মেয়েদের মুড সুইং এর কারণ আমরা কম বেশি জানি। কিন্তু ছেলেদের ঘন ঘন মুড সুইং এর কারণ কি? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+10 টি ভোট
5,527 বার দেখা হয়েছে
"মনোবিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (123,340 পয়েন্ট)

2 উত্তর

+6 টি ভোট
করেছেন (123,340 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

আলাদিন রাহাত- 

সাইকোথেরাপিস্ট এবং লেখক জেড ডায়মন্ড এমনটাই দাবি করছেন উনার ৪০ বছরের ক্লিনিক্যাল অভিজ্ঞতা এবং ১০০০০ এরো বেশি মানুষের রেস্পন্সের উপর ভিত্তি করে। তিনি পুরুষের এই হরমোনাল পরিবর্তনের নামকরণ করেছেন Irritable Male Syndrome (IMS) নামে। এ নামে তার একটি বই ও আছে।

আমরা জানি, পুরুষের প্রজনন হরমোনের নাম টেস্টোস্টেরন। এই হরমোনের পরিমাণ আমাদের শরীরে চেঞ্জ হতে পারে। এক ঘন্টায় ৪/৫ বার ও এটি বাড়তে বা কমতে থাকে। প্রতিদিন ভোরবেলা পুরুষের শরীরে এর মাত্রা থাকে সর্বোচ্চ এবং সন্ধ্যার দিকে কমতে থাকে। সিজনের উপর ভিত্তি করে এটি বাড়ে কমে যেমন নভেম্বরের দিকে এটি সর্বোচ্চ এবং এপ্রিলের দিকে সর্বনিম্ন। এই হরমোন কেবলমাত্র ছেলেদের প্রজনন কাজের জন্যই না বরং আরো বিভিন্ন আবেগীয় প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত। যার কারণে এটি বাড়া বা কমা আমাদের আচরণে প্রচুর প্রভাব ফেলে।

ছেলেদের বা মেয়েদের উভয়ের শরীরে টেস্টোস্টেরনের পাশাপাশি ইস্ট্রোজেন (ফিমেল সেক্স হরমোন) ও আছে। মেয়েদের শরীরে ইস্ট্রোজেন বেশি ও টেস্টোস্টেরন কম, ছেলেদের উল্টা। ছেলেদের শরীরে কিছু টেস্টোস্টেরন ভেঙে ইস্ট্রোজেনে রূপান্তরিত হয়। আমাদের ওজনের ফ্যাট সেল (চর্বি কোষ) টেস্টোস্টেরন কে ইস্ট্রোজেনে রূপান্তর করে। ছেলেদের শরীরে যত বেশি ইস্ট্রোজেন বাড়তে থাকে টেস্টোস্টেরন তত কমতে থাকে এবং ছেলেরা ততবেশি ইরিটেটেড বা বিরক্ত হতে থাকে, এর সাথে নিজেদের আইডেন্টিটি ভুলে রিএক্ট করতে থাকে। তারমানে টেস্টোস্টেরণ যত কম ইরেটিবল মেইল সিন্ড্রোমে আক্রান্ত হবার আশংকা তত বেশি।

IMS এর লক্ষণ কি কি?

যদিও এটি মেয়েদের পিরিয়ড কালীন সময়ের লক্ষণগুলার সাথে কিছুটা মিলে যায় কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে মেয়েদের মতো শারীরিক যে ক্রিয়াকলাপ তা হয়না বলে ছেলেদের এই লক্ষণগুলো নিয়মিত না। এর কোন রেগুলার প্যাটার্ন নেই। ইরেটিবল মেইল সিন্ড্রোমের লক্ষণ হলো-

-বিনাকারণে ক্লান্তি

-বিভ্রান্তি বা কনফিউশান

-‌হতাশা বা মন খারাপ থাকা

‌-রাগ

-বিরক্তি

‌-উদ্বেগ

-অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা

-‌যৌন চাহিদা কমে যাওয়া

‌-মুড সুইং এবং আচরণগত অসমঞ্জস্যতা

এই সিম্পটম বা লক্ষণগুলো যদি দীর্ঘ সময় কারো মধ্যে দেখা দেয় তবে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া দরকার।

এখন আসি কি কি ফ্যাক্টর বা বিষয় পুরুষ হরমোনের এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী?

১. বয়স- স্বাভাবিকভাবেই ৩৫-৪০ বছর থেকে পুরুষের টেস্টোস্টেরন হরমোন কমতে শুরু করে। যেটাকে বলাহয় মেইল মেনোপজ। যেহেতু টেস্টোস্টেরন কমার সাথে আবেগের সম্পর্ক আছে তাই দেখা যায় ৩৫ এর পর পুরুষের বিরক্তি, মেজাজ খিটখিটানি বেড়ে যায়। টিনেজদের ক্ষেত্রে হরমোনের গঠন পরিপূর্ণ হওয়া শুরু করে তাই তাদের ক্ষেত্রেও মেজাজ খিটখিটে থাকা স্বাভাবিক।

২. স্ট্রেস বা চাপ- সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটা ফ্যাক্টর। স্ট্রেস লেভেল যত বেশি টেস্টোস্টেরণ তত কম। আর বিরক্তি রাগ মেজাজ ও তত চড়া। স্ট্রেসের কারণেই পরিবারে বা সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি আনাকাঙ্খিত ঝামেলা বাঁধে। সকল পারিবারিক কলহের বাবা এই স্ট্রেস। ঘরের লক্ষীর স্ট্রেস তো যে কোন পুরুষের জন্যই এভারেস্টে উঠার চেয়েও কঠিন বিষয়। এজন্যই ভাবি কলিকাতা হারবাল এত পপুলার কেন! অথচ মানুষ কোন সাইকোলজিস্টের কাছে যাবেনা যেখানে সবচেয়ে ভাল সামাধান সে পাবে। স্ট্রেসের সাথে সেক্সের সম্পর্কের বিষয়ে বলিউডের একটা মুভি আছে Made in Chaina, রাজকুমার রাও এর মুভি। রিকমেন্ডেট!

৩. খাদ্যাভ্যাস বা ওজনের পরিবর্তন ও টেস্টোস্টেরণের ঘাটতি তে সহায়তা করে।

৪. শারীরিক বা মানসিক অসুস্থতা।

৫. ঘুম না হওয়া বা ঘুমের অভ্যাসের পরিবর্তন। এ প্রজন্মের সবচেয়ে বড় শত্রু এটি।

৬. Eating Disorders ৪/৫ ধরণের আহার ব্যাধি রয়েছে যা আমাদের শারীরিক এবং মানসিক প্রক্রিয়াকে ব্যঘাত ঘটায়।

মূল কথা হলো এই সবগুলা ফ্যাক্টর আমাদের শরীরের হরমোনে ব্যপাক প্রভাব ফেলে বিশেষ করে সেক্স হরমোন টেস্টোস্টেরণে যা আমাদের ইরেটেবল মেইল সিন্ড্রোম বা মেইল পিরিয়ডের দিকে টেলে দেয়। এতে করে আমাদের মেজাজ বিগড়ে থাকে অযথা এবং তার বাজে প্রভাব আমাদের সম্পর্কগুলোতে পড়ে।

এর থেকে বাঁচতে হলে কি করতে হবে?

প্রথমত লক্ষ করা নিজের আবেগ অনুভূতির দিকে। নিজের আচরণের দিকে। আমি কিভাবে রিএক্ট করছি কারো প্রতি, কিভাবে নিচ্ছি কারো কথা, কারো উপর কি কোন কিছু চাপিয়ে দিচ্ছি কিনা বা কারো সাথে তর্কে জড়িয়ে পড়ছি কিনানা অযথা। যদি IMS এর লক্ষণগুলো আমার দৈনন্দিন জীবনের কাজে বা সম্পর্কে কোনরূপ খারাপ প্রভাব ফেলে তবে আমার এ বিষয়ে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। বেশিরভাগ পুরুষ হরমোনাল এই চেঞ্জকে অস্বীকার করতে চায় কারণ তারা মনে করে এসব মেয়েলী রোগ এবং এতে তাদের সম্মান বা পৌরুষত্ব নষ্ট হবে। যার ফলে এর বাজে প্রভাব গিয়ে পড়ে তাদের সাথে জড়িত নারীদের উপর- মা বউ মেয়ে বা বোনদের উপর।

তারপর স্বীকার করা যে এধরণের একটা সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছি আমরা। চাপ স্ট্রেস নিয়ন্ত্রনের জন্য একটা রুটিন লাইফ মেন্টেন করার চেষ্টা করা, প্রয়োজনে প্রফেশনালদের সাহায্য নেয়া (আমরা কি করতে আছি!!)। খাদ্যাভ্যাস এবং ঘুমের ব্যপারে সতর্ক থাকা। নিজে প্রতি যত্নশীল হওয়া, কাছের মানুষদের সাথে নিয়মিত কথা বলা।

মূলত যখন কেউ এ ধরণের কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যায় তখন পারতপক্ষে নিজেকে একটু আলাদা করে রাখা, শান্ত করার চেষ্টা করা, ঠান্ডা পানি পানকরা এবং গভীর ভাবে শ্বাস নেয়া। নিজেকে নিজের সাথে গ্রাউন্ডেড করা।

Irritable male syndrome নিয়ে Dr. Jed Diamond এর তৈরী করা একটা একটি প্রশ্নপত্র আছে যেটাতে মনোসামাজিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কিছু কুইজ আছে যা পূরণ করে বের করা যায় IMS এর পরিমান। এই পরিমানের উপর ভিত্তি করে ৯ ধরণের বৈশিষ্ট্য বা ক্যারেক্টার (যেমন- irritable, aggressive, ­withdrawal ইত্যাদি) পাওয়া যায় ছেলেদের। ­http://www.theirritablemale.com এই ওয়েবসাইটে গিয়ে এটি পূরণ করে জেনে নেয়া যাবে কার মধ্যে কি কি ধরণের ইরিটেবল সিম্পম আছে।

একটা সিক্রেট বলি এবার। আমার ধারণা বেশিরভাগ পুরুষ কাজ শেষ করে সরাসরি বাসায় না গিয়ে বন্ধুদের সাথে সময় কাটায় বা আড্ডা দিতে চায় কারণ তাদের আচরণের উত্তান পতন তাদের বাড়ির মহিলারা বুঝতে পারেনা বলে। অযথা তর্ক করার চেয়ে দূরে থাকাই ভাল। আমি এটা বিশ্বাস করি যে আমাদের দেশের বেশিরভাগ নারী তাদের পার্টনারদের ইমোশন লেভেল পর্যন্ত যেতেই পারেনা। কেমন ফিল করছেন তাদের সঙ্গীটি! গ্রামেতো আরো অবস্থা খারাপ। আমার বাবা চাচাদের তো কখনোই দেখলাম না কখনো বলতে তাদের মন খারাপ বা আমার মা চাচীদের ও এ বিষয়ে কোন আগ্রহ দেখিনি কখনো। আদতে তারা জানেও না যে পুরুষের ইমোশন বলে কিছু আছে! এজন্য ছেলেরা ঘরমুখী না হয়ে বাহির মুখীই রয়ে গেল আর অনাবিষ্কৃত বা চাপা পড়ে রয়ে গেল তাদের বেচারা আবেগগুলো।

আমার এ লেখাটির উদ্দেশ্য হলো একটা সচেতনতা তৈরী করা যাতে আমরা পাশের মানুষটার প্রতি একটু সহানুভূতি, সমানুভূতি দেখাতে পারি। তাকে সাহায্য করতে পারি। নারী পুরুষ সবার সাথেই যেন আমাদের আন্তরিকতা, সহমর্মিতা বজায় থাকে।

জায়েদ বিন ফরিদ, এসিস্ট্যান্ট কাউন্সেলিং সাইকোলজিস্ট & সাইকোসোসাল কাউন্সেলর,

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি।

+3 টি ভোট
করেছেন (123,340 পয়েন্ট)

Nishat Tasnim-
মুড সুইং মানুষের বিশেষ একটি মনস্তাত্ত্বিক পর্যায়। হঠাৎ কোন কারণ ছাড়াই মন-মেজাজ পরিবর্তন হওয়াকে মুড সুইং বলে। যেমন: হাসি-ঠাট্টার মাঝে হঠাৎ মন খারাপ হয়ে যাওয়া, বিষন্নতায় ভোগা, রেগে যাওয়া। আবার কিছু সময় পর মন ভালো হয়ে যাওয়া, এইসব মুড সুইং এর মধ্যে পড়ে। পুরুষ ও নারী উভয়ের মাঝেই মুড সুইং দেখা যায়, তবে পুরুষের তুলনায় নারীদের মাঝে মুড সুইং এর মাত্রা বেশি।
মুড সুইং এর কারণ :
আমাদের স্নায়ুকোষ বা নিউরণ থেকে নিঃসৃত এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ হলো নিউরোট্রান্সমিটার। মানবদেহে প্রায় ৪০ ধরনের নিউরোট্রান্সমিটার আছে, এর মধ্যে দুটি নিউরোট্রান্সমিটার হচ্ছে সেরোটোনিন ও নরপাইনফ্রাইন। সেরোটোনিন এর কাজ হচ্ছে ঘুম, আবেগ, মানসিক অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা। অন্যদিকে, নরপাইনফ্রাইন এর কাজ হচ্ছে স্মৃতি, শারীরিক চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করা। এই হরমোনগুলোর তারতম্যের ফলে মুড সুইং দেখা দিতে পারে। তাছাড়াও স্ট্রেস বা মানসিক চাপ, অস্থিরতা, ডিপ্রেশন, কাজের চাপ, ঘুমের অভাব, অতিরিক্ত কফি পান, মাদকাসক্তি, বাইপোলার ডিসঅর্ডার এর ফলে মুড সুইং হতে পারে। science bee
পুরুষদের মুড সুইং :
পুরুষদের মাঝেও হরমোনাল পরিবর্তনের জন্য মুড সুইং হয়। একে বলা হয় Irritable Male Syndrome (IMS)। মূলত দিনের বিভিন্ন সময় টেস্টোস্টেরন নামক হরমোনের তারতম্য পুরুষদের আচরণে প্রচুর প্রভাব ফেলে৷ টেস্টোস্টেরনের পাশাপাশি মেয়েদের মতো ছেলেদেরও ইস্ট্রোজেন আছে। ছেলেদের এই ইস্ট্রোজেন হরমোন এর মাত্রা যত বেশি বাড়ে তত বেশি মুড সুইং, বিরক্তি অনুভব হয়। তাছাড়া বয়স বৃদ্ধি, মানসিক চাপ, শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতা, খাদ্যাভ্যাস, ওজনের পরিবর্তন, ঘুমের অভাব ইত্যাদি টেস্টোস্টেরন নিঃসরণ ও মুড সুইং এ ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
মুড সুইং কাটিয়ে তুলার জন্য মেডিটেশনের অভ্যাস করতে হবে, দৈনিক আট ঘণ্টা ঘুমাতে হবে, পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে, ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় অতিরিক্ত পান করা যাবেনা, প্রতিদিন অন্তত দশ মিনিট ব্যায়ামের অভ্যাস করতে হবে, খাদ্য তালিকায় সুষম খাবার রাখতে হবে, বন্ধু বা পরিবারের সাথে সময় কাটাতে হবে।
© Nishat Tasnim || Science Bee Family

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+10 টি ভোট
3 টি উত্তর 427 বার দেখা হয়েছে
29 ডিসেম্বর 2020 "মনোবিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Ahnaf Tahmid (5,090 পয়েন্ট)
+1 টি ভোট
2 টি উত্তর 588 বার দেখা হয়েছে
+8 টি ভোট
3 টি উত্তর 2,232 বার দেখা হয়েছে
+6 টি ভোট
2 টি উত্তর 3,341 বার দেখা হয়েছে
17 অক্টোবর 2020 "মনোবিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন M M Hossain Raghib (900 পয়েন্ট)
+12 টি ভোট
2 টি উত্তর 643 বার দেখা হয়েছে

10,720 টি প্রশ্ন

18,361 টি উত্তর

4,729 টি মন্তব্য

240,060 জন সদস্য

56 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 56 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Ayon Ratan Agni

    390 পয়েন্ট

  2. Vuter Baccha

    150 পয়েন্ট

  3. almoyaj_k

    130 পয়েন্ট

  4. Mehedi_Bknowledge

    110 পয়েন্ট

  5. Monojit Das

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি প্রাণী স্বাস্থ্য বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া শীতকাল গরম কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ মস্তিষ্ক শব্দ ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস গ্রহ স্বপ্ন রসায়ন তাপমাত্রা উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা পাখি গ্যাস মন সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম বিড়াল কান্না নাক
...