আঙুলের ছাপ না থাকার কারণ কী? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+10 টি ভোট
4,515 বার দেখা হয়েছে
"তত্ত্ব ও গবেষণা" বিভাগে করেছেন (110,320 পয়েন্ট)
পূনঃট্যাগযুক্ত করেছেন

4 উত্তর

+3 টি ভোট
করেছেন (110,320 পয়েন্ট)
নিশাত তাসনিম-

আঙ্গুলের ছাপ না থাকার রোগকে বলে অ্যাডারমাটোগ্লিফিয়া বা ইমিগ্রেশন ডিলে ডিজিজ। এটি মূলত জেনেটিক মিউটেশন, DNA এর জন্য হয়। সাধারণত SMARCAD1 জিন এর মিউটেশন এর জন্য ওই রোগ হয়। অ্যাডারমাটোগ্লিফিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের হাত এবং পায়ের তালুর চামড়ায় শুষ্কতার সমস্যা দেখা দেয় এবং ঘামও কম হয়। জেনেটিক রোগগুলো চিকিৎসা করা বেশ চ্যালেঞ্জিং। জিন থেরাপির মাধ্যমে এই রোগ নিরাময় সম্ভব হতে পারে। চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া শ্রেয়।
0 টি ভোট
করেছেন (28,740 পয়েন্ট)
আঙুলের ছাপ হল আঙুলের ছাপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য। যা কোন কঠিন পদার্থ আঙুলের মাধ্যমে স্পর্শ করলে সৃষ্ঠ হয়। মানুষের ত্বকের 'eccrine glands' থেকে নিঃসরিত ঘাম কোন কঠিন পদার্থ, যেমনঃ কাচ, পালিশ করা পাথর ইত্যাদির উপর আঙুলের ছাপ তৈরী করে। এর বৈজ্ঞানিক নাম dermatoglyphics।
0 টি ভোট
করেছেন (135,480 পয়েন্ট)
আঙ্গুলের ছাপ না থাকার রোগকে বলে অ্যাডারমাটোগ্লিফিয়া বা ইমিগ্রেশন ডিলে ডিজিজ। এটি মূলত জেনেটিক মিউটেশন, DNA এর জন্য হয়। সাধারণত SMARCAD১ জিন এর মিউটেশন এর জন্য ওই রোগ হয়।
0 টি ভোট
করেছেন (71,000 পয়েন্ট)

#ইমিগ্রেশন_ডিলে_ডিজিজ// #এডার্মাটোগ্লিফিয়া

◼️পৃথিবীর প্রতিটা মানুষের রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গুলের ছাপ। এমন কি কোনো মানুষ আছে যাদের আঙ্গুলে কোনো ছাপই নেই...?

সাল ২০০৭। সুইজারল্যান্ড অধিবাসী এক মহিলা কোনো এক কাজে যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন ঠিক করেছেন। কিন্তু কাস্টমস অফিসাররা বিমানবন্দরে আটকে দিলেন তাকে। পাসপোর্ট এর ছবির সাথে মহিলার চেহারার মিল থাকলেও কাস্টমস অফিসাররা তার কোনো ফ্রিঙ্গারপ্রিন্ট রেকর্ড করতে পারলেন না। মহিলা শরণাপন্ন হলেন বিখ্যাত সুইস ডার্মাটোলোজিস্ট পিটার ইটিন এর । ব্যাপক পরিক্ষা নিরিক্ষার পর ডা. ইটিন দেখলেন মহিলার আঙ্গুলে আদো কোনো ছাপই নেই! এখানেই শেষ না। পরবর্তীতে দেখা গেলো ঐ মহিলা ও তার পরিবারের আট সদস্যের মধ্যেও রয়েছে বিরল এই রোগ। অতঃপর মহিলার বিদেষ যাত্রা পণ্ড হলো। এইযে মহিলার বিদেশ যেতে বিলম্ব হলো এজন্য ডা. ইটিন এ রোগকে  "ইমিগ্রেশন ডিলে ডিজিজ(Immigration Delay Diaease) নামে অভিহিত করেন। এই রোগের একটি পোশাকি নাম রয়েছে। তা হলো এডার্মাটোগ্লিফিয়া (Adermatoglyphia)। বর্তমানে বিশ্বে হাতে গোনা কয়েকটি পরিবারে বিরল এ রোগের সন্ধান পাওয়া গেছে। 

ডার্মাটোগ্লিফিয়া বা সূক্ষ ছাপ বা রেখা রয়েছে মানুষের হাতের ও পায়ের আঙ্গুলে, হাতের তালু, পায়ের পাতা প্রভৃতি স্থানে। একটি শিশুর ভ্রুনাবস্থায় নিষেকের ১০-১৭ সপ্তাহ পরে এসব রেখা দেখা যায়। আর এসব রেখার গঠনে বিভিন্ন জেনেটিক ও পরিবেশগত উপাদান দারূন ভূমিকা পালন করেন। ভ্রুণাবস্থায় বিভিন্ন জিনের সহায়তায় তৈরি সূক্ষ রেখার স্বতন্ত্র এসব প্যাটার্ন একজন ব্যাক্তির সারাজীবনই বিদ্যমান থাকে। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে আঙ্গুলের ছাপ ছাড়াও যে ব্যাক্তি রয়েছে একথাও নির্মোঘ সত্য।

#কেন_হয়_এডার্মাটোগ্লিফিয়া...?

 এডার্মাটোগ্লিফিয়া মূলত SMARCAD1 নামক জিনে মিউটেশনের কারনে হয়ে থাকে। কিভাবে মিউটেশনের মাধ্যমে এই রোগটি হচ্ছে সেটি বুজার আগে DNA, জিন, মিউটেশন এসব বিষয়ে সংক্ষেপে একটু পরিষ্কার ধারনা নেওয়া যাক। ডিএনএ বা ডিওক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড হচ্ছে জীবের বংশগত বৈশিষ্টের ধারক ও বাহক। অর্থাৎ জীবের সকল বৈশিষ্ট্য নিয়িন্ত্রন ও বংশ পরম্পরায় বহন করার অন্যতম একটি মাধ্যম এটি। ডিওক্সিরাইবোস সুগার, ফসফরিক এসিড এবং এডিনিন(A), গুয়ানিন(G), সাইটোসিন(A) ও থায়ামিন(T) নামক চার ধরনের বেস(ক্ষারক) নিয়ে গঠিত। ডিএনএতে এ চার ধরনের বেস সুনির্দিষ্ট সিকোয়েন্সে সজ্জিত থাকে। 

অন্যদিকে জিন হলো ক্রোমোজমের একটা নির্দিষ্ট স্থানে অবস্থিত ডিএনএ অনুর সুনির্দিষ্ট সিকোয়েন্স। এই সিকোয়েন্স একটি কর্মক্ষম পলিপেপটাইড চেইন তৈরির বার্তা বহন করতে পারে। পরবর্তীতে যা প্রোটিন হিসেবে আত্বপ্রকাশ করে। আর এ প্রোটিন দেহে বিভিন্ন রকম বৈশিষ্টের বহিঃপ্রকাশে সহায়তা করে। কেননা আমরা জানি জীবদেহ নানা জৈব ক্রিয়া বিক্রিয়ার সমষ্টি মাত্র। এসব বিক্রিয়ার প্রভাবকের ভূমিকা পালন করে এনজাইম। আর সকল এনজাইমই হচ্ছে প্রোটিন। আবার জীবদেহের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ন্ত্রনে হরমোনের ভূমিকা অনবদ্য। অধিকাংশ হরমোনই হচ্ছে প্রোটিন। প্রোটিনের এসব বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রন করার সামর্থের কারনে একে জীবনের ভাষা বলা হয়।

আর ডিএনএ এর সুনির্দিষ্ট বেস সিকোয়েন্সের স্থায়ী কোনো পরিবর্তন ঘটাকে মিউটেশন বলে। বেস সিকোয়েন্সের এই পরিবর্তন বিভিন্নভাবে হতে পারে। ডিএনএ রেপ্লিকেশনের( ডিএনএ থেকে ডিএনএ  তৈরির প্রক্রিয়া) সময় কোনো ভুলের কারনে, এক্স-রে বা অতিবেগুনি রশ্মির সংস্পর্শে আসলে বা বাহ্যিক  পরিবেশের বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের কারনে ডিএনএ এর সিকোয়েন্সে স্থায়ী পরিবর্তন তথা মিউটেশন হতে পারে। এখন কথা হচ্ছে এ মিউটেশনের জন্য আসলে কি ক্ষতি হতে পারে..? একটু আগেই বলেছি যে দেহের বিভিন্ন বৈশিষ্ট প্রকাশে বা সুনির্দিষ্ট কোনো কাজে প্রোটিনের ভূমিকা অনবদ্য। আর মিউটেশনের ফলে এই প্রোটিন উৎপাদনে একটা বড়সড় ব্যাঘাত ঘটে। কখনোবা কোনো নির্দিষ্ট প্রোটিন নাও তৈরি হতে পারে মিউটেশনের কারনে। আর প্রোটিন উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটা মানেই দেহের ভ্রুনাবস্থায় বা পরবর্তীতে দেহের কোনো বৈশিষ্ট্য প্রকাশে ব্যাঘাত ঘটা। 

এখন SMARCAD1 জিনের মিউটেশনে আসা যাক। SMARCAD1 জিন মূলত দুইটি সংস্করণের SMARCAD1 প্রোটিন তৈরির বার্তা বহন করে। একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট সংস্করণ, আরেকটি স্বল্পদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট্য সংস্করন। এই পূর্ণদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট সংস্করনের SMARCAD1 প্রোটিনটি দেহের বিভিন্ন কোষের জেনেটিক তথ্যের স্থায়িত্ব রক্ষা করে। অন্যদিকে স্বল্পদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট SMARCAD1 প্রোটিনটি শুধুমাত্র দেহের ত্বকে সক্রিয় থাকে এবং জন্মের পূর্বে হাতের আঙ্গুলের ছাপ বা ডার্মাটোগ্লিফ তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতপক্ষে এ ক্ষুদ্রদৈর্ঘের SMARCAD1 প্রোটিনের কাজে ব্যাঘাত ঘটার কারনেই এডার্মাটোগ্লিফিয়া নামক বিরল রোগ হয়। মিউটেশনের কারনে এই প্রোটিনের উৎপাদন ব্যাহত হয়। ফলে ত্বকে এর পরিমান কমে যায়। এটি এখনো অস্পষ্ট যে কিভাবে এ জেনেটিক পরিবর্তন এডার্মাটোগ্লিফিয়ায় ভূমিকা রাখে। তবে গবেষকরা মনে করেন স্বল্পদৈর্ঘ্য এ প্রোটনের অভাবে ভ্রুণাবস্থায় দেহের স্বাভাবিক ত্বক ও আঙ্গুলের ছাপ তৈরির জন্য যে সিগ্ন্যালিং পাথ-ওয়ের প্রয়োজন হয় তাতে মারাত্বকভাবে ব্যাঘাত ঘটে। ফলে হাতের আঙুলে কোনো প্রকার ডার্মাটোগ্লিফ বা ছাপই তৈরি হয় না। 

বিরল এ রোগটি অটোসোমাল ডমিনেন্ট প্যাটার্নে বংশানুক্রমে বাহিত হতে পারে। অর্থাৎ পিতামাতার যেকোনো একজনের মধ্যে এ মিউট্যান্ট জিনটি থাকলেই রোগটি পরবর্তী বংশধরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে আশার কথা হলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এ রোগের জন্য হাতের আঙুলের ছাপহীনতা ছাড়া অন্যান্য কোনো মারাত্মক উপসর্গের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। তবে   ত্বকে ঘামগ্রন্থির পরিমান কমে যাওয়া, ত্বকে ফোসকা পড়ার মতো কিছু উপসর্গ লক্ষ্য করা যায়। যেহেতু এটি একটি বিরল রোগ এখনো এ রোগ নিয়ে বিস্তর গবেষনা চলমান রয়েছে।

#বাংলাদেশে_এডার্মাটোগ্লিফিয়া

আশ্বর্যজনক হলেও সত্য যে বর্তমানে বাংলাদেশেও এই রোগটির উপসর্গের রোগির সন্ধান পাওয়া গেছে। মনে করা হচ্ছে যে এশিয়ার মধ্যে আমাদের দেশই প্রথম এমনটা দেখা গেছে। রাজশাহীর পুঠিয়ার অমল সরকারের পরিবারের বেশ কয়েকজনের আঙুলের কোনো ছাপই নেই! অমল সরকারসহ তার বাবা ও তার দুই ছেলে বিরল এ রোগে ভুগছেন।  এজন্য অবশ্য কম ঝামেলা পোহাতে হয় নি তাদের। এনআইডি কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে গিয়ে বেশ বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় অমল সরকারকে।  শেষে আঙুলের ছাপ নিতে ব্যার্থ হয়ে নির্বাচন অফিস থেকে তার এনআইডি কার্ডে লিখে দেওয়া হয় 'আঙুলের কোনো ছাপ নেই'। পরবর্তীতে অবশ্য তাদের অন্যান্য বায়োমেট্রিক তথ্যসমূহের( রেটিনা, আইরিশ স্ক্যানিং) রেকর্ড করা হয়।

মজার ব্যাপার হলো পরিবারের সকলে তারা অমল সরকারের স্ত্রীর এন আইডি দিয়ে রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম কার্ড ব্যাবহার করেন। কেননা এ রোগটি তার নেই। এ বিষয়ে বিবিসি থেকে ডা.ইটিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান তাদের এ উপসর্গগুলো সেকেন্ডারি এডার্মাটোগ্লিফিয়ার জন্য হতে পারে। তবে এ বিষয়ে আরও বিস্তর গবেষণার প্রোয়জন বলেও জানান তিনি। শুধুমাত্র থেরাপির সাহায্যেই এ রোগের নিরাময় হওয়া সম্ভব বলে মনে করেন ডা.ইটিন।

@Abdullah al fahad | Science Bee - বিজ্ঞান গ্রুপ

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+4 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,985 বার দেখা হয়েছে
+2 টি ভোট
3 টি উত্তর 303 বার দেখা হয়েছে
+10 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,542 বার দেখা হয়েছে
+7 টি ভোট
1 উত্তর 444 বার দেখা হয়েছে
17 জানুয়ারি 2021 "প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন noshin mahee (110,320 পয়েন্ট)
+2 টি ভোট
1 উত্তর 359 বার দেখা হয়েছে

10,723 টি প্রশ্ন

18,367 টি উত্তর

4,730 টি মন্তব্য

241,048 জন সদস্য

70 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 68 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Ayon Ratan Agni

    390 পয়েন্ট

  2. Al Moyaj Khondokar

    210 পয়েন্ট

  3. Vuter Baccha

    150 পয়েন্ট

  4. Hasan rafi

    140 পয়েন্ট

  5. Mehedi_Bknowledge

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি প্রাণী স্বাস্থ্য বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া শীতকাল গরম কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ মস্তিষ্ক শব্দ ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন গ্রহ রসায়ন তাপমাত্রা উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা পাখি গ্যাস মন সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম বিড়াল কান্না নাক
...