যে প্রথম ঘড়ি বানিয়েছিল সে কি করে জানতে পারলো তখন কটা বাজছিলো? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+7 টি ভোট
7,928 বার দেখা হয়েছে
"চিন্তা ও দক্ষতা" বিভাগে করেছেন (123,340 পয়েন্ট)

2 উত্তর

+2 টি ভোট
করেছেন (123,340 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর
Nishat Tasnim-

ঘড়ি আবিষ্কার এর আগে সূর্যের অবস্থান দেখে সময় নির্ধারণ করতো। আর যিনি ঘড়ি আবিষ্কার করেছেন উনি ঠিক মাথার উপর সূর্যের অবস্থান দেখেই সেই সময়টাকে দুপুর ১২ টা ধরে হিসাব করেছেন। সূর্যঘড়ির মাধ্যমে মূলত এই কাজটি করা হয়।
+3 টি ভোট
করেছেন (17,740 পয়েন্ট)
এক্ষেত্রে দুপুর ১২ টাকে আমরা দিনের মধ্যভাগ ধরি, এম্নিতেও সে সময়টা কিন্তু দিনের মধ্যভাগ, কারণ তখন সূর্য আমাদের মাথার উপরে থাকে। কেন এক্স্যাক্ট ২৪ ঘন্টা হিসেব করা হয় তা সঠিক জানা যায়না, তবে হাজার বছর ধরেই এমনটা চলে আসছে। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার মানুষেরা তাদের সূর্যঘড়িতে দিনকে ১২ ভাগ করে নিয়েছিলো, ১২ ভাগ করার কারণটা অনেকের মতে বছরের ১২ টি মাস, আবার অনেকের মতে রাশি চক্রের ১২ টি নক্ষত্র।

একই ভাবে রাতকেও তারা ১২ ভাগ করে নিয়েছিলেন, সেটাও নক্ষত্রের হিসেবেই। তারা সে সময় ডেকান্স নামে ৩৬টি নক্ষত্রপুঞ্জকে হিসেবের জন্য ব্যবহার করেছেন, যার মধ্যে ১৮টি রাতে দেখা যেত। এদের ৩ করে ৬টিকে দেখা যেত সন্ধ্যা এবং ভোরের আলো-আঁধারির সময়ে, আর বাকি ১২টি দেখা যেত গাঢ় অন্ধকারের সময়ে। এই ১২টি নক্ষত্রের উদয়ের সময়ের মাধ্যমেই মিসরীয়রা রাতকে ১২টি ভাগে ভাগ করেছিলো। তাদের সমাধিক্ষেত্রের কফিনের গায়ের পাঠোদ্ধার করে প্রত্নতত্ত্ববিদরা এই তথ্যগুলো আবিষ্কার করেছেন।

এছাড়াও প্রাচীন চীনা সভ্যতাতেও দিন ও রাতকে ১২–১২ করে ২৪ ভাগ করার নিদর্শন পাওয়া গেছে, তবে তাদের দিন ও রাতকে ১০০ ভাগ করে হিসেব করারও আরেকটি নিয়ম প্রচলিত ছিলো।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
1 উত্তর 421 বার দেখা হয়েছে
+5 টি ভোট
7 টি উত্তর 13,957 বার দেখা হয়েছে

10,729 টি প্রশ্ন

18,374 টি উত্তর

4,730 টি মন্তব্য

242,148 জন সদস্য

58 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 56 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. amir

    110 পয়েন্ট

  2. DeboraChisho

    100 পয়েন্ট

  3. DeneseTier6

    100 পয়েন্ট

  4. DamonMartell

    100 পয়েন্ট

  5. CassandraGad

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য প্রাণী বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া গরম শীতকাল কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক শব্দ ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম হরমোন বিড়াল কান্না
...