সিঁদুর কি কোনো রাসায়নিক পদার্থ? সিঁদুর কিভাবে তৈরি করা হয়? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+28 টি ভোট
1,116,101 বার দেখা হয়েছে
"রসায়ন" বিভাগে করেছেন (135,490 পয়েন্ট)

7 উত্তর

+9 টি ভোট
করেছেন (135,490 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

সিঁদুর একটি অম্লীয় বা এসিড জাতীয় পদার্থ। রক্তলাল রঙের এই পদার্থের রাসায়নিক সংকেত- Pb3O4Pb3O4। এর বহুল প্রচলিত রাসায়নিক নাম হলো প্লাম্বাসো প্লাম্বিক এসিড। এছাড়া একে লেড (II, IV) অক্সাইড এবং ট্রাইলেড টেট্রাঅক্সাইডও বলা হয়। লাল রঙের হওয়ায় একে ইংরেজিতে Red Lead ও বলা হয়ে থাকে। এগুলো ছাড়াও এর আরো প্রায় ১০ টি Chemical Synonym রয়েছে । এটি মূলত সীসার একটি অক্সাইড যৌগ। এর আণবিক গঠন জটিল ধরণের। এর গলনাংক ৫৫০°C তাপমাত্রার অধিক । এটি পানিতে অদ্রবণীয় কিন্ত এসিডে আংশিক দ্রবণীয়। এর গাঠনিক সংকেত , দ্বিমাত্রিক গঠন  ও ত্রিমাত্রিক গঠন  চিত্র যথাক্রমে নিচের ন্যায় -

image

image

image

চিত্র --- সিঁদুরের আণবিক গঠন

ল্যাবরেটরিতে সিঁদুর তৈরির দুটি পদ্ধতি রয়েছে। একটি পদ্ধতিতে লেড অক্সাইড বা লেড অক্সাইড ও লেড গুঁড়োর মিশ্রণ কে 450- 470°C তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করার মাধ্যমে। অন্য একটি পদ্ধতিতে লেড মনোক্সাইডকে 450–500°C তাপমাত্রায় বায়ুর উপস্থিতিতে উত্তপ্ত করার মাধ্যমে এই সিঁদুর তৈরি করা যায়।

image

চিত্র - সিঁদুর বা 98% লেড অক্সাইড

সিঁদুর বা Pb3O4Pb3O4 এর জন্য GHS (Globally Harmonized System) Signal Word হলো Danger  এবং এটি কে নিম্নোক্ত Hazards দ্বারা বর্ণনা করা হয়েছে

  1. Irritant
  2. Bioazard
  3. Oxidizer
  4. Chemical Health Hazard 

তবে ভেষজ সিঁদুর, যেগুলোতে কৃত্রিমভাবে মার্কারি বা লেড মিশানো হয়না, সেগুলোর জন্য উপরোক্ত বিপদ সংকেত গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা এসব Hazard Cautions মূলত কৃত্রিমভাবে মিশানো মার্কারি বা লেড এর কারণে প্রযোজ্য হয়। তাই এসব ভেষজ সিঁদুর নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায়।

মূল উত্তরদাতা: নাঈম উদ্দীন তাহসিন (Nayeem Uddin Tahsin)

করেছেন (100 পয়েন্ট)
পূনঃপ্রদর্শিত করেছেন
এই যে ভাই, আপনি আমার এই ( https://qr.ae/pN9GC7)  লিখাটি হুবহু কপি করলেন, কোনো রেফারেন্স ছাড়া

এটা ত কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন।

রেফারেন্স দিন৷ নাহয় লিখা প্রত্যাহার করুন
+1 টি ভোট
করেছেন (840 পয়েন্ট)

সিঁদুর হলো সনাতন ধর্মের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। বিভিন্ন ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে এর যথেষ্ট ব্যবহার রয়েছে। আর সনাতন ধর্মাবলম্বী নারীদের বিয়ের সময় সিঁদুরের অপরিহার্যতা তো কারো অজানা নয়। এছাড়া এ ধর্মে সিঁদুরের বিশেষ আধ্যাত্মিক গুরুত্ব থাকায় সাধু-সন্ন্যাসীদেরও কপালে বিশেষ পদ্ধতিতে সিঁদুর দিতে দেখা যায়। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন , কপালে সিঁদুর পড়লে এটি ঐ জায়গায় থাকা নার্ভ শান্ত রাখে এবং পিটুইটারি গ্রন্থির কার্যক্রমে পরোক্ষ সাহায্য করে। তবে তা কেবল সিঁদুর গাছ[1]হতে পাওয়া বা ঘরোয়াভাবে তৈরি স্বাস্থ্যকর ভেষজ সিঁদুরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, বাজারে থাকা মার্কারিযুক্ত সিঁদুরের জন্য নয় কারণ এটি অনেক সময় স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে।

সিঁদুর একটি অম্লীয় বা এসিড জাতীয় পদার্থ। রক্তলাল রঙের[2] এই পদার্থের রাসায়নিক সংকেত- Pb3O4Pb3O4। এর বহুল প্রচলিত রাসায়নিক নাম হলো প্লাম্বাসো প্লাম্বিক এসিড। এছাড়া একে লেড (II, IV) অক্সাইড এবং ট্রাইলেড টেট্রাঅক্সাইডও বলা হয়। লাল রঙের হওয়ায় একে ইংরেজিতে Red Lead ও বলা হয়ে থাকে। এগুলো ছাড়াও এর আরো প্রায় ১০ টি Chemical Synonym রয়েছে[3]। এটি মূলত সীসার একটি অক্সাইড যৌগ। এর আণবিক গঠন জটিল ধরণের। এর গলনাংক ৫৫০°C তাপমাত্রার অধিক[4] । এটি পানিতে অদ্রবণীয় কিন্ত এসিডে আংশিক দ্রবণীয়[5]। এর গাঠনিক সংকেত[6] , দ্বিমাত্রিক গঠন[7] ও ত্রিমাত্রিক গঠন [8] চিত্র যথাক্রমে নিচের ন্যায় -

image

image

image

চিত্র --- সিঁদুরের আণবিক গঠন

ল্যাবরেটরিতে সিঁদুর তৈরির দুটি পদ্ধতি রয়েছে। একটি পদ্ধতিতে লেড অক্সাইড বা লেড অক্সাইড ও লেড গুঁড়োর মিশ্রণ কে 450- 470°C তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করার মাধ্যমে। অন্য একটি পদ্ধতিতে লেড মনোক্সাইডকে 450–500°C তাপমাত্রায় বায়ুর উপস্থিতিতে উত্তপ্ত করার মাধ্যমে এই সিঁদুর তৈরি করা যায়[9] ।

সিঁদুর বা Pb3O4Pb3O4 এর জন্য GHS (Globally Harmonized System) Signal Word হলো Danger [10] এবং এটি কে নিম্নোক্ত Hazards দ্বারা বর্ণনা করা হয়েছে[11]-

Irritant[12]Bioazard[13]Oxidizer[14]Chemical Health Hazard [15][16]

তবে ভেষজ সিঁদুর, যেগুলোতে কৃত্রিমভাবে মার্কারি ( পারদ ) বা লেড (সীসা ) মিশানো হয়না, সেগুলোর জন্য উপরোক্ত বিপদ সংকেত গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা এসব Hazard Cautions মূলত কৃত্রিমভাবে মিশানো মার্কারি বা লেড এর কারণে প্রযোজ্য হয়। তাই এসব ভেষজ সিঁদুর নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায়।

মূল উত্তর- https://bn.quora.com/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95/answers/236629093?ch=10&share=bdf0fe6e&srid=uJd9yI

+1 টি ভোট
করেছেন (3,170 পয়েন্ট)
খুবই সুন্দর একটি প্রশ্ন, ভাইয়া।প্রশ্নটি চিন্তা করার জন্য ধন্যবাদ।  


সিঁদুর এসিডক পদার্থ। রক্তলাল রঙের এই পদার্থের রাসায়নিক সংকেত হলো Pb3O4।


এর বহুল প্রচলিত রাসায়নিক নাম হলো প্লাম্বাসো প্লাম্বিক এসিড। এছাড়া একে লেড অক্সাইড এবং ট্রাইলেড টেট্রাঅক্সাইডও বলা হয়। একে Red Lead ও বলা হয়ে থাকে। এটি মূলত সীসার একটি অক্সাইড উপাদান । এর আণবিক গঠন বেশ জটিল। এর গলনাংক 560°C এর অধিক। এটি এসিডে আংশিক দ্রবণীয়।



এর গাঠন দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক ধরনের । ল্যাবে মূলত দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করে সিঁদুর তৈরি করা যায় । একটিতে লেড অক্সাইড বা লেড অক্সাইড ও লেড গুঁড়োর মিশ্রণ কে মোটামুটি 450- 470°C তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করার মাধ্যমে। অন্যটিতে লেড মনোক্সাইডকে মোটামুটি 450–500°C তাপমাত্রায় বায়ুর উপস্থিতিতে উত্তপ্ত করার মাধ্যমে এই সিঁদুর তৈরি করা যায় ।

আপনাকে আবারও ধন্যবাদ, ভাইয়া।
+1 টি ভোট
করেছেন (950 পয়েন্ট)

খুবই সুন্দর একটি প্রশ্ন।প্রশ্নটি চিন্তা করার জন্য ধন্যবাদ।

image

সিঁদুর এসিডক পদার্থ। রক্তলাল রঙের এই পদার্থের রাসায়নিক সংকেত হলো Pb3O4।

image

এর বহুল প্রচলিত রাসায়নিক নাম হলো প্লাম্বাসো প্লাম্বিক এসিড। এছাড়া একে লেড অক্সাইড এবং ট্রাইলেড টেট্রাঅক্সাইডও বলা হয়। একে Red Lead ও বলা হয়ে থাকে। এটি মূলত সীসার একটি অক্সাইড উপাদান । এর আণবিক গঠন বেশ জটিল। এর গলনাংক 560°C এর অধিক। এটি এসিডে আংশিক দ্রবণীয়।

image

image

এর গাঠন দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক ধরনের । ল্যাবে মূলত দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করে সিঁদুর তৈরি করা যায় । একটিতে লেড অক্সাইড বা লেড অক্সাইড ও লেড গুঁড়োর মিশ্রণ কে মোটামুটি 450- 470°C তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করার মাধ্যমে। অন্যটিতে লেড মনোক্সাইডকে মোটামুটি 450–500°C তাপমাত্রায় বায়ুর উপস্থিতিতে উত্তপ্ত করার মাধ্যমে এই সিঁদুর তৈরি করা যায় ।

0 টি ভোট
করেছেন (520 পয়েন্ট)
সিঁদুর অবশ্যই একটি রাসায়নিক পদার্থ।

এটি রাসায়নিক নাম :— মারকিউরিক সালফাইড(HgS)

মার্কারি লবণের সঙ্গে হাইড্রোজেন সালফেট এর বিক্রিয়ায় কালো রঙের মেটাসিনাবার অধঃক্ষিপ্ত হয়। এরপর ওই মেটাসিনাবারকে জল সহযোগে সোডিয়াম সালফাইডের এর উপস্থিতিতে ফোটানো হয় এবং জল নিরুদন এর মাধ্যমে সিঁদুর প্রস্তুত করা হয়ে থাকে।
0 টি ভোট
করেছেন (4,150 পয়েন্ট)

সিঁদুর অবশ্যই একটি রাসায়নিক পদার্থ। এটি একটি অম্লীয় বা এসিড জাতীয় পদার্থ। রক্তলাল রঙের এই পদার্থের রাসায়নিক সংকেত- Pb3O4 । এর বহুল প্রচলিত রাসায়নিক নাম হলো প্লাম্বাসো প্লাম্বিক এসিড।

0 টি ভোট
করেছেন (670 পয়েন্ট)

হ্যাঁ, সিঁদুর একটি রাসায়নিক পদার্থ। এটি মূলত সীসার একটি অক্সাইড যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত হল Pb3O4। এর প্রচলিত রাসায়নিক নাম হল প্লাম্বাসো প্লাম্বিক এসিড। এছাড়া একে লেড (II, IV) অক্সাইড এবং ট্রাইলেড টেট্রাঅক্সাইডও বলা হয়। লাল রঙের হওয়ায় একে ইংরেজিতে Red Lead বলা হয়ে থাকে।

সিঁদুর তৈরির প্রক্রিয়া:

ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি:

  • উপকরণ:
    • পারদ (Hg)
    • গন্ধক (S)
    • সীসা (Pb)
    • তেল

প্রক্রিয়া:

  1. প্রথমে পারদ ও গন্ধক মিশিয়ে হিঙ্গুল তৈরি করা হয়।
  2. এরপর হিঙ্গুল, সীসা ও তেল একসাথে মিশিয়ে উত্তপ্ত করা হয়।
  3. দীর্ঘক্ষণ উত্তপ্ত করার পর লাল রঙের সিঁদুর তৈরি হয়।

আধুনিক পদ্ধতি:

  • উপকরণ:
    • সীসা (Pb)
    • অক্সিজেন (O2)

প্রক্রিয়া:

  1. সীসাকে গলিয়ে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করানো হয়।
  2. এই বিক্রিয়ার ফলে প্লাম্বাসো প্লাম্বিক এসিড (Pb3O4) তৈরি হয়, যা সিঁদুর নামে পরিচিত।

সতর্কতা:

সিঁদুর তৈরির প্রক্রিয়া বিষাক্ত হতে পারে, কারণ এতে পারদ এবং সীসার মতো বিষাক্ত উপাদান ব্যবহার করা হয়। তাই সিঁদুর তৈরির সময় সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+2 টি ভোট
5 টি উত্তর 820 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
1 উত্তর 608 বার দেখা হয়েছে
24 ডিসেম্বর 2023 "রসায়ন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Nahid Jahan Bhuiyan (4,460 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 574 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
6 টি উত্তর 687 বার দেখা হয়েছে
27 জানুয়ারি 2022 "রসায়ন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Subrata Saha (15,210 পয়েন্ট)

10,824 টি প্রশ্ন

18,531 টি উত্তর

4,744 টি মন্তব্য

676,698 জন সদস্য

86 জন অনলাইনে রয়েছে
10 জন সদস্য এবং 76 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Khairul_Alom_Fardush

    710 পয়েন্ট

  2. Dibbo_Nath

    230 পয়েন্ট

  3. M_H_Rohan

    180 পয়েন্ট

  4. Soborno Isaac Bari

    170 পয়েন্ট

  5. giavangol2025

    120 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ পৃথিবী এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল #science কী চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি মাথা স্বাস্থ্য প্রাণী গণিত মহাকাশ বৈজ্ঞানিক পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান গরম খাওয়া শীতকাল #জানতে ডিম চাঁদ কেন বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রং রাত শক্তি উপকারিতা সাপ লাল আগুন গাছ মনোবিজ্ঞান খাবার সাদা মস্তিষ্ক আবিষ্কার দুধ উপায় হাত শব্দ মাছ মশা ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন কালো উদ্ভিদ পা মন কি বিস্তারিত রঙ পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য বাচ্চা হলুদ বাংলাদেশ সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি কান্না দাঁত বিড়াল আম
...