ডোপ টেস্ট করালে কি কি বিষয় সম্পর্কে জানা যায়? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+14 টি ভোট
17,365 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (123,400 পয়েন্ট)

2 উত্তর

+5 টি ভোট
করেছেন (123,400 পয়েন্ট)
 
সর্বোত্তম উত্তর

Nushrat Ahmed Nisha-

ডোপিং ডিটেইলস
মানে আপনি যদি নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণ অর্থাৎ যদি মদ খান অথবা গাজা খান, ইয়াবা খান তাহলে ডোপ টেস্ট করলে আপনি ধরা খেয়ে যাবেন তারপর আপনাকে মেরে জেলে ঢুকিয়ে দেবে, আপনি চাকরি পাবেন না অথবা আপনি চাকরি থেকে বরখাস্ত হয়ে যাবেন ।
প্রভাব
মাদকদ্রব্য যে কোনো মানুষের জন্যই ক্ষতিকর এবং তা দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে। তবে এ প্রভাবের মাত্রা বিভিন্ন মাদকের ক্ষেত্রে কম-বেশি হয়ে থাকে। এ লেখায় রয়েছে তেমন কয়েকটি মাদকের প্রভাব। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার। মাদক খাওয়ার মাধ্যমে, ধোঁয়া আকারে, ইঞ্জেকশন আকারে কিংবা অন্য যে কোনো উপায়েই হোক না কেন, দেহে গ্রহণ করার পর তার প্রভাব বেশ কিছুক্ষণ থেকে যায়। এছাড়া ড্রাগটি দেহে গ্রহণ করার পর সঙ্গে সঙ্গে তা দেহের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়া শুরু হয়। এটি দেহের রক্ত, মূত্র ইত্যাদিতেও পাওয়া যায়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু মাদক দেহ থেকে কয়েক দিন পর চলে যায়। যেমন হেরোইন গ্রহণের তিন থেকে পাঁচ দিন পর তা আর মূত্র পরীক্ষায় পাওয়া যায় না। বিভিন্ন মাদকের মধ্যে বিশ্লেষণে দেখা যায়, এলএসডি রক্তে দ্রুত কাজ করে এবং দ্রুত সে প্রভাব মিলিয়ে যায়। এর পরের স্থানে রয়েছে মরফিন ও হেরোইন। গবেষকরা বলছেন, এলএসডি মাত্র তিন ঘণ্টা রক্তে থাকে, মরফিন থাকে আট ঘণ্টা এবং হেরোইন, অ্যামফিটামাইন ও অ্যালকোহল থাকে ১২ ঘণ্টা। এছাড়া মিথামফিটামাইনস ৩৭ ঘণ্টা, এমডিএমএ, কোকেন, বার্বিটুরেটস থাকে ৪৮ ঘণ্টা। অন্যদিকে সবচেয়ে দীর্ঘক্ষণ থাকে গাঁজা। এটি গ্রহণের পর ৩৩৬ ঘণ্টা পর্যন্ত রক্তে পাওয়া যায়। এছাড়া মারিজুয়ানা ৩০ দিন পর্যন্ত রক্তে পাওয়া যেতে পারে।
তবে রক্তের নমুনায় যে মাদকগুলো দ্রুত মিলিয়ে যায় ঠিক সেভাবে মূত্রের নমুনা থেকে মিলিয়ে যায় না। গবেষকরা বলছেন এলএসডি ও অ্যামফিটামাইন তিন দিন পর্যন্ত মূত্রে পাওয়া যায়। এর পরের স্থানে রয়েছে এমডিএমএ, হেরোইন, কোকেন ও বার্বিটুরেটস। এগুলো চার দিন পর্যন্ত মূত্রে থাকে। অন্যদিকে অ্যালকোহল পাঁচ দিন এবং মরফিন ও মিথামফিটামাইনস ছয় দিন করে থাকে। গাঁজা থাকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে শুধু রক্ত ও মূত্রের নমুনায় নয়, চুলের নমুনাতেও মাদকের সন্ধান পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে এ প্রভাবটি থাকে এলএসডির ক্ষেত্রে তিন দিন পর্যন্ত। অন্য প্রায় সব মাদক চুলের নমুনায় পাওয়া যায় তা গ্রহণের ৯০ দিন পর পর্যন্ত।
কতদিন প্রভাব থাকে নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণের পর (সংক্ষেপে)-
ডোপ টেস্টে সর্বচ্চো শেষ ১ সপ্তাহ মূখের লালার মাধ্যমে ,শেষ ২ মাস রক্তের মাধ্যমে ,শেষ ১২ মাস বা ১ বছরে চুল পরীক্ষার মাধ্যমে পাওয়া যাবে। এছাড়া ডোপ টেস্টে স্প্যাইনাল ফ্লুইড পরীক্ষার মাধ্যমে গত পাঁচ বছরের মধ্যে যদি কেউ মাদক গ্রহণ করে তবে পরীক্ষায় ধরা পড়বে। বর্তমানে মূত্র পরীক্ষার মাধ্যমে 'ডোপ টেস্ট' করা হচ্ছে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি শেষ ১০ দিনে কোনো মাদক গ্রহণ করেছেন কি না তা যানা যাবে ।
গাজার প্রভাব বলতে আপনার শরিরে কার্যকারীতা থাকবে ম্যাক্সিমাম ২৪ ঘন্টা। আর ইয়াবার কার্যকরীতা ৪৮ ঘন্টা ম্যাক্সিমাম। তবে এদের দীর্ঘকাল সেবন করলে আপনার শরীরের ভাঙন হবে।আর আপনার আশক্তি কাটানোর জন্য অন্তত ৩-৬ মাস দূরে থাকতে হবে। 

করেছেন (160 পয়েন্ট)
গাজার কার্যকারিতা থাকে ২৪ ঘন্টা আর ইয়াবার কার্যকারিতা থাকে ৪৮ ঘন্টা এটাই সঠিক। তবে মাদকের আসক্তি কাটানোর জন্য ৩-৬ মাস এর থেকে দূরে থাকতে হবে (প্রমাণিত)।
0 টি ভোট
করেছেন (7,950 পয়েন্ট)

বর্তমানে সারাবিশ্বে মাদকাসক্তির প্রভাব দিন দিন বেড়েই চলছে। মাদকাসক্ত যে সকল ব্যক্তি আছে তারা কোনো কোনো ক্ষেত্রে যেমন অতিরিক্ত সুবিধা ভোগ করছে আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে মাদকাসক্তির কারণে তাদের নিজস্ব যে কর্ম ক্ষমতা সেটা নষ্ট করে ফেলছে এবং সমাজে একটা বোঝা আকারে পরিণত হচ্ছে। এই কারণে বিভিন্ন দেশের সরকারের নীতিনির্ধারকরা মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের শনাক্ত করার জন্য এই ডোপ টেস্ট পদ্ধতি চালু করে এবং যার মাধ্যমে পরবর্তীতে তাকে শাস্তির আওতায় আনা যায় বা তার ব্যাপারে একটা ব্যবস্থা নেওয়া যায়। ডোপ টেস্ট পদ্ধতির বিস্তারিত বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

ডোপ টেস্ট : ডোপ টেস্ট বা ড্রাগ টেস্ট হলো কোনো ব্যক্তি বা কোন প্রাণী শরীরের কোনো একটি অংশ নিয়ে নমুনা পরীক্ষা করা যাতে ওই ব্যক্তির শরীরে কোন মাদকের উপস্থিতি আছে কিনা বা সে ব্যক্তি কোন মাদক গ্রহণ করেছে কিনা তা জানার জন্য। যেমন : অনেক খেলোয়াড় খেলা শুরুর আগে বিভিন্ন ধরনের মাদক ব্যবহার করে থাকে যাতে সে অন্যান্য প্রতিযোগিতা তুলনায় ভালো ফলাফল করতে পারে। তাছাড়া অনেক ছাত্রছাত্রী চাকরিজীবী গণ তাদের পিছনে বা অতীতে এই ড্রাগ সেবন করে থাকে তাদেরকে সনাক্ত করার জন্য মূলত ডোপ টেস্ট পদ্ধতি চালু করা হয় যেটা পরবর্তীতে তাদের কর্ম জীবন বা ভবিষ্যতের জন্য ভয়ঙ্কর একটা সিদ্ধান্ত চলে আসতে পারে। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশেই ডোপ টেস্ট পদ্ধতি চালু আছে।

ডোপ টেস্ট করার পদ্ধতি :

বিভিন্ন মাদক প্রাণীদেহে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ তৈরি করে তাই কোন মানুষ বা প্রাণীর দেহে কোন অংশ পরীক্ষা করে ওই রাসায়নিক দ্রব্য উপস্থিত আছে কিনা সেটা সনাক্ত করা হয়। যাতে প্রমাণিত হয় সে ব্যক্তি মাদক গ্রহণ করেছে কিনা। ডোপ টেস্ট করার জন্য প্রথমে কোন ব্যক্তি বা প্রাণীর শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয় নমুনার ক্ষেত্রে মূত্র, রক্ত , ঘাম , নখ , চুল , মুখের লালা বা মানবদেহে কোন অঙ্গ পতঙ্গ কোন অংশ ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অতি প্রচলিত বেশ কয়েকটি নমুনার মধ্যে মূত্র এবং রক্ত সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।

ডোপ টেস্টের প্রকারভেদ : সন্দেহভাজন ব্যক্তির দেহ থেকে নেয়া নমুনার ধরণের উপর ডোপ টেস্ট কয়েক ধরণের হয়। যেমন -

ইউরিন টেস্ট : মাদকাসক্ত রোগীর মূত্র সংগ্রহ করে মাদকের উপস্থিতি পরীক্ষা করার পদ্ধতি হলো ইউরিন টেস্ট। এটি সহজলভ্য ও বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি। ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের মাদক ও পানীয় জাতীয় মাদকের উপস্থিতি সনাক্ত করা হয়।

মুখের লালা বা থুতু পরীক্ষা : একটি পটে সন্দেহভাজন ব্যক্তির মুখের লালা, থুতু, কফ ইত্যাদি সংগ্রহ করে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়। বিভিন্ন ধরনের মাদক গ্রহনের কয়েকদিন পর এই পরীক্ষা করে মাদকের উপস্থিতি সনাক্ত করা যায়।গাঁজা সেবনের ১০ ঘন্টা পর এই পরীক্ষা করে দেহে গাঁজার উপস্থিতি ধরা যায়।

রক্ত পরীক্ষা : যত ধরণের ডোপটেস্ট আছে তার মধ্যে রক্ত পরীক্ষা অধিক কার্যকর। এই টেস্টের ফলাফল প্রায় শতভাগ নির্ভুল। দেহ থেকে রক্ত সংগ্রহ করে অভিজ্ঞ প্যাথোলজিস্ট জৈবরাসায়নিক পরীক্ষার মাধ্যমে মাদকের উপস্থিতি নির্ভুলভাবে সনাক্ত করেন। অ্যালকোহল বা মদ সেবনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে রক্ত পরীক্ষা করলে অ্যালকোহলের উপস্থিতি ধরা পরে। বিভিন্ন ধরনের মাদক গ্রহণ করলে ১ সপ্তাহ পরেও রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ধরা পরে।

চুল পরীক্ষা : মাদকদ্রব্য গ্রহণ করলে তার ক্ষতিকর উপাদান চুলে জড়ো হয়। ৯০ দিনের মধ্যে কেউ মাদ*ক সেবন করলে চুল পরীক্ষা করে ধরা সম্ভব। এক্ষেত্রে সবচেয়ে নতুন গজানো চুল ব্যবহার করা হয়। কমপক্ষে ১.৫ ইঞ্চি দৈর্ঘের চুল প্রয়োজন এই পরীক্ষার জন্য।

নিঃশ্বাস পরীক্ষা : দেহে অ্যালকোহলের উপস্থিতি সনাক্ত করার দ্রুত ও সহজ পরীক্ষা হলো নিশ্বাস পরীক্ষা। অ্যালকোহল ডিটেক্টর ব্রেথেলাইজার দিয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তির নিঃশ্বাস পরীক্ষা করা হয়। এক্ষেত্রে মাদক গ্রহনকারী ব্যক্তিকে একটি কাচনলের ভেতর নিঃশ্বাস ছাড়তে হয়। পুলিশের ট্রাফিক ইউনিট এই পদ্ধতি বেশি ব্যবহার করে।

ডোপ টেস্টে কাদের ফলাফল পজিটিভ আসতে পারে :

প্রাথমিক ফলাফল পজিটিভ আসার মানে এই নয় যে ওই ব্যক্তি মাদক আসক্ত এমন হতে পারে প্রাথমিক পজিটিভ এসেছে। কারণ ওই ব্যক্তির শরীরে সেই ধরনের রাসায়নিক পদার্থ উপাদান পাওয়া গেছে এক্ষেত্রে হয়তো অন্য কোনভাবে ও তার শরীরে রাসায়নিক উপাদান আসতে পারে। কিন্তু যখন দ্বিতীয় টেস্ট করানো হয় তারপর যদি তার শরীরে একটি রাসায়নিক পদার্থ পাওয়া যায় তখন প্রমাণিত হয় যে সে মাদকাসক্ত এবং তার তখন ডোপ টেস্ট রেজাল্ট পজিটিভ চলে আসে।

কত দিন ধরে মাদক গ্রহণ করলে ডােপটেস্ট পজিটিভ আসবে?

টেস্টের সময়সীমার মধ্যে মাদক গ্রহণ করলে ফলাফল পজেটিভ হবে। অনেক দিন ধরে মাদক গ্রহণ করে কিন্তু টেস্টের ৬ মাস আগে থেকে কোন মাদক গ্রহণ করে না তাহলে তার ফলাফল নেগেটিভ আসবে। কিন্তু কোনদিন মাদক সেবন করেনি এমন ব্যক্তি টেস্টের ১ দিন আগে মাদক সেবন করেছেন তার ফলাফল পজেটিভ আসবে।

সিগারেট খেলে কি ডােপটেস্টে পজিটিভ আসার সম্ভাবনা আছে?

তামাকের মূল উপাদান নিকোটিন মাদকের তালিকাভুক্ত নয় তাই সিগারেট খেলে ডোপটেস্টের রিপোর্ট পজেটিভ হবে না।

ডোপ টেস্ট থেকে বাঁচার উপায় :

রেজাল্ট পজিটিভ আসলে নানান ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় সে ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির ক্যারিয়ার নষ্ট হয় বা ভবিষ্যতে অগ্রসর হতে নানান ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়। শরীরের সমস্যা তো রয়েছেই। এই ক্ষেত্রে আপনি এ থেকে বাঁচার জন্য বা এড়িয়ে চলার জন্য মাদক বন্ধ করার চেয়ে ভাল সিদ্ধান্ত আর হতে পারে না। তবে এক্ষেত্রে আপনি যদি মাদক গ্রহণ করে থাকেন তাহলে আপনি মাদক বন্ধ করার অন্ততপক্ষে তিন মাস পর টেস্ট করান তাহলে আপনার ডোপ টেস্ট রেজাল্ট নেগেটিভ আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

সর্বশেষ একটি কথা মাদককে না বলুন মাদক আপনার জীবনকে আপনার পরিবারকে এবং আপনার ভবিষ্যৎ কে নষ্ট করে দিতে পারে। আপনাকে মাদককে না’ বলতে হবে যাতে আপনি ভালো থাকুন আপনার পরিবার ভালো থাকি আপনার ভবিষ্যত নিশ্চিত থাকে।

[গুগলের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত]

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+9 টি ভোট
1 উত্তর 1,699 বার দেখা হয়েছে
+7 টি ভোট
1 উত্তর 6,658 বার দেখা হয়েছে
07 এপ্রিল 2021 "চিন্তা ও দক্ষতা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Mobin Sikder (15,760 পয়েন্ট)
+3 টি ভোট
2 টি উত্তর 773 বার দেখা হয়েছে
26 মার্চ 2021 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hasan Rizvy Pranto (39,270 পয়েন্ট)

10,809 টি প্রশ্ন

18,512 টি উত্তর

4,744 টি মন্তব্য

561,866 জন সদস্য

49 জন অনলাইনে রয়েছে
10 জন সদস্য এবং 39 জন গেস্ট অনলাইনে

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ পৃথিবী এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত #ask আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি মাথা স্বাস্থ্য প্রাণী গণিত মহাকাশ বৈজ্ঞানিক পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে ডিম চাঁদ কেন বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং শক্তি উপকারিতা সাপ লাল আগুন মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মাছ মস্তিষ্ক মশা শব্দ ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা মন কি বিস্তারিত রঙ পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাংলাদেশ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি কান্না দাঁত বিড়াল আম
...