চুলে কালার করলে চুলের কী ক্ষতি হয়? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+2 টি ভোট
1,695 বার দেখা হয়েছে
"প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে করেছেন (340 পয়েন্ট)
আর যদি ক্ষতি হয় তাহলে তারকারা চুলে কালার করার পরেও তাদের চুল এতো সুন্দর কেনো??

3 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (20,390 পয়েন্ট)
আজকাল যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা সৌন্দর্য পিপাসুদের নতুন ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। চুলে রং করা তাদের মধ্যে অন্যতম। নিজেকে সাজানোর জন্য শুধু নারীরা নন, পুরুষরা চুলে রং করেন। সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য চুলে সোনালি, মেরুন, মেহগনিসহ আরও নানা রং করা হয়। এটি ফ্যাশন ধরে রাখার পাশাপাশি সাজপোশাকেও বৈচিত্র্য আনে। দেখতে সুন্দর লাগলেও এটি কিন্তু চুলের জন্য ক্ষতিকর। গবেষকরা বলেছেন, চুলে রং করলে চুলের নানা ক্ষতি হয়। কেননা, হেয়ার কালারে উপস্থিত অক্সিডাইজিং এজেন্ট হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ও একটি অ্যালকালাইজিং এজেন্ট অ্যামোনিয়া ব্যবহার করা হয়, যা একটি কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের মাধ্যমে চুলের মেলানিনকে হালকা করে নেয় ও হেয়ার কালারের রঙিন পিগমেন্টকে চুলের শ্যাফটের ভেতর ঢুকতে সাহায্য করে। এতে পরবর্তী সময়ে চুলের ওপর নানা নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। অনেকের ত্বক অনেক বেশি সংবেদনশীল (সেনসিটিভ) হয়ে থাকে। ফলে সামান্য রাসায়নিকের সংস্পর্শে আসা মাত্রই অ্যালার্জির সমস্যা শুরু হয়ে যায়। পিপিডি অনেক বেশি অ্যালার্জি উদ্রেককারী রাসায়নিক যার প্রভাবে মাথার ত্বকে চুলকানি, জ¦ালা, পুলে যাওয়া, হ্রাশ ওঠা, খুশকি সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ছাড়াও অ্যালার্জি যদি মারাত্মক পর্যায়ে চলে যায় তাহলে চোখ ফুলে যাওয়া, চোখ, নাক ও মুখের চারপাশের ত্বকে অ্যালার্জির প্রকোপ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত চুলের রঙ ব্যবহার করলে চুল ঝরে যাওয়ার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। চুল রংয়ের ক্ষতিকর রাসায়নিক চুলের ফলিকল একেবারেই নষ্ট করে দেয়। ফলে চুলের মাঝখান থেকে চুল ভেঙে যেতে শুরু করে এবং নতুন চুল গজানোতেও বাধা সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে চুলে রং করলে নানা ক্ষতির কথা উলেস্নখ্য করেছেন গবেষকরা। এগুলো হলো-
চুলের বাইরের স্তর নষ্ট করে
চুলে রং করা মাত্র সেটি বেশ কয়েকটি বাধা পেরিয়ে তারপর চুলের অন্দরে গিয়ে পৌঁছায়। তবেই কালারটা দীর্ঘদিন স্থায়ী হয়। গবেষকরা বলেন, এই বাধাগুলো পেরনোর সময় ধীরে ধীরে চুলের মারাত্মক ক্ষতি হয়। প্রথমে চুলের একেবারে বাইরের যে দেয়াল রয়েছে সেটিকে ভেঙে দেয় অ্যামোনিয়া, তবেই হেয়ার কালারটি ভিতরে ঢুকতে পারে। আর এই দেয়ালটা ভেঙে যাওয়ার কারণে চুলের প্রথম রক্ষাকবচটা আর কর্মক্ষম তাকে না। ফলে চুলের ক্ষতি শুরু হয়ে যায়।
চুলের প্রকৃত রঙকে তুলে দেয়
চুলের প্রথম রক্ষাকবচ ভেঙে দেয়ার পর দ্বিতীয় ধাপে হেয়ার কালারে উপস্থিত বিস্নচ বা পারোঅক্সাইড ধীরে ধীরে আমাদের চুলের যে কালো রং রয়েছে তাকে ঘষে ঘষে তুলে দিতে শুরু করে। আর প্রাকৃতিক কালারের জায়গা নেয় কৃত্রিম কালার। এই পুরো প্রক্রিয়াটি যতটা সহজ মনে হয়, আদতে কিন্তু তা নয়। একদিকে চুলের রক্ষাকবচ নষ্ট, অন্যদিকে পরোক্সাইডের মতো বিষ চুলের ভেতরে প্রবেশ করছে। এমনটা হলে চুলের স্বাস্থ্য একেবারেই ভালো থাকে না।
অ্যামোনিয়া ফ্রি রঙও ক্ষতিকর
অ্যামোনিয়া ছাড়া যে রংগুলো পাওয়া যায় সেগুলো একেবারেই ক্ষতিকারক নয়? এই ধারণাও ভুল। অ্যামোনিয়া ফ্রি কালারও চুলের ক্ষতি করে। একটা সহজ বিষয় হয়, চুলের প্রাকৃতিক রং না ওঠা পর্যন্ত কৃত্রিম রং নিজের জায়গা করবে কীভাবে! আর এমনটা যখনই হবে, তখনই তো চুলের দফারফা হয়ে যাবে। প্রসঙ্গত, অ্যামিনিয়া ছাড়া যে রংগুলো পাওয়া যায় সেগুলো চুলের কিছুটা কম ক্ষতি করে, যা কোনো পার্থক্য নেই।
দীর্ঘস্থায়ী রঙের বেশি ক্ষতি
রং যত বেশি সময় চুলে রাখবেন, তত বেশি ক্ষতি হবে। রং লাগানোর পর অনেকেই দীর্ঘ সময় পর স্নান করেন। ভাবেন, যত বেশি সময় রাখবেন, তত ভালো রং হবে। তবে একথা ঠিক যে, ডাইটা বেশি সময় রাখলে চুলের রং আরও উজ্জ্বল হয়। কিন্তু সেই সঙ্গে রংয়ে উপস্থিত কেমিক্যালগুলো বেশি বেশি করে চুলের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে চুলের ক্ষতি করার সুযোগ পায়। মনে রাখবেন, চুলের কৃত্রিম রং যত উজ্জ্বল হবে, তত চুলের বেশি ক্ষতি হবে।
চোখ জ¦ালা করে
রংয়ে উপস্থিত পারোঅক্সাইড চুলের অভ্যন্তরে থাকা প্রোটিনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে সালফারের জন্ম দেয়। সেই কারণেই এমন ঝাঁঝালো গন্ধ বের হতে শুরু করে। সেই সঙ্গে অনেকের চোখ জ¦ালা করার মতো সমস্যা দেখা দেয়।
শরীরের ওপর প্রভাব
একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, চুলের রংয়ে উপস্থিত একাধিক কেমিক্যাল বিশেষ করে অ্যামিনোফেনল, ডায়ামিনোবেনঞ্জিন এবং ফেনিলেনডিয়ামাইন শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করে। হেয়ার কালারের কেমিক্যালে মানুষের ক্যান্সারও হতে পারে (যেমন-লিউকেমিয়া, নন-হজকিনস লিম্ফোমা, মূত্রথলির ক্যান্সার, বস্নাড ক্যান্সার ও মালটিপল মেয়েলোমা)। তাই কম সময় অন্তর অন্তর চুলে রং করার অভ্যাস ছাড়ুন। না হলে কিন্তু বিপদ বাড়বে!
চুলে রঙ করলে আরও যেসব সমস্যা হতে পারে-
# হেয়ার কালারে চুলের উজ্জ্বলতা কমে যায়। এ ছাড়া চুলপড়া, আগা ফাটা, খুসকি হতে পারে।
# হেয়ার কালারে চর্মরোগ, ফুসফুস বা চোখের ক্ষতি হতে পারে। হেয়ার কালার ব্যবহারের ফলে শ্বাসকষ্ট বাড়তে পারে।
# হেয়ার কালার মাথার ত্বকে ইরিটেশন ও অ্যালার্জি সৃষ্টি করে। হেয়ার কালার ব্যবহারের কয়েক ঘণ্টা থেকে শুরু করে একদিনের মধ্যে চুলকানি, লালচে ভাব, জ¦ালাপোড়া ও অস্বস্তি হতে পারে। এ রকম অস্বস্তি হলে হেয়ার কালার ব্যবহার করা উচিত নয় একদম। তাই কালার ব্যবহার করার আগে অ্যালার্জি টেস্ট করে নেয়া দরকার।
# চুল কালার করলে চুল রুক্ষ হয়ে ফেটে যায়। আগা ফাটা ছাড়াও চুল মাঝে দিয়ে ফেটে ফেটে ঝরে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। ফলে চুল পাতলা হয়ে যায় আস্তে আস্তে। এ ধরনের সমস্যা হলে ফেটে যাওয়া চুল কেটে ফেলা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না।
চুলের যতেœ করণীয়
চুল রং করার পর এর যতœ নেয়াও কিন্তু সমান জরুরি। তা না হলে চুলের ক্ষতি অনিবার্য। এ ক্ষেত্রে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা-
# চুলের রং রোদে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই বাইরে বের হওয়ার আগে রোদ নিরোধক সিরাম ব্যবহার করুন। চাইলে চুলের স্কার্ফ কিংবা ছাতাও ব্যবহার করতে পারেন।
# রং করা চুলের জন্য ভালো মানের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার কিনতে পাওয়া যায়। চুলের যতেœ সেগুলোই ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
# রং করা চুলে সরাসরি মেহেদি লাগাবেন না। মেহেদির সঙ্গে অন্যান্য উপকরণ মেশানো থাকলে তবেই সেটা ব্যবহার করুন।
# চুলের কোনো কোনো অংশ ফাটা, খারাপ থাকতে পারে। সে চুলগুলো কেটে তারপর রং করান। তা না হলে চুল ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
# চাইলে রং করা চুলের যতেœ ১৫ দিন পরপর পার্লারে গিয়ে হেয়ার স্পা, ক্রিম ট্রিটমেন্ট ডিপ কন্ডিশনিং করাতে পারেন।
# সপ্তাহে দুবার প্রোটিন প্যাক ব্যবহার করুন। এ ক্ষেত্রে প্রোটিন প্যাক বানাতে ডিম, টক দই, অলিভ ওয়েল একত্রে মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে ৪০ মিনিট রাখুন। পরে ব্যবহার করুন।

 

সংগৃহীত
0 টি ভোট
করেছেন (9,000 পয়েন্ট)
চুলে রঙ করলে কি চুল পড়ে যায়?

বর্তমানে সৌন্দর্য পিপাসুদের নতুন ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে চুলে রং করা। নিজেকে সাজানোর জন্য শুধু নারীরা নন, পুরুষরা চুলে রং করেন। সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য চুলে সোনালি, মেরুন, মেহগনিসহ আরও নানা রং করা হয়। দেখতে সুন্দর লাগলেও এটি কিন্তু চুলের জন্য ক্ষতিকর।

 

বাজারে পাওয়া হেয়ার কালারে থাকা কেমিক্যালের কারণে ত্বকে চুলকানি, জ্বালা, পুলে যাওয়া, হ্রাশ ওঠা, খুশকি সমস্যা ছাড়াও অ্যালার্জি যদি থাকে, তাহলে চোখ ফুলে যাওয়া, চোখ, নাক ও মুখের চারপাশের ত্বকে অ্যালার্জির প্রকোপ দেখা দিতে পারে, এমনটাই জানিয়েছেন একদল গবেষক।

 

অতিরিক্ত চুলের রঙ ব্যবহার করলে চুল ঝরে যাওয়ার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। চুল রংয়ের ক্ষতিকর রাসায়নিক চুলের ফলিকল একেবারেই নষ্ট করে দেয়। ফলে চুলের মাঝখান থেকে চুল ভেঙে যেতে শুরু করে এবং নতুন চুল গজানোতেও বাধা সৃষ্টি করে।

 

চুলে রঙ করলে যেসব সমস্যা হতে পারে

 

১/ হেয়ার কালারে চুলের উজ্জ্বলতা কমে যায়। এ ছাড়া চুলপড়া, আগা ফাটা, খুসকি হতে পারে।

 

২/ হেয়ার কালারে চর্মরোগ, ফুসফুস বা চোখের ক্ষতি হতে পারে। হেয়ার কালার ব্যবহারের ফলে শ্বাসকষ্ট বাড়তে পারে।

 

৩/ হেয়ার কালার মাথার ত্বকে ইরিটেশন ও অ্যালার্জি সৃষ্টি করে। হেয়ার কালার ব্যবহারের কয়েক ঘণ্টা থেকে শুরু করে একদিনের মধ্যে চুলকানি, লালচে ভাব, জ্বালাপোড়া ও অস্বস্তি হতে পারে। এ রকম অস্বস্তি হলে হেয়ার কালার ব্যবহার করা উচিত নয় একদম। তাই কালার ব্যবহার করার আগে অ্যালার্জি টেস্ট করে নেয়া দরকার।

 

৪/ চুল কালার করলে চুল রুক্ষ হয়ে ফেটে যায়। আগা ফাটা ছাড়াও চুল মাঝে দিয়ে ফেটে ফেটে ঝরে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। ফলে চুল পাতলা হয়ে যায় আস্তে আস্তে। এ ধরনের সমস্যা হলে ফেটে যাওয়া চুল কেটে ফেলা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না।

 

৫/ হচুলের যত্নে করণীয়

 

৬/ হচুল রং করার পর এর যত্ন নেয়াও কিন্তু সমান জরুরি। তা না হলে চুলের ক্ষতি অনিবার্য। এ ক্ষেত্রে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা-

 

৭/ চুলের রং রোদে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই বাইরে বের হওয়ার আগে রোদ নিরোধক সিরাম ব্যবহার করুন। চাইলে চুলের স্কার্ফ কিংবা ছাতাও ব্যবহার করতে পারেন।

 

৮/ রং করা চুলের জন্য ভালো মানের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার কিনতে পাওয়া যায়। চুলের যত্নে সেগুলোই ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।

 

৯/ রং করা চুলে সরাসরি মেহেদি লাগাবেন না। মেহেদির সঙ্গে অন্যান্য উপকরণ মেশানো থাকলে তবেই সেটা ব্যবহার করুন।

 

১০/ চুলের কোনো কোনো অংশ ফাটা, খারাপ থাকতে পারে। সে চুলগুলো কেটে তারপর রং করান। তা না হলে চুল ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

 

১১/ চাইলে রং করা চুলের যত্নে ১৫ দিন পরপর পার্লারে গিয়ে হেয়ার স্পা, ক্রিম ট্রিটমেন্ট ডিপ কন্ডিশনিং করাতে পারেন।

 

১২/ সপ্তাহে দুবার প্রোটিন প্যাক ব্যবহার করুন। এ ক্ষেত্রে প্রোটিন প্যাক বানাতে ডিম, টক দই, অলিভ ওয়েল একত্রে মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে ৪০ মিনিট রাখুন। পরে ব্যবহার করুন।

 

আমরা জেনে বুঝে ও মনের অজান্তেই এমন অনেক চুলের যত্নে ভুল করি যা আমাদের চুলকে নষ্ট করতে পারে আর আমাদের চুলের সৌন্দর্য বর্ধনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই সব সময় এর মত আমি সামিউর রহমান এসেছি আপনাদের/তোমাদের এই সমস্যা থেকে উদ্ধার করতে।

 

আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে লাইফ স্টাইল টপিকে আমি বিস্তারিত ভিডিও করছি। এই চ্যানেলটি বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ফ্যাশন গ্রুমিং এবং স্টাইলিং চ্যানেল যেটা বিশেষত ছেলেদের উদ্দেশ্যে তৈরি এছাড়াও অসংখ্য বেসিক ভিডিও আছে যা ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য। যেখানে আমি আমার পার্সোনাল এক্সপেরিয়েন্স থেকে ইনফরমেশন দেওয়ার চেষ্টা করি। ভিডিওটা দেখে আপনি অবশ্যই উপকৃত হবেন। চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের পরিবারে যোগদান করুন। কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন পরবর্তীতে আপনি কি টপিকে ভিডিও চান ও কি টপিকে ভিডিও কভার করলে আপনি খুশি হবেন।চ্যানেলটিতে এছাড়াও বিভিন্ন রকম ফ্যাশান সইল ও গ্রুমিং রিলেটেড প্রশ্নের উত্তর বিস্তারিতভাবে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ভিডিও ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক করবেন এবং অনুপ্রেরণা দিবেন বলে আমি আপনার উপর আশা রাখি। এছাড়াও আমি একটি গ্রুপ খুলেছি যেখানে আপনি আপনার সকল যাবতীয় লাইফষ্টাইল রিলেটেড প্রশ্ন আমাকে করতে পারবেন গ্রুপে পোস্ট করার মাধ্যমে। ওখানে জয়েন হয়ে নিবেন।

 

ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন

 

বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে যোগ দিন ম্যাগনেটিজম ফ্যামিলিতে। আর জানো এমন কিছু তথ্য যা তোমার আশেপাশের কেউ জানে না হয়ে ওঠো আরো ফ্যাশনেবল এবং স্টাইলিস্ট।
0 টি ভোট
করেছেন (28,740 পয়েন্ট)
অতিরিক্ত চুলের রঙ ব্যবহার করলে চুল ঝরে যাওয়ার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। চুল রংয়ের ক্ষতিকর রাসায়নিক চুলের ফলিকল একেবারেই নষ্ট করে দেয়। ফলে চুলের মাঝখান থেকে চুল ভেঙে যেতে শুরু করে এবং নতুন চুল গজানোতেও বাধা সৃষ্টি করে। ১/ হেয়ার কালারে চুলের উজ্জ্বলতা কমে যায়।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+6 টি ভোট
1 উত্তর 5,477 বার দেখা হয়েছে
+11 টি ভোট
2 টি উত্তর 4,467 বার দেখা হয়েছে
+9 টি ভোট
4 টি উত্তর 3,957 বার দেখা হয়েছে
15 সেপ্টেম্বর 2020 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন বিজ্ঞানের পোকা ৫ (123,340 পয়েন্ট)
+2 টি ভোট
1 উত্তর 969 বার দেখা হয়েছে
+4 টি ভোট
2 টি উত্তর 688 বার দেখা হয়েছে
10 জুন 2021 "লাইফ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Rubaiath Leo Siddiqu (160 পয়েন্ট)

10,727 টি প্রশ্ন

18,372 টি উত্তর

4,730 টি মন্তব্য

241,625 জন সদস্য

81 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 81 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Ayon Ratan Agni

    390 পয়েন্ট

  2. Ahnaf_Tahmid

    330 পয়েন্ট

  3. Al Moyaj Khondokar

    210 পয়েন্ট

  4. Vuter Baccha

    150 পয়েন্ট

  5. Hasan rafi

    140 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি প্রাণী স্বাস্থ্য বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া গরম শীতকাল কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক শব্দ ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন গ্রহ তাপমাত্রা রসায়ন উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম হরমোন বিড়াল কান্না
...