ব্যাকটেরিয়া এর আকার কীরকম? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+1 টি ভোট
540 বার দেখা হয়েছে
"প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে করেছেন (5,760 পয়েন্ট)

8 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (5,760 পয়েন্ট)
ব্যাকটেরিয়া আকার এবং মাপ বিভিন্ন পাওয়া যাবে। সাধারণ ব্যাকটেরিয়াল কোষের আকারগুলিতে কোকী (গোলাকার), বসিিলি (রড-আকৃতির), সর্পিল এবং ভিব্রিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ব্যাকটেরিয়া সাধারণত 200-1000 ন্যানোোমিটার (একটি ন্যানোমার্টার 1 মিটারের 1 বিলিয়ন মিটার) ব্যাসে আকারে ব্যাপ্ত। বৃহত্তম ব্যাকটেরিয়া কোষ নগ্ন চোখের সঙ্গে দৃশ্যমান। বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাকটেরিয়া বিবেচনা করা হয়, থিওমারগারিতা নাইমবিনিসিস ব্যাসে 750,000 ন্যানোমিটার (0.75 মিলিমিটার) পর্যন্ত পৌঁছতে পারে।
0 টি ভোট
করেছেন (28,740 পয়েন্ট)
আদিকোষী অণুজীবদের একটি বিরাট অধিজগৎ ব্যাকটেরিয়া নিয়ে গঠিত। সাধারণত দৈর্ঘ্যে কয়েক মাইক্রোমিটার ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন ধরনের আকৃতি রয়েছে, গোলকাকৃতি থেকে দণ্ডাকৃতি ও সর্পিলাকার পর্যন্ত ব্যাপ্ত। গোড়ার দিকে পৃথিবীতে যেসব রূপে প্রাণের আবির্ভাব ঘটেছিল, ব্যাকটেরিয়া তাদের মধ্যে অন্যতম।
0 টি ভোট
করেছেন (3,150 পয়েন্ট)
ভাইরাস সাধারণত নিম্ন লিখিত আকৃতির হয়ে থাকে। গোলাকার, দণ্ডাকার, বর্তুলাকার, সূত্রাকার, পাউরুটি আকার, বহুভুজাক্রিতি, ব্যাঙ্গাচি আকার প্রভৃতি।[১]
0 টি ভোট
করেছেন (6,040 পয়েন্ট)
ব্যাক্টেরিয়া একটি এককোষী প্রাণী। এগুলো সাধারণত :-

গোলাকার

দন্ডাকার

সর্পিলাকার

বর্তুলাকার

সূত্রাকার

ইত্যাদি আকারের হয়ে থাকে
0 টি ভোট
করেছেন (10,050 পয়েন্ট)
ব্যাকটেরিয়ার আকার বিভিন্ন রকম ।যেমন -গোলাকার,ডিম্বাকার,সর্পিলাকার,সূত্রাকার ইত্যাদি ।
0 টি ভোট
করেছেন (3,150 পয়েন্ট)
ব্যাকটেরিয়া
ব্যাকটেরিয়া নিয়ে গঠিত। সাধারণত দৈর্ঘ্যে কয়েক মাইক্রোমিটার ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন ধরনের আকৃতি রয়েছে, গোলকাকৃতি থেকে দণ্ডাকৃতি ও সর্পিলাকার পর্যন্ত ব্যাপ্ত।
0 টি ভোট
করেছেন (16,190 পয়েন্ট)

ব্যাকটেরিয়া আকার ও আকৃতির একটি বিস্তীর্ণ বৈচিত্র্য প্রদর্শন করে, যাকে অঙ্গসংস্থানবিদ্যা বলে। ব্যাকটেরিয়ার কোষ সুকেন্দ্রিক কোষের এক-দশমাংশ এবং দৈর্ঘ্যে সাধারণত ০.৫-৫.০ মাইক্রোমিটার। তবে কিছু ব্যাকটেরিয়া (যেমন- Thiomargarita namibiensis এবং Epulopiscium fishelsoni) অর্ধেক মিলিমিটারের বেশি দৈর্ঘ্য এবং খালি চোখে দৃশ্যমান।[২২] Epulopiscium fishelsoni দৈর্ঘ্যে ০.৭ মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে।[২৩] সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম ব্যাকটেরিয়া Mycoplasma গণের সদস্য, এরা দৈর্ঘ্যে মাত্র ০.৩ মাইক্রোমিটার হয় যা বৃহত্তম ভাইরাসগুলোর আকারের সমান।[২৪] কিছু ব্যাকটেরিয়া আরও ক্ষুদ্র হয়। এই অতিকায় ক্ষুদ্র ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে খুব বেশি জানা যায়নি।[২৫]
গোলাকার ব্যাকটেরিয়াকে বলা হয় কক্কাই (একবচনে কক্কাস। গ্রীকkókkos ,দানা, বীজ)। দণ্ডাকৃতির ব্যাকটেরিয়াকে বলা হয় ব্যাসিলাই (একবচনে ব্যাসিলাস, লাতিনbaculus, লাঠি)।

 


ভিব্রিও ব্যাকটেরিয়া সামান্য বাঁকানো দন্ড বা কমাকৃতির মতো; অন্যান্য ব্যাকটেরিয়া সর্পিলাকৃতি বা আঁটসাঁটভাবে কুন্ডলিত হতে পারে। একটি ক্ষুদ্রসংখ্যক অসচরাচর আকৃতি বর্ণিত আছে,  যেমনঃ তারকাকৃতি ব্যাকটেরিয়া ।

আকৃতির এই ব্যাপক বৈচিত্র্য ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর ও কোষীয় কঙ্কাল দ্বারা নির্ধারিত হয় । ব্যাকটেরিয়ার আকৃতি-বৈচিত্র গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এটি ব্যাকটেরিয়ার পরিতোষক পদার্থ আয়ত্ত করতে, তলসমূহে সংযুক্ত হতে, তরলের মধ্যে সাঁতরাতে, শিকারী হতে পালানো ইত্যাদির সক্ষমতাকে প্রভাবান্বিত করতে পারে।

অধিক ব্যাকটেরিয়া প্রজাতি কেবল একক কোষ হিসাবেই বিরাজ করে, অন্যান্যরা বিশেষভাবে সজ্জিত থাকে।

Neisseria জোড়া গঠন করে, স্ট্রেপটোকক্কাস (Streptococcus) শিকল গঠন করে এবং স্ট্যাফাইলোকক্কাস (Staphylococcus) একত্রে আঙ্গুরের গুচ্ছের মত পুঞ্জ গঠন করে। ব্যাকটেরিয়া বৃহত্তর বহুকোষীয় কাঠামো গঠন করতে পুঞ্জীভূত হতে পারে। যেমন: অ্যাকটিনোব্যাকটেরিয়ার (Actinobacteria) দীর্ঘায়ত তন্তু, মিক্সোব্যাকটেরিয়ার (Myxobacteria) সমষ্টি, স্ট্রেপটোমাইসিসের (Streptomyces) জটিল হাইফি ইত্যাদি। শুধু নির্দিষ্ট কিছু শর্তাধীনে এমন বহুকোষীয় কাঠামোগুলো দেখা যায়। উদাহরণস্বরূপ, যখন অ্যামিনো অ্যাসিডের সংকট থাকে, মিক্সোব্যাকটেরিয়া পারিপার্শ্বিক ব্যাকটেরিয়া কোষগুলোকে 'কোরাম সেনসিং'(Quorum sensing) প্রক্রিয়ায়  শনাক্ত করতে পারে এবং প্রত্যেকে একে অপরের দিকে স্থানান্তরিত হয়ে ৫০০ মাইক্রোমিটার দীর্ঘ পর্যন্ত "ফ্রুটিং বডি" (Fruiting body) গঠন করতে পারে। ফ্রুটিং বডিতে আনুমানিক ১০০,০০০ ব্যাকটেরিয়া কোষ থাকে।[২৬]

এই ফ্রুটিং বডিগুলোর মধ্যে ব্যাকটেরিয়া পৃথক পৃথক কাজ সম্পাদন করে; উদাহরণস্বরূপ, দশটি কোষের মধ্যে একটি কোষ ফ্রুটিং বডির শীর্ষে পরিযাণ করে এবং একটি বিশেষায়িত সুপ্তাবস্থায় প্রভেদিত হয়, যে দশাকে মিক্সোস্পোর বলে । এটি শুষ্ক ও প্রতিকূল পরিবেশগত অবস্থায় অধিকতর প্রতিরোধক।

ব্যাকটেরিয়া প্রায়ই বিভিন্ন তলে সংযুক্ত হয় এবং ঘন জমায়েত গঠন করে যাকে বায়োফিল্ম বলে । আরো বৃহত্তর গঠনকে মাইক্রোবিয়াল ম্যাটস (অণুজীবদের মাদুর) বলে । বায়োফিল্ম ও ম্যাটের পুরুত্ব কয়েক মাইক্রোমিটার থেকে অর্ধ মিটার পর্যন্ত গভীর হতে পারে এবং ব্যাকটেরিয়া, প্রোটিস্ট ও আর্কিয়ার বহু প্রজাতি ধারণ করতে পারে । বায়োফিল্মে অবস্থিত ব্যাকটেরিয়া কোষ ও বহিঃকোষীয় উপাদানের একটি জটিল সজ্জা প্রদর্শন করে । যেমন, মাইক্রোকলোনির মতো গৌণ কাঠামো গঠন করে যার মধ্যে পরিপোষকের উত্তম ব্যাপন সমর্থ করার জন্য বহু নালী জালিকা থাকে । প্রাকৃতিক পরিবেশে, যেমন মাটি বা উদ্ভিদ পৃষ্ঠতলে, বেশিরভাগ ব্যাকটেরিয়া বায়োফিল্ম গঠন করে তলসমূহে আবদ্ধ থাকে। চিকিৎসাবিজ্ঞানেও বায়োফিল্ম তাৎপর্যময়, যেহেতু এসব ব্যাকটেরিয়া কাঠামো প্রায়শ দীর্ঘকালস্থায়ী ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে উপস্থিত থাকে। বায়োফিল্মে সুরক্ষিত ব্যাকটেরিয়া নাশ করা স্ববশ ও পৃথক ব্যাকটেরিয়া নাশ করার চেয়ে দুরূহ।

0 টি ভোট
করেছেন (43,930 পয়েন্ট)
ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন আকার হতে পারে যেমন,দর্ন্ডাকার,সর্পিলাকার,গোলাকার,সূত্রাকার,বাঙ্গাচি দশা ইত্যাদি।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি ভোট
1 উত্তর 127 বার দেখা হয়েছে
31 ডিসেম্বর 2021 "প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Rishad Ud Doula (5,760 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 197 বার দেখা হয়েছে
31 ডিসেম্বর 2021 "প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Rishad Ud Doula (5,760 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 266 বার দেখা হয়েছে
+5 টি ভোট
1 উত্তর 184 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
3 টি উত্তর 420 বার দেখা হয়েছে
31 ডিসেম্বর 2021 "প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hojayfa Ahmed (135,470 পয়েন্ট)

10,761 টি প্রশ্ন

18,423 টি উত্তর

4,737 টি মন্তব্য

249,481 জন সদস্য

50 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 48 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. 789bwin

    140 পয়েন্ট

  2. Sheikh Sakib

    110 পয়েন্ট

  3. Shubrnatalukdar

    110 পয়েন্ট

  4. Elma Hasan Jahnbee

    110 পয়েন্ট

  5. Taspia Tahsin

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত #ask আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী চিকিৎসা #science পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #biology বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক শব্দ ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম হরমোন বাংলাদেশ বিড়াল
...