• লেটেস্ট
  • ট্রেন্ডিং
  • সবগুলো
ভুল সময়ে জন্ম নেয়া পৃথিবীর ইতিহাসে সব থেকে রহস্যময় ও বিস্ময়কর বিজ্ঞানী

ভুল সময়ে জন্ম নেয়া পৃথিবীর ইতিহাসে সব থেকে রহস্যময় ও বিস্ময়কর বিজ্ঞানী

জুন ১০, ২০১৯
কার্বন science bee science news

কার্বন ফাইবার পুনর্ব্যবহারের নতুন পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি আবিষ্কার

মে ১৬, ২০২৫
স্পেস science bee science news

বাংলাদেশের প্রথম স্পেস রকেট; প্রদর্শিত হলো ময়মনসিংহে

মে ১৪, ২০২৫
ক্যান্সার science bee science news

কোরিয়ান বিজ্ঞানীদের ক্যান্সার নিরাময়ের যুগান্তকারী পদ্ধতির আবিষ্কার

মে ১৩, ২০২৫
আমার চোখে ঢাকা; নগর নিয়ে নাগরিকের ভাবনা 

আমার চোখে ঢাকা; নগর নিয়ে নাগরিকের ভাবনা 

মে ৪, ২০২৫
সভ্যতার ভিত্তিপ্রস্তর-লোহা এর অতীত থেকে ভবিষ্যত

সভ্যতার ভিত্তিপ্রস্তর-লোহা এর অতীত থেকে ভবিষ্যত

এপ্রিল ১৭, ২০২৫
ইলেকট্রন কে ত্রিমাত্রিক কাঠামোতে বন্দী করলেন গবেষকেরা: কোয়ান্টাম জগতে নবসম্ভাবনা

ইলেকট্রন কে ত্রিমাত্রিক কাঠামোতে বন্দী করলেন গবেষকেরা: কোয়ান্টাম জগতে নবসম্ভাবনা

এপ্রিল ১০, ২০২৫
নাহিয়ান আল রহমান অলি: স্বপ্ন, সংগ্রাম ও সাফল্যের এক মহাকাশ অভিযাত্রী

নাহিয়ান আল রহমান অলি: স্বপ্ন, সংগ্রাম ও সাফল্যের এক মহাকাশ অভিযাত্রী

এপ্রিল ৯, ২০২৫
স্টেম সেল থেরাপি, চিকিৎসাবিজ্ঞানে এক নতুন আশার আলো

স্টেম সেল থেরাপি, চিকিৎসাবিজ্ঞানে এক নতুন আশার আলো

এপ্রিল ৮, ২০২৫
চিনি Science bee science news

চিনি: সু-স্বাস্থ্যের সবচেয়ে বড় অন্তরায়

এপ্রিল ৪, ২০২৫
জিনোমের মধ্যে পাওয়া গেল ৯৫ টি অঞ্চল যা PTSD এর সাথে জড়িত

জিনোমের মধ্যে পাওয়া গেল ৯৫ টি অঞ্চল যা PTSD এর সাথে জড়িত

মার্চ ৩০, ২০২৫
পুরুষ কি শুধুই ধর্ষক? নাকি পুরুষতান্ত্রিক সমাজের মারপ্যাঁচে লুকিয়ে আছে নিজেও ধর্ষিত হওয়ার দুর্ভোগ?

পুরুষ কি শুধুই ধর্ষক? নাকি পুরুষতান্ত্রিক সমাজের মারপ্যাঁচে লুকিয়ে আছে নিজেও ধর্ষিত হওয়ার দুর্ভোগ?

মার্চ ২৫, ২০২৫
Science Bee Science News VSAIL

এবার আত্মহত্যার হার কমিয়ে আনতে কাজ করবে VSAIL!

মার্চ ২২, ২০২৫
ব্লগে লিখুন
প্রশ্ন করুন
রবিবার, জুন ১, ২০২৫
বিজ্ঞান সংবাদ
  • টপিকস
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • ২১ শতক
  • প্রযুক্তিNew
  • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • করোনাভাইরাস
  • মহাকাশবিজ্ঞান
  • পরিবেশ
  • অন্যান্য
    • ফ্যাক্ট চেক
    • উদ্যোগ
    • তারুণ্য
    • ক্যাম্পাস টাইম
    • টিপস
    • দেশান্তর
    • বইয়ের দুনিয়া
    • ইতিহাস
    • আত্মউন্নয়ন
    • গেমস এন্ড সফটওয়্যার
হোম
কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট পাওয়া যায়নি
সবগুলো রেজাল্ট দেখুন
বিজ্ঞান সংবাদ
  • টপিকস
    • জীববিজ্ঞান
    • পদার্থবিজ্ঞান
    • রসায়ন
  • ২১ শতক
  • প্রযুক্তিNew
  • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • করোনাভাইরাস
  • মহাকাশবিজ্ঞান
  • পরিবেশ
  • অন্যান্য
    • ফ্যাক্ট চেক
    • উদ্যোগ
    • তারুণ্য
    • ক্যাম্পাস টাইম
    • টিপস
    • দেশান্তর
    • বইয়ের দুনিয়া
    • ইতিহাস
    • আত্মউন্নয়ন
    • গেমস এন্ড সফটওয়্যার
কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট পাওয়া যায়নি
সবগুলো রেজাল্ট দেখুন
বিজ্ঞান সংবাদ

Home » ভুল সময়ে জন্ম নেয়া পৃথিবীর ইতিহাসে সব থেকে রহস্যময় ও বিস্ময়কর বিজ্ঞানী

ভুল সময়ে জন্ম নেয়া পৃথিবীর ইতিহাসে সব থেকে রহস্যময় ও বিস্ময়কর বিজ্ঞানী

জুন ১০, ২০১৯
in উদ্যোগ, প্রযুক্তি, মহাকাশবিজ্ঞান
ভুল সময়ে জন্ম নেয়া পৃথিবীর ইতিহাসে সব থেকে রহস্যময় ও বিস্ময়কর বিজ্ঞানী

আরওপড়ুন

বাংলাদেশের প্রথম স্পেস রকেট; প্রদর্শিত হলো ময়মনসিংহে

ম্যাগনেটিক ফিল্ড এর দুর্বলতা: ৫৯০ মিলিয়ন বছর আগেই পৃথিবীতে জীববৈচিত্র্যের সূচনা

মাইক্রোঅ্যালগি ইঙ্ক : পরিবেশবান্ধব 3D প্রিন্টিং এর নতুন সম্ভাবনা!

কোয়ান্টাম বিট সার্কিট: কোয়ান্টাম কম্পিউটার এর নতুন মাত্রা!

পৃথিবীর ইতিহাসে সব থেকে রহস্যময় ও বিস্ময়কর বিজ্ঞানী ছিলেন Nikola Tesla যিনি সত্যি বলতে পুরো আধুনিক পৃথিবীরটা আমাদের দিয়ে গেছেন ।
 
 আপনি হয়তো অনেক কিছু জানেন না তাঁর আবিষ্কার সম্পর্কে । যার ছিল ৩০০ টির বেশি আবিষ্কারের প্যাটেন্ট এবং  তাঁর আবিষ্কার গুলো ছিল সময়কে ছাপিয়ে গিয়ে  সে সময় থেকেও অনেক অনেক আধুনিক যা বর্তমান যুগেও আধুনিক হিসাবে বিবেচিত হয় ।
 
তাঁর এমনও আবিষ্কার ছিল পৃথিবীর অনেক কিছু একসাথে ধ্বংস করার ক্ষমতা ছিল কিন্তু মানব কল্যাণের জন্য তিনি সেই আবিষ্কার গুলোকে নষ্ট করে দেন ।
 
জানিনা মিডিয়া কোন তাঁকে নিয়ে খুব একটা লেখে না  । কিন্তু তাঁর সম্পর্কে জানার পর তাঁকে সমস্ত বিজ্ঞানীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মনে হয়েছে । কারন Nikola Tesla ই একমাত্র বিজ্ঞানী যিনি যা চিন্তা করতেন তাই ই তৈরি করে দেখাতে পারতেন, এই জন্য অন্যান্য বিজ্ঞানীরা তাঁকে ইতিহাসের সবথেকে পাগলাটে বিজ্ঞানী বলে আখ্যা দিয়েছিলো । 
 
জন্ম, শৈশব এবং শিক্ষাঃ
 
Nikola Tesla জন্মই ছিল রহস্যময় । প্রচণ্ড প্রতিকূল আবহাওয়া ও বজ্রপাতের রাতে ১৮৫৬ সালে ৯ জুলাই এবং ১০ জুলাইয়ের মাঝে রহস্যময়ভাবে ঠিক   রাত ১২ঃ০০ টাতে তাঁর জন্ম হয় ক্রয়োশিয়াতে। তাই তাঁর জন্ম তারিখ ২ টি বলা হয়ে থাকে । তবে Wikipedia তে কনফিউশন এড়াতে ৯ ও ১০  জুলাই ই এর পরিবর্তে ১০ জুলাই লেখা হয়েছে । খারাপ আর ভয়ঙ্কার আবহাওয়াতে জন্ম বলে মানুষ তাঁকে “Child of Darkness” বলেছিল ।
 
কিন্তু তাঁর মা বলেছিলেন সে একদিন পৃথিবীকে আলোকিত করবে , তাই তাঁকে তাঁর মা “Child of Light বলতেন ।” 
 
বাস্তবেও কিন্তু তাই হয়েছিল । তাঁর আবিষ্কৃত AC বিদ্যুৎ পুরা পৃথিবীকেই আলোকিত করেছে , এবং আমাদের আধুনিক একটা পৃথিবী দিয়েছে ।
 
Nikola Tesla এর পিতা তাঁকে ধর্ম যাজক বানাতে চেয়েছিলেন এবং পাঠিয়েও দিয়েছিলেন ধর্মযাজক দের কাছে । কিছুদিন পর কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু পথ থেকে বেঁছে আসেন । এবং পারিবারিক ভাবে তাঁকে ইঞ্জিনিয়ার বানানোর পরিকল্পনা করা হয় ।
 
স্কুলে / কলেজে সে তাঁর প্রতিভার বিস্ময় দেখাতে শুরু করলেন । বড় বড়  ত্রিকোনামিতিক ক্যালকুলাস তিনি খাতা কলম ছাড়াই ব্রেইনে চিন্তা করেই উত্তর বলে দিতেন । সে এতোটাই মেধাবি ছিলেন যে কলেজের শিক্ষকরা তাঁর বিস্ময়কর মেধা দেখে তাঁর বাবাকে চিঠি দিত ।
 
Engineering পড়ার সময়ে এক শিক্ষকের সাথে তাঁর কোন একটা বিষয় নিয়ে দ্বিমত হয় । পরে সে প্রতিদিন ১৮ ঘণ্টা lab এ কাজ করে প্রমান করেন যে তাঁর ধারনাই সঠিক । এই ঘটনা কলেজে ছড়িয়ে পড়লে তিনি সকলের কাছেই আরও বেশি বিস্ময়কর ছাত্র হয়ে ওঠেন ।
তখন ও তাঁর বিস্ময়কর আবিস্কার শুরু হয়নি ।
 
1884 সালে Nikola Tesla আমেরিকা পারি জমান । সাথে ছিল ৪ টি কাপর আর শুধু পরিচয় পত্র আর সাথে  Thomas Edison কে লিখা একজনের একটা চিঠি যেটা নিকলা টেসলাকে বলা হয়েছিল Thomas Edison  কে পৌঁছে দিতে । সেই চিঠিটাতে লিখা ছিল
 আমি পৃথিবীতে দুইজন জ্ঞানী লোকে চিনি, একটা তুমি (Edison)   এবং অপরটি তোমার সামনে দারিয়ে Nikola Tesla
 
AC-DC War (Tesla vs Edison)
 
Edison তাঁর কোম্পানিতে  Nikola Tesla কে নিয়োগ করেন এবং 
ডিসি জেনারেটর পুনরায় ডিজাইন করার জন্য তাঁকে $50000 দেবেন বলে ঘোষণা দেন । Nikola Tesla প্রচণ্ড পরিশ্রম করে সফল হন । কিন্তু Edison, Nikola Tesla কে কোন টাকাই দেননি এবং বলেন “It’s a Joke”
 
এর মাঝেই Nikola Tesla আবিস্কার করেন সব থেকে বিস্ময়কর আবিষ্কার যা সারা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছিল । আর সেটি হল AC বিদ্যুৎ বা Alternating Current .
 
Edison এর DC বিদ্যুৎ দিয়ে মানুষ শুধু আলো পাবার চিন্তা করত ।
কিন্তু Nikola Tesla এর আবিষ্কৃত AC দিয়ে সব কিছু করা সম্ভব এটা মানুষ বুঝতে পারে । 
 
Nikola Tesla এডিসনকে DC এর পরিবর্তে AC ব্যবহার করতে বলেন । এতে এডিসন ক্রিপ্ত হন । এবং টেসলা তাঁর কোম্পানি থেকে আলাদা হয়ে Tesla Electric Company নামে নতুন একটি Company প্রতিষ্ঠা করেন ।
 
এসি বিদ্যুতের খুব শিগ্রই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে । কারন এসি ছিল অত্যন্ত পাওয়ারফুল এবং কম খরচে পাওয়া যেত । এবং শিল্প কারখানার কাজেও একমাত্র ব্যবহার উপযোগী ।
 
এদিকে Edison এর ডিসি বিদ্যুতে বাবসা প্রায় শেষ । এডিসন নিকোলা টেসলাকে থামাতে স্থায়ীয়ও বাসিন্দাদের বাড়ি থেকে কুকুর, বিড়াল চুরি করে রাস্তায় রাস্তায় ক্যাম্প বানিয়ে সেগুলো কে AC বিদ্যুতে শক দিয়ে জন সম্মুখে হত্যা করে মানুষের মনে ভয় সৃষ্টি করতে লাগলেন । একজন মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামিকেও AC দিয়ে হত্যা করার জন্য প্রশাসনকে বোঝান । 
 
এই ঘটনা গুলো ঘটিয়ে মানুষের মনে ত্রাস সৃষ্টি করে এডিসন নিকোলা টেসলার কোম্পানিকে চরমভাবে আর্থিক বিপর্যয়ে ফেলে এবং একসময় নিকোলা টেসলা এসি বিদ্যুতের প্যাটেন্ট বিক্রি করে দেন । প্যাটেন্ট বিক্রির $60000 দিয়ে তিনি নতুন নতুন আবিস্কারের পেছনে কাজে লাগান । 
 
কিন্তু মানুষ পরবর্তীতে ঠিকই  এসি বিদ্যুতের প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারে । এবং পুরা শহরে AC বিদ্যুতের জন্য একটি কোম্পানি এডিসনের বিদ্যুৎ কোম্পানিকে বরাদ্দ করে ।  
 
এটি ছিল এডিসনের জন্য চরম লজ্জাজনক । তিনি করবেন না বলে জানিয়ে দেন । সেই জন্য এডিসনের কোম্পানির অন্যান্য শেয়ার হোল্ডাররা এডিসনের কোম্পানি থেকে  এডিসনকেই বের করে দেয়।
 
মানব কল্যাণে Nikola Tesla এর যুগান্তরকারী আবিষ্কার গুলো :
 
300 এর বেশি আবিস্কারের প্যাটেন্ট ছিল এই মহান বিজ্ঞানী নিকোলা  টেসলার । এছাড়াও অনেক আবিস্কারের প্যাটেন্টই গ্রহন করেননি । আর অনেক আবিষ্কারের আইডিয়া চুরি করে অনান্য  বিজ্ঞানীরা নিজের বলে চালিয়েছিল । নিকোলা  টেসলার একমাত্র বিজ্ঞানী ছিলেন যিনি যা চিন্তা করতে তাই ই তৈরি করে দেখাতেন । আবিষ্কারই ছিল তাঁর নেশা । 
 
1. AC Electricity : 
  
এই সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে । এসি বিদ্যুৎ আবিষ্কার না হলে আমরা অন্ধকার পৃথিবীতেই থাকতাম । আর পৃথিবীতে এত শিল্প বিপ্লব হত না । 
 
2.Radio : 
 
মারকনির রেডিও আবিস্কারের কয়েক বছর আগেই নিকোলা টেসলা রেডিও আবিষ্কার করেছিলেন ।  এবং রেডিও তরঙ্গও তাঁর গবেষণার কাজেও ব্যবহার করেছিলেন । 
 
1943 সালে আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট সত্যটা জানার পরে মারকনির রেডিও প্যাটেন্ট বাতিল ঘোষণা করে নিকলা টেসলাকে রেডিও আবিষ্কারক হিসাবে ঘোষণা করে । কিন্তু একবছর পর প্রভাবশালীদের সহযোগিতায় মারকনি প্যাটেন্টটি নিজের নামে বহাল রাখতে সক্ষম হয়েছিল ।
 
3. Remote, Robot and Guided Missile System :
 
নিকোলা টেসলা রিমোটে প্রযুক্তি এর জনক ছিলেন । তিনি একটি খেলনা নৌকাকে দুর নিয়ন্ত্রিত ভাবে চালাতে গিয়ে একসাথে ৩ টি আবিষ্কার করে ফেলেন । ১. পৃথিবীর সর্বপ্রথম রিমোট , ২.পৃথিবীর সর্বপ্রথম রোবট ৩.পৃথিবীর সর্বপ্রথম গাইডেড মিসাইল সিস্টেম ।
 
4. Wireless Electricity : 
 
নিকোলা টেসলা এমন একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছিলেন , কোন তাঁর ছাড়াই বিদ্যুৎ এক স্থান থেকে অন্যস্থানে পাঠাতে যেত । তিনি তখনকর সময়ে একজন নামকরা বাবসায়ীর থেকে ফান্ড নিয়ে তৈরি করে 187 ফুট উঁচু একটি  Tesla Tower যেখান থেকে তাঁর ছাড়াই বিদ্যুৎ পাঠানো যাবে ।
এবং তিনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে সারা পৃথিবীকে বিদ্যুৎ দেয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন ।
 
তিনি পুরা পৃথিবীকেই একটা  conductor  হিসাবে ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন । এবং সার্থকও হয়েছিলেন । কিন্তু প্রোজেক্টির কাজ শেষ হবার আগেই বিনিয়োগ কারীরা হঠাৎ করেই টাকার জোগান দেয়া বন্ধ করে দেয় । কারন বিদ্যুৎ কোম্পানি গুলো ভয়ে ছিল যদি সারা পৃথিবীতে ফ্রিতে বিদ্যুৎ দেয়া হত অনেক কোম্পানিই দেউলিয়া হয়ে যেত । আবিষ্কারটি হারিয়ে গেছে । না হলে আজ আমরা তাঁর ছাড়াই ফ্রিতে  বিদ্যুৎ পেতাম ।
 
5.Induction Motor :
 
শিল্প ক্ষেত্রে Induction Motor এর ভুমিকা কেমন সেটা আর নতুন করে বলার কিছু নাই ।
 
6.Tesla Coil : 
 
বর্তমান যুগের Wifi technology মূলত টেসলার এসব আবিষ্কার থেকেই বিবর্তিত হয়ে এসেছে । তাঁর আবিষ্কার সম্পর্কে লিখে শেষ করতে পারব না । আরও কয়েকটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার যেমন : 
 
7.Violet Ray 
 
8.TeleForce
 
9.Neon Lamp
 
10. Wireless Telegraphy
 
11. Three phase Electric power
 
12.Tesla Turbine 
 
13.Tesla valve 
 
14.Vacume Variable Capacitor 
 
15.shadowgraph
 
16. Free Energy ***
 
17. Tesla Experimental 
 
18. Tesla’s Columbus
 
19. Resonant inductive coupling
 
20 .Polyphase system
 
21. Rotating magnetic field
 
22. Radio control 
 
23. Plasma globe
 
30Violet rayp
 
25. Carbon button lamp
 
26. Telegeodynamics
 
27.Teleoperation
 
28. Torpedo
 
29. Vacuum variable capacitor
 
30. VTOL
 
আরও অনেক অনেক আবিষ্কার …..
 
কিছু জিনিসের আবিষ্কার মূলত Nikola Tesla ই করেছিলেন । কিন্তু আবিস্কারক হিসাবে তাঁর ক্রেডিট নাই এবং কিছু আবিষ্কার নাক্কার জনক ভাবে কিছু বিজ্ঞানী চুরি করে নিজের নামে করেছিলেন ।
 
1.Radio
2. X-ray
3.Hidro Electric Power
4.Rader System 
ইতাদি ইতাদি ……
 
এডিসন বৈদ্যুতিক বাল্ব  আবিস্কারের অনেক আগেই নাকি নিকোলা টেসলা ল্যাবে বাল্ব জালিয়ে কাজ করতেন । 
 
Nikola Tesla এর কিছু আবিষ্কার ছিল যে গুলো পৃথিবী ধংসের ক্ষমতা রাখতে পারতো । কিন্তু মানব কল্যাণের স্বার্থে তিনি নিজের হাতেই তৈরি করেই টা নষ্ট করেছিলেন । আর কয়টি আবিষ্কার তিনি
অর্থাভাবে করতে পারেন নি ।
 
1. Earthquake Machine :
 
1893 সালে  নিকোলা টেসলা এমন একটি  মেশিন তৈরি করেন যা  দিয়ে বড় মাত্রার ভুমিকম্প তৈরি করে ফেলেছিলেন । এটি মূলত ছিল একটি  Oscillator । যার নাম দিয়েছিলেন Tesla Oscillator. 
এবং তিনি অনুভব করেছিলেন তাঁর যন্ত্রটিকে যদি খুব বড় পরিসরে তৈরি করা হয় পুরা পৃথিবীতে ভুমিকম্প  সৃষ্টি করা যেতে পারে ।  
মানুষের কল্যাণের কথা চিন্তা করে তিনি নিজের হাতে হাতুরি দিয়ে ভেঙ্গে ফেলেছিলেন । এবং আবিষ্কারটিও হারিয়ে যায় ।

2.Artificial Tidal Wave : 
 
সমুদ্রে বিশাল ক্রিত্তিম ঢেউ তৈরির প্রযুক্তি আবিষ্কার করে ফেলেছিলেন যা সুনামি তৈরি করতে সক্ষম ছিল এবং যা দিয়ে শত্রু পক্ষের জাহাজকে সেই ঢেউতে ডুবিয়ে দিতে পারতো ।


3. Thought Camera :
 
নিকোলা টেসলা সেই সময়েই এমন একটি ক্যামেরা তৈরির কথা বলেছিলেন যা মানুষের চিন্তা শক্তি থেকে ডাটাতে কনভার্ট করে সেই গুলোকে দেখা যাবে একটি স্ক্রিনে,  এমন একটি প্রোজেক্ট । কিন্তু তিনি আর্থিক কারনে প্রোজেক্ট করতে পারেননি  । সম্ভব হলে মানুষের কোন কিছুই আর গোপন থাকতো না ।


4.Electric-Powered Supersonic Airship :
 
তিনি এমন একটি Airship এর কথা বলেন  যার গতি হবে এতই বেশি মাত্র ৩ ঘণ্টায় New York City এ যেতে London পারবে ।  কিন্তু এই আবিষ্কারটির সমস্ত  মডেল , ডকুমেন্ট মৃত্যুর পরে হারিয়ে যায় ।
 
5.Philadelphia Experiment / Project Rainbow / teleportation:
 
এটি ছিল Warld War 2 এর সময়ের একটি প্রোজেক্ট । আমেরিকার নৌবাহিনী জাহাজ অদৃশ্য করে শত্রু বাহিনীর চোখ ফাকি দিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই প্রোজেক্ট এর দায়িক্ত দেয়া হয়েছিলো নিকোলা টেসলাকে । সেই প্রোজেক্ট এ নিকোলা টেসলার অধীনে আলবার্ট আইন স্টাইনকেও টিম মেম্বার করা । নিকোলা টেসলা ছোট একটি boat এর ক্ষেত্রে সার্থক হয়েছিলেন । নিকোলা পুরোপুরি অদৃশ্য করে ফেলেন সেটিকে ।  কিন্তু এই পরীক্ষাটি করে সফল হওয়ার পর কিছু ভয়াবহ অভিজ্ঞতার পর নিকোলা টেসলা প্রোজেক্ট থেকে অব্যাহতি নেন এনং তিনি নিষেধ করেছিলেন আইনস্টাইন সহ বাকি যে মেম্বরদেরকে  যাতে এই বড় জাহাজ এর ক্ষেত্রে এই পরীক্ষাটি না করা হয় । কিন্তু তাঁর পরেও পরীক্ষাটি করা হয়েছিলো জাহাজে কয়েকজন স্ক্রুসহ । পরে জাহাজটি অদৃশ্য হয়েছিল ঠিকই কিন্তু  জাহাজে অবস্থিত স্ক্রুদের বিগলিত  লাশ, কেউ কেউ মানুষিক ভারসাম্যহীন , এবং কাউকে জাহাজের দেয়ালে অর্ধেক শরীর ঢুকে থাকা অবস্থায় পাওয়া যায় । নিকোলা টেসলা কিন্তু আগে থেকেই এর ভয়াবহতা কল্পনা করেছিলেন ।
 
6.Anti Gravity Flying Matching :
 
১৯১১ সালে New York এর একটি মাগাজিনকে বলেন  নিকোলা টেসলা আরও একটি Flying Matching নিয়ে কাজ করছিলেন যেটি দেখতে (UFO)  এর মত হবে এবং যেকোন দিকে  যেকোন  গতিতে ছুটতে পারবে ।এটি আকাশে ওড়ার সময় গ্রাভিটি শুন্য হয়ে পড়বে ।
এবং বাতাসে স্থির অবস্থায় রাখা যাবে । কিন্তু এই মেশিনটিতে না থাকবে কোন পাখা না থাকবে কোন উইংস ।  
 
7.Time Matchine :
 
নিকোলা টেসলা একমাত্র বিজ্ঞানী যিনি time machine নিয়ে কাজ করেছিলেন সবার প্রথম । অনেকেই মনে করেন তিনি টাইম মেশিন তৈরি করে ফেলেছিলেন । 
 
8.Death Ray/ Death Beam :
 
Nikola Tesla এর যে কয়টি  ভয়াবহ আবিষ্কারের কথা বলে ছিলেন তাঁর মধ্যে একটি ছিল Death  Ray . এটি এমন একটি যন্ত্র যা ২৫০ মাইল দূর থেকে ১০ হাজার যুদ্ধ বিমানকে এক সাথে ধংস করে দেয়ার ক্ষমতা রাখতে পারতো এবং যে কোন যুদ্ধকে শেষ করে দিতে পারতো । অনেকে বলেন তিনি এই যন্ত্রটি তৈরিও করে ফেলেছিলেন । কিন্তু এটি দিয়ে মানুষ পৃথিবী ধ্বংস করে দেবে চিন্তা করে এই যন্ত্র টিকেও তিনি নষ্ট করে ফেলেন ।  

তাঁর লাবে একাধিকবার আগুন লেগে অনেক আবিষ্কারের ডকুমেন্টই পুরে গেছিলো । 
 
এরকম বিস্ময়কর আবিষ্কারের জন্য অনেক বিজ্ঞানীই মনে করতেন Nikola Tesla এর  সাথে এলিয়েনদের যোগাযোগ রয়েছে এবং তাঁদের সাথে কাজও করেন ।
নিকোলা  টেসলার  পৃথিবী ধ্বংসের যন্ত্র আবিষ্কারের কথা শুনে আমেরিকা তাঁর সব নথী জব্দ করেছিল । কিন্তু নিকোলা কাজ করেছিলেন  মানুষের কল্যাণে ।
 
7 জানুয়ারি 1943 সালে পৃথিবীর  এই মহান বিজ্ঞানী করোনারি থ্রম্বসিস এ মারা যান । তবে ধারনা করা হয় তিনি অবসেসিভ কম্পলসিভ ডিসঅর্ডার নামে পৃথিবীর এক বিরল রোগে আক্রান্ত ছিলেন । এটা একটা মানুষিক রোগ । যে রোগে আক্রান্ত হলে মনে হয় “সে নিজে যা করছে সেটা সঠিক ভাবে করতে পারছে না”
 
তাঁর জন্মের মতই মৃত্যুটাও অদ্ভুত ছিল । মারা যাবার দিন তাঁর ঘরের দরজায় লিখা ছিল Don’t Distrub Me
 
নিকোলা টেসলা মৃত্যু বরেন করেন অনেকটা মানুষিক কষ্ট নিয়েই ।
তিনি পৃথিবীতে আরও কিছু দিতে চেয়েছিলেন । কিন্তু তাঁর আবিষ্কারের পেছনে পরবর্তিতে আর কেউ বিনিয়োগ করে নি কারন তাঁর আইডিয়া গুলো এতটাই তখনকর সময়ে এতটাই আধুনিক ছিল, যে বিনিয়োগ কারীরা বিশ্বাস করতে পারতো না । তাই তিনি কষ্ট নিয়েই বলেছিলেন   “এই পৃথিবীতে মানুষ আমাকে বিশ্বাস করেনা ।” 
 
তাঁর মৃত্যুর পর  সমস্ত আবিষ্কারের ডকুমেন্ট রহস্যজনক ভাবে হারিয়ে যায় ।
 
অনেকেই মনে করেন তাঁর আবিষ্কারের ডকুমেন্ট  হারিয়ে যায়নি ।আমেরিকা এখনও নতুন নতুন আবিষ্কার করেই চলছে নিকোলা টেসলার ওই সব ডকুমেন্টের ওপর ভিত্তি করে ।  ধারনা করা হয় এরিয়া-51  এ তাঁর রেখে যাওয়া ডকুমেন্ট এর ওপর এখন ও গবেষণা করা হয় ।  
 
USA যেটাকে এলিয়েন স্পেসশিপ (UFO) বলে বিশ্ববাসীদের কাছে বলে আসছে  সেটা নাকি আসলে আমেরিকার তৈরি  নিকোলা  টেসলার দেয়া সেই স্পেসশিপটির মডেল । 
 
আবার যে মেশিনটি দিয়ে  হাইতি দ্বীপে যে বিশাল ক্রিত্তিম ভূমিকম্প তৈরি করা হয়েছিলো সেটাও নাকি নিকোলা টেসলার  আবিষ্কৃত ভূমিকম্প মেশিনের মডেল থেকে তৈরি করা হয়েছিলো।
 
১৯০৮ সালে নাকি প্রাথমিক ভাবে Death Ray এর  পরীক্ষা কালে  Tunguska নদীর পাশে  (Siberian Russia.) ৮০ বর্গ মাইল বনাঞ্চল ধ্বংস করা হয়েছিলো যা  যার ধ্বংস ক্ষমতা পারমাণবিক বোমার থেকে ভয়াবহ ছিল ।
 
তবে নিকোলা টেসলা মানুষের কল্যাণে জন্য এই সব ধংসাত্তক  প্রযুক্তি  নিজের হাতেই নষ্ট করে ফেলেছিলেন । হয়তো পরবর্তীতে হয়তো USA তাঁর লিখিত ডকুমেন্ট থেকে আবার তৈরি করেছিল । তবে নিশ্চিত ভাবে কেউ বলতে পারে নি ।  
 
মিডিয়া যেসব বিজ্ঞানীদেরকে দু একটি ধ্বংসাত্মক আবিষ্কারের জন্য এবং একটি নোবেল পুরুস্কারের জন্য  সারা বিশ্বের কাছে সেরা বিজ্ঞানী  হিসাবে তুলে ধরেছে এক সময় তাঁরাও নিকোলা টেসলাকে গুরু হিসাবে সম্মান করত ।
 
অন্যান্য বিজ্ঞানীদের সাথে নিকোলা টেসলার তুলনা চলে না শুধু এই টুকুই বলা যায় তাঁরা শুধু থিওরি আকারে তাঁদের আবিষ্কার গুলোকে প্রকাশ করতেন সেখানে নিকোলা টেসলা বাস্তবে তৈরি করে দেখাতেন ।এবং তাঁর প্রত্যেকটা আবিষ্কারই ছিল অন্যান্য বিজ্ঞানী থেকে অনেক বিস্ময়কর । নিকোলা টেসলাকে বলা হয় “The Wizard of Electricity” কিন্তু তিনি ছিলেন আসলে “The King of all Scientists”.
  এবং তাঁর আবিষ্কারই পৃথিবীটাকে আধুনিক করেছে । 
নিকোলা টেসলা  তাঁর জীবনের অর্জিত সমস্ত সম্পদ আবিষ্কারের পেছনে ব্যয় করেছিলেন  । 
 
পৃথিবী আজ নিকোলা টেসলাকে প্রায় ভুলে গেছে । কিন্তু পৃথিবী মানুষ গুলো খুব ভাগ্যবান যে এমন একজন জ্ঞানী পৃথিবীতে এসে সব কিছু আলোকিত করে দিয়েছিলেন । 

@পরিমার্জিত ও সংগৃহীত
আপনার অনুভূতি কী?
+1
25
+1
13
+1
1
+1
2
+1
11
+1
1
+1
6
ট্যাগ: InventionTesla
Science Bee

Science Bee

বিজ্ঞান,প্রযুক্তি ও রিসার্চের সর্বশেষ সংবাদ এখন আপনার হাতের মুঠোয়।এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি।

footer_logo    

বাংলাদেশের প্রথম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক সংবাদমাধ্যম “ডেইলি সায়েন্স” সায়েন্স বী এর একটি অন্যতম অনুষঙ্গ প্রোগ্রাম। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সকল সংবাদ, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার আইনত ও নৈতিকভাবে বেআইনি।

   

যা গুরুত্বপূর্ণ


  • যোগাযোগ করুন
  • প্রশ্ন ভাণ্ডার
  • বী ব্লগ
  • অফিসিয়াল পেইজ

আরও…


  • আমাদের সম্পর্কে
  • যুক্ত হোন
  • অফিসিয়াল গ্রুপ
  • আমাদের টীম

প্রধান সম্পাদক


মবিন সিকদার

 

বার্তা সমন্বয়ক


দিদারুল ইসলাম
সাদিয়া বিনতে চৌধুরী

 
 

© Science Bee Bangladesh. 2020 All rights reserved.

Designed & Developed By Mobin Sikder

কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট পাওয়া যায়নি
সবগুলো রেজাল্ট দেখুন
  • ২১ শতক
  • অন্যান্য
  • আত্মউন্নয়ন
  • ইতিহাস
  • গেমস এন্ড সফটওয়্যার
  • টিপস
  • তারুণ্য
  • দেশান্তর
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বইয়ের দুনিয়া
  • উদ্যোগ
  • ক্যাম্পাস টাইম
  • টপিকস
  • জীববিজ্ঞান
  • পদার্থবিজ্ঞান
  • রসায়ন
  • পরিবেশ
  • প্রযুক্তি
  • মহাকাশবিজ্ঞান
  • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
  • করোনাভাইরাস

Copyright © 2020 Science Bee.