মাকড়সা জাল তৈরি করে কিভাবে ? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+8 টি ভোট
1,129 বার দেখা হয়েছে
"প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে করেছেন (1,910 পয়েন্ট)

3 উত্তর

+7 টি ভোট
করেছেন (65,620 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর
মাকড়সার উদরের সিল্ক গ্রন্থি থেকে ক্ষরিত স্ক্লেরোপ্রোটিন থেকে সৃষ্ট সুতা বাতাসের সংস্পর্শে এসে শক্ত রেশমী সুতায় পরিণত হয়।  এ সুতাই দিয়েই মাকড়সা জাল বানায় ।
+2 টি ভোট
করেছেন (8,070 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন
Masum Billah:                                                                                                                                                          মাকড়সার জালের জ্যামিতিক সৌন্দর্য দেখে অবাক হননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কি এই জাল, কেনই বা এই পোকাগুলো জাল বোনে আর কিভাবেই বা বোনে, চলুন আপনার মনের এই কৌতূহলী প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা যাক। মাকড়সার জাল মূলত রেশম। মাকড়সার দেহে এই রেশম তৈরি করার জন্য থাকে বিশেষ এক গ্রন্থি। এদের তলপেটে থাকা বিশেষ অঙ্গের সাহায্যে এরা তরল রেশমকে খুব পাতলা সুতোয় পরিণত করে নির্গত করতে পারে। এই অঙ্গের সাহায্যে এরা সুবিধা ও প্রয়োজন অনুযায়ী সুতা তৈরি ও নির্গত করতে পারে। কিছু কিছু মাকড়সা তাদের জীবদ্দশায় প্রায় আট ধরণের ভিন্ন ভিন্ন রকমের জাল বুনতে পারে! সুতাগুলোর ধর্ম হলো এরা নির্গত হওয়ার সময় তরলই থাকে, কিন্তু বাতাসের সংস্পর্শে খুব দ্রুত শুকিয়ে যায়। রেশম সুতা নির্গমন শুরু হওয়ার পর মাকড়সারা এদের বিশেষ অঙ্গটিকে বাতাসে দুলিয়ে দেয়। যদি কখনো দুই গাছের মাঝখানে বড় মাকড়সার জাল দেখে থাকেন আর অবাক হন যে কিভাবে এটা সম্ভব হলো, জেনে নিন, আসল রহস্য কিন্তু বাতাস! মাকড়সার জালের সুতা এতটাই পাতলা যে বাতাস যতই মৃদুমন্দ হোক না কেনো, এমনকি বিকিরিত তাপের ফলের মাটির সংস্পর্শে থাকা হালকা হয়ে যাওয়া বায়ুর দোলোনিতেও এরা ভাসতে পারে। মাকড়সা ক্রমেই সুতা ছাড়তে থাকে এবং বাতাসে ভেসে ভেসে এই সুতা নিকটবর্তী কোনো গাছের গুড়ি বা দেয়ালের আটকে যায়। এরপর এরা সেই সুতো বেয়ে এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে যায় আর জাল বুনতে থাকে। প্রশ্ন দাঁড়ায়, এইসব জালগুলো এমন জ্যামিটিক আকৃতির হয় কেনো? আর মাকড়সারাই বা কিভাবে এই কৌশল রপ্ত করে? আসলে মাকড়সাদের জাল বোনা এদের সহজাত প্রবৃত্তি। বলা যায় এটি জন্মগত গুণ। এই বিশেষ আকৃতি পুরো জালটিকে একত্রিত করে রাখে। মাকড়সা তার জাল দিয়ে শিকারকে ফাঁদে ফেলে। আর যে কারণে প্রাণীগুলো জালে আটকা পড়ে সেটা হলো এই আঠালো জালের আঠা আসলে বিদ্যুৎ বা তড়িৎ পরিবাহী। এভাবেই মাকড়সা তার বানানো ঝালদিয় শিকার করে থাকে ।                                     source femous news
0 টি ভোট
করেছেন (135,480 পয়েন্ট)
মাকড়সার জালের জ্যামিতিক সৌন্দর্য দেখে অবাক হননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কি এই জাল, কেনই বা এই পোকাগুলো জাল বোনে আর কিভাবেই বা বোনে, চলুন আপনার মনের এই কৌতূহলী প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা যাক। মাকড়সার জাল মূলত রেশম। মাকড়সার দেহে এই রেশম তৈরি করার জন্য থাকে বিশেষ এক গ্রন্থি। এদের তলপেটে থাকা বিশেষ অঙ্গের সাহায্যে এরা তরল রেশমকে খুব পাতলা সুতোয় পরিণত করে নির্গত করতে পারে। এই অঙ্গের সাহায্যে এরা সুবিধা ও প্রয়োজন অনুযায়ী সুতা তৈরি ও নির্গত করতে পারে। কিছু কিছু মাকড়সা তাদের জীবদ্দশায় প্রায় আট ধরণের ভিন্ন ভিন্ন রকমের জাল বুনতে পারে! সুতাগুলোর ধর্ম হলো এরা নির্গত হওয়ার সময় তরলই থাকে, কিন্তু বাতাসের সংস্পর্শে খুব দ্রুত শুকিয়ে যায়। রেশম সুতা নির্গমন শুরু হওয়ার পর মাকড়সারা এদের বিশেষ অঙ্গটিকে বাতাসে দুলিয়ে দেয়। যদি কখনো দুই গাছের মাঝখানে বড় মাকড়সার জাল দেখে থাকেন আর অবাক হন যে কিভাবে এটা সম্ভব হলো, জেনে নিন, আসল রহস্য কিন্তু বাতাস!

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+3 টি ভোট
3 টি উত্তর 351 বার দেখা হয়েছে
+3 টি ভোট
2 টি উত্তর 581 বার দেখা হয়েছে
+7 টি ভোট
1 উত্তর 629 বার দেখা হয়েছে
28 ডিসেম্বর 2020 "প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন noshin mahee (110,330 পয়েন্ট)
+8 টি ভোট
1 উত্তর 306 বার দেখা হয়েছে
30 অগাস্ট 2020 "প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন বিজ্ঞানের পোকা ৫ (123,370 পয়েন্ট)
+29 টি ভোট
5 টি উত্তর 2,222 বার দেখা হয়েছে
11 জানুয়ারি 2019 "প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Admin (71,000 পয়েন্ট)

10,743 টি প্রশ্ন

18,396 টি উত্তর

4,731 টি মন্তব্য

243,897 জন সদস্য

50 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 48 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. MIS

    930 পয়েন্ট

  2. shuvosheikh

    320 পয়েন্ট

  3. তানভীর রহমান ইমন

    160 পয়েন্ট

  4. unfortunately

    120 পয়েন্ট

  5. Muhammad_Alif

    120 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো #ask মোবাইল ক্ষতি চুল কী চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি #science স্বাস্থ্য প্রাণী বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #biology বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক শব্দ ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম হরমোন বিড়াল কান্না
...