Biraler ki amader mato gham hoi? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+1 টি ভোট
219 বার দেখা হয়েছে
"প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে করেছেন (230 পয়েন্ট)

2 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (230 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর
“মানুষের মতো বিড়ালের ঘর্মগ্রন্থি নেই, কিন্তু এরাও ঘামে। এদের থাবার মাধ্যমে ঘাম নির্গত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয়।&rsqu

 

মাঝেমধ্যে বিড়ালের ভেজা পদাঙ্ক মাটিতে দেখা যায়। কিন্তু এদের পদচিহ্ন ঘাম বাষ্পীভূত হলে আর দেখা যায় না। এরা পদচিহ্নের মাধ্যমে সঙ্গীকে খুঁজে বেড়ায় এবং একে অপরের সামনে নিজেকে জাহির করে। কুকুরের মতো বিড়ালও মাটিতে হামাগুড়ি দেয় যাতে শরীরের শীতলতা বৃদ্ধি পায় এবং উষ্ণতা হ্রাস পায়। এভাবে এরা দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। আবার, এদের লালাগ্রন্থি হতে নিঃসৃত লালাও ঘাম নিয়ন্ত্রণ করে।

 

বিড়ালের বেশি গরম লাগলে, এরা খুব ঘামতে থাকে। এদের থাবাতে ভেজা ঘাম দেখা যায়। হয়ত খেয়াল করে থাকবেন, ঘরের তাপমাত্রা বেশি থাকলে এরা ক্রমাগত মানুষের পা শুকতে থাকে। বিড়ালের বাচ্চারা বেশি খেলাধুলা করে বলে এরা খুব ঘামে। আবার, স্নায়বিক উত্তেজনার কারণেও এরা ঘামে।

 

বিড়াল মানুষের মতো খুব বেশি ঘামে না। তাই এতে তাদের খুব অসুবিধে হয়। এরা ঘামলে, খুব দ্রুত শীতল হয়ে যায়। মনে রাখবেন, কখনো আপনার বিড়ালকে উষ্ণ কিংবা বদ্ধ পরিবেশে রাখবেন না। যেমন, গাড়িতে। বিড়াল খুব বেশি গরম সহ্য করতে পারে না। এতে তারা মারাও যেতে পারে।

 

বিড়ালের দেহের বিভিন্ন অংশের গ্রন্থিতে সুগন্ধি থাকে। বিশেষ করে এদের চোয়ালে সুগন্ধি ধারণকারী গ্রন্থি থাকে।

 

যখন এরা তাদের সুগন্ধিগুলো আসবাবপত্রে ছড়িয়ে দেয়, তখন অবশ্য মানুষ এর গন্ধ না পেলেও অন্য বিড়াল এই সুগন্ধি অনুভব করতে পারে। আসলে, বিড়াল কোনো আসবাব পছন্দ করলে, তাতে তার সুগন্ধি ছড়িয়ে দেয়। তবে এই সুগন্ধি শুধুমাত্র তারাই অনুভব করতে পারে এবং মনে করতে পারেন, তা আপনাদের বাড়ির প্রসাধনীর মতোই।

 

বিড়ালের দেহের সুগন্ধি দ্বারা তারা তাদের নিজস্ব সত্ত্বার পরিচয় দেয়। বিড়াল ও মানুষের মধ্যে একটি ব্যপারে খুব মিল। যখন আমরা আমাদের পছন্দের সুগন্ধি ঘরে ব্যবহার করি, তখন আমরা খুব স্বস্তি বোধ করি। বিড়ালের ক্ষেত্রেও তা একই।

 

মানুষ তার নিজস্ব সত্ত্বা প্রকাশ করার মাধ্যমে খুব আনন্দিত বোধ করে, বিড়ালের ক্ষেত্রেও তা সত্য। বিড়াল খুব অহংকার বোধ করে, যখন সে তার সুগন্ধি ছড়ানোর মাধ্যমে নিজ সত্ত্বা প্রকাশ করে।

 

আপনারা হয়ত ভাবছেন, আমি হঠাৎ বিড়ালের সুগন্ধি নিয়ে কথা বললাম কেন এবং তাদের সুগন্ধি গ্রন্থিগুলো আর কোথায় অবস্থান করে? সত্যি কথা বলতে, বিড়ালের সুগন্ধি গ্রন্থিগুলো মূলত তাদের থাবায় অবস্থান করে। আবার, এর মাধ্যমে এদের দেহের ঘাম নিঃসৃত হয়।
0 টি ভোট
করেছেন (230 পয়েন্ট)
“মানুষের মতো বিড়ালের ঘর্মগ্রন্থি নেই, কিন্তু এরাও ঘামে। এদের থাবার মাধ্যমে ঘাম নির্গত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয়।’’

 

মাঝেমধ্যে বিড়ালের ভেজা পদাঙ্ক মাটিতে দেখা যায়। কিন্তু এদের পদচিহ্ন ঘাম বাষ্পীভূত হলে আর দেখা যায় না। এরা পদচিহ্নের মাধ্যমে সঙ্গীকে খুঁজে বেড়ায় এবং একে অপরের সামনে নিজেকে জাহির করে। কুকুরের মতো বিড়ালও মাটিতে হামাগুড়ি দেয় যাতে শরীরের শীতলতা বৃদ্ধি পায় এবং উষ্ণতা হ্রাস পায়। এভাবে এরা দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। আবার, এদের লালাগ্রন্থি হতে নিঃসৃত লালাও ঘাম নিয়ন্ত্রণ করে।

 

বিড়ালের বেশি গরম লাগলে, এরা খুব ঘামতে থাকে। এদের থাবাতে ভেজা ঘাম দেখা যায়। হয়ত খেয়াল করে থাকবেন, ঘরের তাপমাত্রা বেশি থাকলে এরা ক্রমাগত মানুষের পা শুকতে থাকে। বিড়ালের বাচ্চারা বেশি খেলাধুলা করে বলে এরা খুব ঘামে। আবার, স্নায়বিক উত্তেজনার কারণেও এরা ঘামে।

 

বিড়াল মানুষের মতো খুব বেশি ঘামে না। তাই এতে তাদের খুব অসুবিধে হয়। এরা ঘামলে, খুব দ্রুত শীতল হয়ে যায়। মনে রাখবেন, কখনো আপনার বিড়ালকে উষ্ণ কিংবা বদ্ধ পরিবেশে রাখবেন না। যেমন, গাড়িতে। বিড়াল খুব বেশি গরম সহ্য করতে পারে না। এতে তারা মারাও যেতে পারে।

 

বিড়ালের দেহের বিভিন্ন অংশের গ্রন্থিতে সুগন্ধি থাকে। বিশেষ করে এদের চোয়ালে সুগন্ধি ধারণকারী গ্রন্থি থাকে।

 

যখন এরা তাদের সুগন্ধিগুলো আসবাবপত্রে ছড়িয়ে দেয়, তখন অবশ্য মানুষ এর গন্ধ না পেলেও অন্য বিড়াল এই সুগন্ধি অনুভব করতে পারে। আসলে, বিড়াল কোনো আসবাব পছন্দ করলে, তাতে তার সুগন্ধি ছড়িয়ে দেয়। তবে এই সুগন্ধি শুধুমাত্র তারাই অনুভব করতে পারে এবং মনে করতে পারেন, তা আপনাদের বাড়ির প্রসাধনীর মতোই।

 

বিড়ালের দেহের সুগন্ধি দ্বারা তারা তাদের নিজস্ব সত্ত্বার পরিচয় দেয়। বিড়াল ও মানুষের মধ্যে একটি ব্যপারে খুব মিল। যখন আমরা আমাদের পছন্দের সুগন্ধি ঘরে ব্যবহার করি, তখন আমরা খুব স্বস্তি বোধ করি। বিড়ালের ক্ষেত্রেও তা একই।

 

মানুষ তার নিজস্ব সত্ত্বা প্রকাশ করার মাধ্যমে খুব আনন্দিত বোধ করে, বিড়ালের ক্ষেত্রেও তা সত্য। বিড়াল খুব অহংকার বোধ করে, যখন সে তার সুগন্ধি ছড়ানোর মাধ্যমে নিজ সত্ত্বা প্রকাশ করে।

 

আপনারা হয়ত ভাবছেন, আমি হঠাৎ বিড়ালের সুগন্ধি নিয়ে কথা বললাম কেন এবং তাদের সুগন্ধি গ্রন্থিগুলো আর কোথায় অবস্থান করে? সত্যি কথা বলতে, বিড়ালের সুগন্ধি গ্রন্থিগুলো মূলত তাদের থাবায় অবস্থান করে। আবার, এর মাধ্যমে এদের দেহের ঘাম নিঃসৃত হয়।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+4 টি ভোট
1 উত্তর 134 বার দেখা হয়েছে
05 জুলাই 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Lal (510 পয়েন্ট)
+2 টি ভোট
1 উত্তর 206 বার দেখা হয়েছে
05 জুলাই 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Lal (510 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 137 বার দেখা হয়েছে
05 জুলাই 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Lal (510 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 144 বার দেখা হয়েছে
05 জুলাই 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Lal (510 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 179 বার দেখা হয়েছে

10,723 টি প্রশ্ন

18,367 টি উত্তর

4,730 টি মন্তব্য

241,196 জন সদস্য

41 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 41 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Ayon Ratan Agni

    390 পয়েন্ট

  2. Al Moyaj Khondokar

    210 পয়েন্ট

  3. Vuter Baccha

    150 পয়েন্ট

  4. Hasan rafi

    140 পয়েন্ট

  5. Mehedi_Bknowledge

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি প্রাণী স্বাস্থ্য বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া শীতকাল গরম কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ মস্তিষ্ক শব্দ ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন গ্রহ রসায়ন তাপমাত্রা উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা পাখি গ্যাস মন সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম বিড়াল কান্না নাক
...