চাঁদের সৃষ্টি কীভাবে হলো? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+6 টি ভোট
1,363 বার দেখা হয়েছে
"জ্যোতির্বিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (135,480 পয়েন্ট)

4 উত্তর

+2 টি ভোট
করেছেন (93,090 পয়েন্ট)
ধারণা করা হচ্ছে, থিয়া একটি ছোট গ্রহ পৃথিবীর অবস্থানে থাকা আরেকটি গ্রহের সাথে সংঘর্ষ হয়। এই সংঘর্ষ এতটাই ব্যাপক ছিল যে দুটো মিশ্রিত হয়ে যায় এবং দুটি সম-আয়তনের গ্রহতে পরিণত হয় এবং আবারো সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। তারপর, আলাদা হয়ে একটি বড় গ্রহ পৃথিবী এবং এর চারপাশে ডিস্ক তৈরি হয় যা পরবর্তীতে চাঁদে পরিণত হয়। এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল প্রায় ৪৫০ কোটি বছর আগে। এবং পৃথিবীর অবস্থানে থাকা গ্রহটির বয়স তখন ছিল ১০ কোটি বছর। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ৪৫ ডিগ্রি কোণায় থিয়া পৃথিবীর অবস্থানে থাকা গ্রহটিকে আঘাত করেছিল। এ জন্যই পৃথিবীতে থাকা ক্যামিক্যালের সাহিত চাঁদের ক্যামিক্যলের মিল পাওয়া গিয়েছে। বিজ্ঞানীরা আপেলো ১২, ১৫ এবং ১৭ মিশন দিয়ে চাঁদ থেকে আনা ৭টি পাথর পরীক্ষা করে দেখেন। অন্যদিকে, পৃথিবীর অগ্নিগিরিতে পাওয়া পাথর নিয়ে একই পরীক্ষা চালানো হয়। এজন্য পৃথিবীতে পাওয়া অক্সিজেনকে বেচে নেওয়া হয়। O-16 অক্সিজেনের ব্যাপক ভাবে পাওয়া পরমাণু যা মোট অক্সিজেনের ৯৯%, অন্যদিকে ভারী অক্সিজেনের পরিমাণ খুব কম। ভারী অক্সিজেন হল, 0-17 যেখানে একটি নিউট্রন কণা বেশী থাকে এবং O-18 যেখানে দুইটি নিউট্রন কণা বেশী থাকে, উল্লেখ্য যে O-16 এ ৮টি প্রটোন এবং ৮টি নিউট্রন থাকে। বিজ্ঞানীরা আগে ধারণা করতেন, পৃথিবীর অক্সিজেনের মত অনুপাত চাঁদের অক্সিজেনের আইসোপটোপের অনুপাত এক নয়। এর ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, চাঁদ অন্য একটি গ্রহের বাকি অংশ। কিন্তু নতুন পরীক্ষায় এইটাই প্রমাণিত হয় যে, চাঁদ এবং পৃথিবীর অক্সিজেনের আইসোপ্টোপের অনুপাত প্রায় একই রকম।

source: quora
+1 টি ভোট
করেছেন (9,190 পয়েন্ট)

চাঁদ কিভাবে সৃষ্টি হলো? চাদের সৃষ্টির রহস্য কি?

চাঁদের তৈরি হওয়ার ব্যাপারটা বিজ্ঞানীদের জন্য সবসময়েই একটা মধুর রহস্য হয়ে ছিলো।
 চাঁদে কোনও জীব নেই বা থাকতেও পারে না কারণ সেখানে বায়ু বা জল কিছুই নেই, যদিও ভারতের 'চন্দ্রযান-1' দ্বারা পাঠানো তথ্য থেকে জানতে পারা গিয়েছে চাঁদে সামান্য পরিমাণে জল হয়ত থাকতে পারে যা জীবন ধারণের জন্য হয়ত অপর্য্যাপ্ত। কিন্তু চাঁদ সম্পর্কে একটা রহস্যের সমাধান বহুদিন পাওয়া যায় নি, আর তা হল আমাদের চাঁদ এল কোথা থেকে? এ রহস্যের সমাধান সম্প্রতি পাওয়া গিয়েছে।

image

১৯৭০ সাল পর্যন্ত চাঁদের উত্পত্তি সম্পর্কে তিনটি মতবাদ গ্রহনযোগ্য মনে করা হত। প্রথমটি অনুসারে তীব্র বেগে পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে পৃথিবীর এক ক্ষুদ্র অংশ বিষুবীয় অঞ্চল থেকে ছিটকে যাওয়ার ফলেই চাঁদের সৃষ্টি হয়। দ্বিতীয় মত অনুসারে, পৃথিবী ও চাঁদের উত্‍পত্তি একই সংগে মহাকর্ষীয় বলে আবদ্ধ যুগলরূপে হয়েছিল। তৃতীয় মতবাদ অনুসারে চাঁদের উত্‍পত্তি এক স্বাধীন মহাকাশীয় পিণ্ড রূপে হয়েছিল যা পরবর্তিকালে পৃথিবীর অভিকর্ষের টানে বন্দি হয়ে যায়।
তীব্র বেগে পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে চাঁদের উত্‍পত্তির মতবাদটি সর্বপ্রথম প্রণয়ন করেন চার্লস্ ডারউইনের পুত্র জর্জ ডারউইন, ১৮৭৯ খৃষ্টাব্দে। তাঁর এই ধারণার প্রধান কারণ ছিল পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে ঘনত্বের তফাত। তিনি জানতেন যে পৃথিবীর ঘনত্ব ৫.৫৭ এবং সে তুলনায় চাঁদের ঘনত্ব ৩.৩৪, যা প্রায় পৃথিবীর বহিঃস্থ স্তরের ঘনত্বের সমতুল্য। সুতরাং পৃথিবীর বহিঃস্থ স্তরের উপাদান থেকে চাঁদের উত্‍পত্তির সম্ভাবনা একেবারে অমূলক নয়। ডারউইন আরও বলেন যে পৃথিবীর বহিঃস্থ স্তরের কিছু অংশ ছিটকে যাওয়ার ফলেই প্রশান্ত মহাসাগরের সৃষ্টি হয়েছিল।
জর্জ ডারউইনের এই মতবাদ বহুদিন ধরে মানুষ মেনে নিয়ে ছিল। কিন্তু তারপর ক্রমশঃ বুঝতে পারা গেল পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতি কোনও সময়েই এত দ্রুত ছিল না যার ফলে পৃথিবীর বহিঃস্থ স্তর ছিটকে বেরিয়ে আসতে পারে। তাছাড়া প্রশান্ত মহাসাগরের উত্‍পত্তি নিয়েও যথেষ্ট অনিশ্চয়তা ছিল। প্রথমতঃ, প্রশান্ত মহাসাগরের আয়তন চাঁদের আয়তনের তুলনায় অনেক কম; তার মানে কেবলমাত্র পৃথিবী থেকে ছিটকে যাওয়া বস্তু থেকে চাঁদের উত্‍পত্তি হওয়া অসম্ভব। দ্বিতীয়তঃ, চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ হিসেবে প্রায় ৪৫০০ কোটি বছর ধরে পৃথিবীর কক্ষপথে পরিক্রমণ করছে। সে তুলনায় প্রশান্ত মহাসাগরের উত্‍পত্তি হয়েছিল আজ থেকে আনুমানিক ৭৫ কোটি বছর আগে, মহাদেশীয় চলনের ফলস্বরূপ। আরও একটি অসঙ্গতি হল চাঁদের কক্ষপথ। যদি সত্যিই চাঁদের উত্‍পত্তি পৃথিবী থেকে বিখণ্ডিত অংশ থেকে হয়ে থাকে তাহলে চাঁদের কক্ষপথ পৃথিবীর বিষুবরেখার সমান্তরাল হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু বাস্তবে তা নয়। বস্তুতঃ চাঁদের কক্ষপথ পৃথিবীর বিষুবরেখার সঙ্গে ২৮.৫ ডিগ্রি কোণাকুণি রয়েছে। সুতরাং জর্জ ডারউইনের ধারণা ভুল ছিল।
এবারে যদি আমরা দ্বিতীয় সম্ভাবনাটির দিকে তাকাই তাহলে তাতেও কিছু সমস্যা দেখতে পাব। যদি সত্যিই পৃথিবী ও চাঁদের উত্‍পত্তি একই উপাদান থেকে একই সংগে হয়ে থাকে তাহলে উভয়ের ঘনত্ব এক হওয়া উচিত। কিন্তু বাস্তবে তা নয়। সুতরাং এ ধারণাটিরও কোনও যুক্তি নেই।
চাঁদের উত্‍পত্তি সংক্রান্ত তৃতীয় মতবাদটি সামনে আসে ১৯৫০ খৃষ্টাব্দে। এই মতবাদ অনুসারে গ্রহাণুদের মত চাঁদও একটি স্বাধীন মহাকাশীয় পিণ্ড যা কোটি কোটি বছর আগে পৃথিবীর অভিকর্ষের টানে বন্দি হয়ে পড়ে। কিন্তু এখানেও একটা বিশাল সমস্যা আছে, বিশেষ করে চাঁদের রাসায়নিক গঠনের ক্ষেত্রে। চাঁদের জন্ম যদি সত্যিই অন্যান্য গ্রহাণুদের মত হয়ে থাকে তবে তাদের রাসায়নিক গঠনের মধ্যে সাদৃশ্য থাকা উচিত যা কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় না। দেখা গিয়েছে বেশীর ভাগ গ্রহাণুতে প্রচুর মাত্রায় লোহা বিদ্যমান থাকে। সে তুলনায় চাঁদে লোহার মাত্রা একেবারে নগণ্য। তাছাড়া আরও একটি ব্যাপার আছে। তা হল এই যে চাঁদ এত বিশাল যে পৃথিবীর কাছে আসবার সময় তার মোমেণ্টাম বা ভরবেগ এত বেশী এবং গতিবেগ এতই তীব্র হবে যে পৃথিবীর অভিকর্ষীয় বলের পক্ষে তাকে ধরে রাখা অসম্ভব। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে স্বাধীনভাবে চাঁদের উত্‍পত্তির ব্যাখ্যাটিও যুক্তিসংগত নয়।
এর পর ১৯৭৫ ও ১৯৭৬ সালে দু'জন মার্কিন বিজ্ঞানী চাঁদের উত্‍পত্তির বিষয় এক নতুন প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। তাঁদের মতানুসারে চাঁদ অতীতে হয়ত সত্যিই পৃথিবীর অংশ ছিল যা পরবর্তিকালে মঙ্গলের মত ছোট এক পিণ্ডের সঙ্গে প্রবল সঙ্ঘর্ষের ফলে নির্গত ভগ্নাবশেষ সমবেত হওয়ার ফলে সৃষ্টি হয়েছে। তাঁদের মতে ঐ সঙ্ঘর্ষ ঘটেছিল আজ থেকে আনুমানিক ৪৫০০ কোটি বছর আগে, অর্থাত্‍ যখন আমাদের সৌরমণ্ডলের বয়স মাত্র ১৫ কোটি বছর এবং যখন পৃথিবীর অভ্যন্তরে লোহা ও নিকেল ইত্যাদি ভারি ধাতব পদার্থ ইতিপূর্বেই তরল কেন্দ্রের দিকে চলে গেছে। এর ফলে পৃথিবীর বহিঃস্থ স্তরে লোহার মাত্রা প্রায় নগণ্য হয়ে যায় এবং যে কারণে চাঁদেও লোহার মাত্রা একেবারে নগণ্য।

image

কিন্তু গ্রহ-বিজ্ঞানীরা প্রথমে অতিকায় সঙ্ঘর্ষ মতবাদটি মানতে চান নি। চাঁদের উত্‍পত্তি যে কোনও সঙ্ঘর্ষজনিত ভগ্নাবশেষ থেকে হয়েছে তা মেনে নিতে তাঁরা অস্বীকার করেন। কিন্তু পরবর্তী কালে কমপিউটার মডেলের সাহায্যে তাঁরা বুঝতে পারেন মঙ্গলের সাইজের পিণ্ডের সঙ্গে সঙ্ঘর্ষের ফলে নির্গত ভগ্নাবশেষ থেকে কিভাবে আমাদের চাঁদের জন্ম হয়ে থাকতে পারে। কমপিউটার মডেল অনুসারে যখন চাঁদের জন্ম হয়েছিল তখন পৃথিবী থেকে তার দূরত্ব ছিল মাত্র ৩২০০০ কিলোমিটার। পৃথিবী থেকে চাঁদের বর্তমান দূরত্ব ৩৮৪০০০ কিলোমিটার কারণ চাঁদ ধীরে ধীরে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সম্প্রতি নেচার পত্রিকায় প্রকাশিত একটি রচনায় যেসব তথ্য দেওয়া হয়েছে তাতে অতিকায় সঙ্ঘর্ষ মতবাদটিরই পুষ্টি হয়।
চাঁদের আরও এক অজানা রহস্য হল তার দৃশ্যমান ও অদৃশ্য পৃষ্ঠের মধ্যে বিসদৃশতা। যদিও চাঁদ পৃথিবীর চারপাশে কক্ষপথে চলমান, পৃথিবী থেকে আমরা তার কেবলমাত্র একটাই দিক বা পৃষ্ঠ দেখতে পাই; অপর দিকটা কখনোই আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় না। সেজন্য ১৯৫৯ সালের আগে, চাঁদের অপর পৃষ্ঠটা দেখতে কেমন সে বিষয়ে মানুষের কোনও ধারণাই ছিল না। সেবছরই সর্বপ্রথম রুশী মহাকাশযান 'লুনা-৩' চাঁদের অপর পৃষ্ঠের ছবি তুলে পাঠায়। ঐ ছবিতে দেখা যায় যে চাঁদে অদৃশ্য পৃষ্ঠের গঠন তার দৃশ্যমান পৃষ্ঠের গঠনের থেকে একেবারে ভিন্ন - তার বেশীর ভাগটাই ঊঁচু পাহাড় ও পার্বত্যাঞ্চলে ঢাকা। সে তুলনায় চাঁদের দৃশ্যমান পৃষ্ঠের বেশীরভাগটাই লাভাজনিত বিস্তীর্ণ সমতল এলাকা বা 'মারিয়া' দিয়ে ঢাকা।
চাঁদের দুই গোলার্ধের মধ্যে এই বিশাল পার্থক্যের কারণও বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন। কমপিউটার মডেলের সাহায্যে তাঁরা জানতে পেরেছেন যে অতিকায় সঙ্ঘর্ষের ফলে প্রথমে দুটি চাঁদের সৃষ্টি হয় - একটি বড় এবং অপরটি খুব ছোট। দুটি চাঁদ প্রথমে একই সঙ্গে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে, কিন্তু পরবর্তিকালে ছোট চাঁদটি ক্রমশঃ বড় চাঁদটির কাছাকাছি চলে আসে এবং ধাক্কা মারে, যার ফলে ছোট চাঁদটি বড় চাঁদটির সঙ্গে মিলে যায়। বিজ্ঞানীদের মতে চাঁদের অদৃশ্য পৃষ্ঠটি ছোট চাঁদটির পদার্থ দিয়েই গঠিত।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে অতিকায় সঙ্ঘর্ষ মতবাদের ভিত্তিতে চাঁদের উত্‍পত্তি এবং তার নানা প্রেক্ষিত বৈশিষ্টের ব্যাখ্যা পাওয়া সম্ভব হয়েছে। বলা যেতে পারে যে আজ আমরা জানতে পেরেছি চাঁদ কোথা থেকে এল।

ধন্যবাদ।
তথ্যসুত্রেঃ কুওরা

0 টি ভোট
করেছেন (135,480 পয়েন্ট)
চাঁদের সৃষ্টি
 
বহু বিজ্ঞানীই আগে মনে করতেন যে চাঁদ একসময় ছিল পৃথিবীর অংশ। তবে চাঁদে অভিযানের পর চাঁদের মাটি বিশ্লেষণকরে তাদের গলায় এখন ভিন্ন সুর। সৌরজগতের সৃষ্টির সময়ে ধুলো আর গ্যাসের মেঘের মধ্যে সূর্যের কাছের চারটি পাথুরে গ্রহ তৈরি হয়েছিল আগে। এরপর কোটিখানেক বছর বাদে অসংখ্য পাথরখণ্ড একসাথে জোড়া লেগে সৃষ্টি হল পৃথিবীর। সূচনার সময় যখন পৃথিবীর আকার ছিল অসম্পূর্ণ সে সময়ে মঙ্গলগ্রহ আকারের বিশালাকার বস্তুর সাথে হল পৃথিবীর সংঘর্ষ। নিমেষে ঘটে যাওয়া এ ঘটনায় পৃথিবীর উপরিভাগ থেকে বিপুল পরিমাণ বস্তু ছিটকে পড়ল মহাকাশে। ওই ছিটকে পড়া অংশটিই পৃথিবীর পাশে ঘুরতে ঘুরতে জমাট বাঁধে ও তারপর কক্ষপথ লাভ করে তৈরি করে চাঁদ।
0 টি ভোট
করেছেন (28,740 পয়েন্ট)
প্রথমটি অনুসারে তীব্র বেগে পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে পৃথিবীর এক ক্ষুদ্র অংশ বিষুবীয় অঞ্চল থেকে ছিটকে যাওয়ার ফলেই চাঁদের সৃষ্টি হয়। ... তীব্র বেগে পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে চাঁদের উত্‍পত্তির মতবাদটি সর্বপ্রথম প্রণয়ন করেন চার্লস্ ডারউইনের পুত্র জর্জ ডারউইন, ১৮৭৯ খৃষ্টাব্দে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+3 টি ভোট
2 টি উত্তর 272 বার দেখা হয়েছে
19 এপ্রিল 2021 "জ্যোতির্বিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন PabonAhsanIvan (2,610 পয়েন্ট)
+1 টি ভোট
2 টি উত্তর 405 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 924 বার দেখা হয়েছে
27 ফেব্রুয়ারি 2021 "পদার্থবিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hojayfa Ahmed (135,480 পয়েন্ট)
+2 টি ভোট
1 উত্তর 455 বার দেখা হয়েছে
27 ফেব্রুয়ারি 2021 "পরিবেশ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hojayfa Ahmed (135,480 পয়েন্ট)

10,722 টি প্রশ্ন

18,365 টি উত্তর

4,730 টি মন্তব্য

240,837 জন সদস্য

39 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 38 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Ayon Ratan Agni

    390 পয়েন্ট

  2. Al Moyaj Khondokar

    210 পয়েন্ট

  3. Vuter Baccha

    150 পয়েন্ট

  4. Hasan rafi

    140 পয়েন্ট

  5. Mehedi_Bknowledge

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি প্রাণী স্বাস্থ্য বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া শীতকাল গরম কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ মস্তিষ্ক শব্দ ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন গ্রহ রসায়ন তাপমাত্রা উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা পাখি গ্যাস মন সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম বিড়াল কান্না নাক
...