। ৭ দশমিক ৮ থেকে যদি ১১ দশমিক ১ পর্যন্ত হয়, তখন আমরা বলি ইমপেয়ার গ্লুকোজ টলারেন্স। এটাও প্রি-ডায়াবেটিক, ডায়াবেটিসের আগের পর্যায়। ১১ দশমিক একের ওপরে যদি যায়, তখন আমরা ডায়াবেটিস বলি।