অতিরিক্ত ঘুমের কারণ কী? এর থেকে বাঁচার উপায় কী? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+13 টি ভোট
11,020 বার দেখা হয়েছে
"মনোবিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (25,790 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন

3 উত্তর

+4 টি ভোট
করেছেন (25,790 পয়েন্ট)
Nishat Tasnim
অতিরিক্ত ঘুমানোকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় “হাইপারসোমনিয়া” বলে। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ঘুমানোর আদর্শ সময়সীমা ৭-৯ ঘন্টা। এখানে প্রাপ্তবয়স্ক বলতে বোঝানো হয়েছে যাদের বয়স ১৮-৬৪ বছর। অর্থাৎ অপ্রাপ্তবয়স্ক এবং বয়স্কদের ক্ষেত্রে ঘুমের এই আদর্শ সময়সীমা প্রযোজ্য না। আমরা এখানে প্রাপ্তবয়স্কদের ঘুম নিয়েই আলোচনা করবো। অর্থাৎ কোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ঘুম যদি দিনে ৯ ঘন্টার বেশি হয়ে যায়, তখন সেটিকে অতিরিক্ত ঘুমানো বলতে হবে। তবে এর মানে এই না যে, আপনি সপ্তাহে কিংবা মাসে একদিন ৯ ঘন্টার বেশি ঘুমিয়ে ফেললে সেটিকে অতিরিক্ত ঘুমানো বলতে হবে। আপনি যদি প্রায় প্রতিদিনই ৯ ঘন্টার বেশি ঘুমিয়ে থাকেন, তখন সেটিকে অতিরিক্ত ঘুম বলতে পারেন। সাধারণত দিনে ঘুমের আদর্শ সময় পার করার পরেও যারা আরও ঘুমাতে চায়, তাদের এই রোগটি আছে বলে ধরা হয়। যাদের এই হাইপারসোমনিয়া আছে, তাদের মধ্যে বেশ কয়েকটি লক্ষণ দেখা যায়। যেমনঃ
· কোনো কিছু নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকা
· শরীরে শক্তি কম থাকা
· স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা থাকা
এগুলো নিদ্রাহীনতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়, যা আমাদের অতিরিক্ত ঘুমাতে বাধ্য করে। এছাড়াও ঘুমের মধ্যে অনেকের শ্বাসকষ্ট হয়, যা অনেক সময় অতিরিক্ত ঘুমানোর চাহিদা তৈরি করে। তবে সাময়িক অসুস্থতার জন্য কারো ঘুম অনেক বেশি হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে শরীর সুস্থ হবার পাশাপাশি এই অতিরিক্ত ঘুমানোর চাহিদাও দূর হয়ে যায়। এছাড়া মাদকজাত দ্রব্য সেবন করলে কিংবা হীনম্মন্যতায় ভুগলেও অতিরিক্ত ঘুমানোর অভ্যাস দেখা যায়। তবে আপনি যেহেতু ক্লান্ত ছিলেন তাই এতো বেশি ঘুম হয়েছে। আপনার হাইপারসোমনিয়া বা হাইপার স্লিপ হয়নি।
করেছেন (100 পয়েন্ট)
কিন্তু এর থেকে মুক্তির উপায় কি??
+2 টি ভোট
করেছেন (110,320 পয়েন্ট)

অতিরিক্ত ঘুম থেকে বাঁচার উপায়ঃ
১· অ্যালার্মঃ
আপনার কখন ঘুম থেকে ওঠা জরুরি তার উপর ভিত্তি করে ১-২টি অ্যালার্ম ঠিক করে রাখুন। প্রতিদিন একই সময় ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করুন।অ্যালার্ম ঘড়িটি হাতের থেকে দূরে রাখুন। এতে অ্যালার্ম বন্ধ করার জন্য হলেও আপনাকে বিছানা ছেড়ে ওঠা লাগবে।যখন অ্যালার্ম বাজবে তখনই উঠে পড়বেন। ৫ মিনিট বেশি ঘুমানোর জন্য আপনার ১ ঘন্টার দেরি হয়ে যেতেই পারে!
২.খাওয়া দাওয়াঃ
ক) খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে আমরা অনেকেই নাস্তা করতে চাই না। কিন্তু বলা হয়, যদি আপনি ঘুম থেকে ওঠার ৩০ মিনিটের মধ্যে সকালের নাস্তা সেরে ফেলেন, তাহলে আপনি সারাদিনের জন্য কিছু বাড়তি শক্তি পাবেন এবং এটি আপনাকে রাতে ভালো মতো ঘুমাতেও সাহায্য করবে।

খ)পানি খান

ঘুম থেকে উঠেই এক থেকে দু’গ্লাস জল খান। জল শরীরকে সতেজ করে তোলে। মস্তিষ্কও উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। ঘুম ঘুম ভাব অনেকটাই কেটে যায়। এছাড়াও বেশী ঘুম পেলে, চোখে ঠাণ্ডা জলের ঝাপটা দিন। ঘুম থেকে উঠেই চোখে মুখে ঠাণ্ডা জলের ঝাপটা দিন। এতে ঘুম একদম কেটে যায় এবং হালকা গরমজলে ভালো করে স্নান করুন। ভালো করে স্নান করলে, শরীর অনেকটা ফ্রেশ লাগে।

গ) চা, কফি
চা, কফি তো এমনিতেই সকালে খান। কিন্তু ঘুম পেলে একটু বেশীই খান। মানে সকালের পর দুপুরের দিকে আরেকবার খান। এতে অতিরিক্ত ঘুমের সমস্যা কমবে। তবে সন্ধ্যাবেলা খাবেন না। তাহলে আবার রাতে সহজে ঘুম আসবে না। রাতে শোবার ৬ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত চা, কফি খাবেন না। এই চা, কফির সাথে একটা হেলদি ব্রেকফাস্ট মেনে চলুন।

এমন কিছু খাবার খান, যেটা শরীরে এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করবে। যেমন রুটি, সাথে কলা বা অন্য ফল, টকদই এসব খান। বিটের রস খান মাঝে মাঝে। এটা এনার্জি বাড়াতে অসাধারণ কাজ করে। এছাড়াও বেশী করে প্রোটিন জাতীয় খাবার খান। এবং গরমকাল আসছে তাই প্রচুর পরিমাণে জল খান যেটা শরীরে এনার্জি ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

এছাড়াও রাতে হালকা খাবার খান। কারণ গরমে প্রায়ই রাতে বদহজম হবার সম্ভবনা থাকে। তাই রাতে ভালো করে রিলাক্সে ঘুমোতে হালকা খাবার খান। যেটা সহজে হজম হয়ে যাবে।

ঘ)জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুন।

৩.ঘুমানোর সময়ঃ
 রাতে ১-২ ঘন্টা সময়ের ব্যবধানে একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিদিন শুয়ে পড়বার চেষ্টা করবেন।11 টা হলো ঘুমিয়ে পড়ার ভালো সময়।সাধারণত সপ্তাহের বন্ধের দিন আমরা একটু বেশি ঘুমাই। এই অভ্যাসটি না করাই ভালো। এটি আপনার নিয়মিত ঘুমের ধারায় ব্যাঘাত আনতে পারে।
৪.এক্সারসাইজ বা ব্যায়ামঃ
 নিয়মিত ব্যায়াম করুন, স্বাস্থ্যকর খাবার খান। এটি আপনার শরীর ও মন ভালো রাখতে সাহায্য করবে।
শরীরের ফিটনেস বাড়াতে ব্যায়ামের থেকে ভালো কিছু হয় না। ব্যায়াম করুন, দৌড়ান। বাড়িতেই শরীরচর্চার কিছু যন্ত্রপাতি কিনে রাখুন। সেগুলো দিয়ে ব্যায়াম করুন যদি জিমে যাবার সময় না পান। এর সাথে মেডিটেশনও করুন।

সকালে বেশীক্ষণ না, ১০ মিনিটের জন্য মেডিটেশন করুন। প্রথমে চোখ বন্ধ রেখে, লম্বা শ্বাস নিন। এবার মনে মনে ৫ অবধি গুনুন। শ্বাস ধরে রেখে। এবার ৫ বলা হয়ে গেলে, ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন।

৫.সকালের সূর্য দেখার অভ্যাস গড়ে তুলুন।ভোর 5 টার দিকে উঠে যাতে প্রকৃতির তাজা বাতাস নিতে পারেন সেই উদ্দেশ্য ঘুমাতে যাবেন।

৬. কোনো প্রকার দুশ্চিন্তা বা হীনম্মন্যতার মধ্যে থাকলে তার আসল কারণ খুঁজে বের করুন। এটি কীভাবে সমাধান করা যায় তা আগে ঠিক করুন। কারণ দুশ্চিন্ত আর হীনম্মন্যতা আপনাকে ঠিকমতো ঘুমাতে দেবে না।
এগুলো ছিলো অতিরিক্ত ঘুমানোর অভ্যাস থেকে নিজেকে রক্ষা করার কিছু উপায়। তবে বড় ব্যাপার হলো, এখানে নিজের ইচ্ছাশক্তি সবথেকে বেশি কাজ করে। আপনি যদি এই বদভ্যাস ত্যাগে নিজে উদ্যোগী না হয়ে থাকেন, তবে কেউ আপনাকে সাহায্য করতে পারবে না।

৭. রাতে ভালো করে ঘুম দকার
রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম দরকার। তাই রাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ুন যাতে এই সময়টা ঘুমটা হয়। রাতে ঠিকমত ঘুম না হাওয়া, বা যথেষ্ট ঘুম না হলেও দিনে ঘুম পায়। মনে রাখবেন সারাদিন কাজের পর রাতে শরীরের দরকার উপযুক্ত রেস্ট। সেটা পাওয়ার আগেই যদি আপনি আবার কাজ করতে শুরু করে দেন, তাহলে সারাদিন ক্লান্ত, লাগবেই।

শরীর পরিমিত রেস্ট পেলে, তবেই আপনাকে পরের দিনের কাজের জন্য রেডি করতে পারবে। এনার্জি দিতে পারবে। তাই রাত অবধি জেগে থাকার অভ্যাস বন্ধ করুন।
ভালো ঘুম আনার জন্য নিচের লিংকটা দেখতে পারেন-

https://www.sciencebee.com.bd/qna/10699/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A4-%E0%A6%98%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0

৮. ফোন বন্ধ রাখুন
রাতে ফোন নিয়ে শোয়াটাও আপনার সারাদিন ঘুম পাওয়ার একটা অন্যতম কারণ। কারণ রাতে ফোন নিয়েই অনেকটা সময় কেটে যায়। রাতে আপনি ঘুমোন কত দেরীতে সেটা খেয়াল আছে? তাই রাতে তো পর্যাপ্ত বিশ্রাম হয় না। সেই জন্যই সকালে ঘুম ভাঙতেই চায় না। আর সারাদিন ঘুম পায়।

এছাড়াও আমাদের ঘুম গাঢ় হবার জন্য মেলাটোনিন নামক হরমোনের ক্ষরণ হয়। ঘুম যত গাঢ় হয়, তত এই হরমোনটির ক্ষরণ হয়। ফোন থেকে একধরণের রে বেরোয়, যেটা এই হরমোনের ক্ষরণে বাধা দেয়। ফলে রাতের অনিদ্রা সমস্যা আরও বাড়িয়ে দেয়। ব্রেন ক্যান্সার পর্যন্ত ঘটাতে পারে। তাই ঘুমোবার আগে ফোন বন্ধ করে দিন বা দূরে রাখুন। মাথার পাশে ফোন নিয়ে একদম নয়।

৯.যেসব এড়িয়ে চলবেনঃ
মদ্যপান,ধুমপান এড়িয়ে চলুন।জাঙ্ক ফুড পরিহার কিরার চেষ্টা করুন।রাত জাগা ত্যাগ করেন।ক্লান্ত না হলেই ঘুমাতে যাবেন না।

১০.এতেও যদি না কমে, তা হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

0 টি ভোট
করেছেন (320 পয়েন্ট)

হাইপারসোমনিয়া কি?

হাইপারসোমনিয়া হল দীর্ঘস্থায়ী স্নায়ুতন্ত্রের ব্যাধি, যেখানে একজন হয়তো দীর্ঘক্ষণ ধরে রাতের ঘুম অথবা দিনের বেলা অত্যাধিক ঘুমভাব উপলব্ধি করতে পারেন। যাঁরা অপর্যাপ্ত অথবা অশান্ত ঘুমের কারণে ক্লান্ত বোধ করেন তাঁদের তুলনায় যাঁরা হাইপারসোমনিয়ায় ভোগেন তাঁরা সারারাত ঠিক কমে ঘুমনো সত্ত্বেও দিনের বেলা লম্বা ঘুম দিতে বাধ্য বোধ করেন। হাইপারসোমনিয়া প্রায়শই অন্য রোগের সাথে জড়িত আর তা রোগীর দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে।

এর প্রধান লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি কি কি?

সবেচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হল:

সর্বক্ষণ দিনের বেলা অত্যাধিক ঘুমানো বা ঘুম্ ভাবের অভিযোগ।
কাজকর্ম, খাওয়া অথবা এমনকি কথপোকথনের মধ্যের মতো অসময়ে একজন বারবার হালকা ঘুমিয়ে নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন।
দিনের বেলা অল্প সময়ের জন্য ঘুমিয়ে নিলেও অত্যাধিক ঘুমভাব কমে না, আর লম্বা ঘুমের পর কারওর প্রায়শই বিভ্রান্তিবোধ এবং অস্বস্তি লাগতে পারে।
অন্যান্য উপসর্গ:

উদ্বিগ্নতা
বিরক্তি বেড়ে যাওয়া
অস্থিরতা
উদ্যম কমে যাওয়া
মন্থর চিন্তাভাবনার পক্রিয়া এবং কথাবার্তা, যা সারাদিন ধরে থাকে
ক্ষুধামন্দা
কোনও পারিবারিক অথবা সামাজিক সমাবেশ এবং পেশাদারী পরিবেশে কাজ করতে অসুবিধা
এর প্রধান কারণগুলি কি কি?

অন্যান্য স্নায়বিক ব্যাধির মতোই হাইপারসোমনিয়ার কারণও ভালো করে জানা নেই। তবে, শরীরে একটি নির্দিষ্ট অণুর বেশিমাত্রায় উৎপাদন হওয়ার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, যা মস্তিষ্কের একটি হরমোনের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং তন্দ্রাভাব বাড়িয়ে দেয়।

সাধারণ কারণগুলি হল:

ঘুমের ব্যাধি, যেমন ন্যারকোলেপ্সি এবং স্লিপ অ্যাপনিয়া
অটোনমিক স্নায়ু তন্ত্রের অকার্যকারিতা
মাদক অথবা মদ্যপানের অপব্যবহার
অন্য কারণগুলি হল:

টিউমার
কেন্দ্রীয় স্নায়ু তন্ত্রে অথবা মস্তিষ্কে আঘাত
নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ খাওয়া বা কিছু ওষুধ বন্ধ হওয়া হাইপারসোমনিয়ায় পরিণত হতে পারে, যেমন অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, উদ্বেগ কমানোর এজেন্ট, অ্যান্টিহিস্ট্যামিনিক ও প্রভৃতি
ব্যাধি যেমন একাধিক স্কেলেরোসিস, ডিপ্রেশন, এনসেফালাইটিস, মৃগী অথবা ওবেসিটি’র মতো অসুখও হাইপারসোমনিয়ার কারণ হতে পারে
জেনেটিক কারণেও হাইপারসোমনিয়ার হতে পারে, এরও প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। হাইপারসোমনিয়া সাধারণত কৈশোরাবস্থার আগেই ধরা পড়ে যায়।
এটি কিভাবে নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়?

উপসর্গ এবং ঘুমানোর অভ্যাসের মূল্যায়ন করার জন্য পরিবারের সদস্যের উপস্থিতিতে বিশদে চিকিৎসাজনিত ইতিহাস জেনে নিলে রোগ নির্ণয়ে সাহায্য পাওয়া যায়।

যে সমস্য় ওষুধের কারণে হাইপারসোমনিয়া হচ্ছে, তা দূর করতে ওষুধ বন্ধ করতে হতে পারে।
চিকিৎসাজনিত অবস্থার অন্তর্নিহিত কারণ নির্ণয়ের উদ্দেশে আপনাকে হয়তো পরীক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হতে পারে।
হাইপারসোমনিয়ার অনুসন্ধানে অন্তর্ভুক্ত:

সারারাতে ঘুমানোর পরীক্ষা অথবা পলিসোমনোগ্রাফি (পিএসজি) টেস্ট
মাল্টিপল স্লিপ লেটেন্সি টেস্ট (এমএসএলটি)
জেগে থাকা বা সচেতনতা পরীক্ষার রক্ষণাবেক্ষণ
হাইপারসোমনিয়ার চিকিৎসাপ্রণালী নির্ভর করে উপসর্গ থেকে উপশম প্রদান এবং অন্তর্নিহিত কারণের চিকিৎসার উপর

অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট এবং সচেতনতা-বর্ধক এজেন্টের মতো ওষুধ
কগ্নিটিভ বিহেভরিয়াল থেরাপি (সিবিটি) সহায়ক হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে হাইপারসোমনিয়া রয়েছে এমন কিছু রোগীর জন্য
নিজ যত্ন নেওয়া:

ঘুমনোর ধরণে প্রভাব ফেলে এমন কারণ এড়িয়ে চলা, যেমন রাত অবধি জেগে কাজ করা বা রাতে সামাজিক কাজকর্মে অংশ নেওয়া।
মদ এবং ক্যাফিন জাতীয় জিনিস এড়িয়ে চলা।

©️Mehedi Hasan Nasim

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+3 টি ভোট
1 উত্তর 1,642 বার দেখা হয়েছে
28 ফেব্রুয়ারি 2021 "লাইফ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেহেদী হাসান (141,820 পয়েন্ট)
+10 টি ভোট
2 টি উত্তর 3,690 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 234 বার দেখা হয়েছে
+8 টি ভোট
1 উত্তর 1,390 বার দেখা হয়েছে

10,723 টি প্রশ্ন

18,367 টি উত্তর

4,730 টি মন্তব্য

241,123 জন সদস্য

75 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 74 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Ayon Ratan Agni

    390 পয়েন্ট

  2. Al Moyaj Khondokar

    210 পয়েন্ট

  3. Vuter Baccha

    150 পয়েন্ট

  4. Hasan rafi

    140 পয়েন্ট

  5. Mehedi_Bknowledge

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি প্রাণী স্বাস্থ্য বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া শীতকাল গরম কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ মস্তিষ্ক শব্দ ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন গ্রহ রসায়ন তাপমাত্রা উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা পাখি গ্যাস মন সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম বিড়াল কান্না নাক
...