আপনি যদি ধর্মের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করে থাকেন, তাহলে স্ত্রীর দুধ পান করায় কোনো ক্ষতি নেই। বরং স্ত্রীর বুকের দুধে অত্যন্ত প্রোটিন রয়েছে যা বাচ্চার জন্য খুবই জরুরী ও উপকারী। যা অন্য কোনো প্রাণীর দুধে নেই।
তবে আপনি যদি ধর্ম কী বলে এই ব্যপারে তা জানতে চান, তাহলে বলব; স্বামীর জন্য বৈধ আছে স্ত্রীর স্তন চোষা বা খাওয়া৷ তবে স্ত্রীর দুধ পান করা ইসলামে বৈধ নয়।
তাহলে যদি স্তন চোষার সময় ভুলবশত মুখে দুধ চলে যায়, তবে কি স্ত্রী মা হয়ে যায়? কিংবা সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়?
উত্তরঃ না। কেউ যদি ভুলবশত দুধ খেয়ে ফেলে, তাহলে স্ত্রী তালাক হয়ে যাবে না। অথবা মা হয়ে যাবে না। কিংবা সম্পর্কে কোন ব্যঘাত ঘটবে না। স্ত্রীর বুকের দুধ পান করা যাবে না কারণ, এটা কেবল তার সন্তানের হক্ব। আর ইসলাম অন্যের হক্বের ব্যপারে কঠোর। এ ক্ষেত্রে পিতাও সন্তানের হক্বের অধিকারী নয়! তাই কারো উচিৎ হবে না, তার স্ত্রীর বুকের দুধ পান করা!