Unmanned Aerial Vehicles (UAV) কে সংক্ষেপে বলা হয় ড্রোন যা ম্যাপিং, কৃষিক্ষেত্রে এবং উপর থেকে নিচের ছবি তুলতে, শিপিং এর জন্য ব্যবহার করা হয়।
![]() |
মানুষজনের নিরাপত্তার জন্য ব্যবস্থা নিলেও এটি অনেক ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে না। অনেক সময় মানুষের গোপনীয়তা, নিরাপত্তা এবং সম্পত্তির ক্ষতি ঘটায়। যদি ভুলেও এই ড্রোন সন্ত্রাসীদের হাতে পড়ে, তাহলে অনেক তথ্য সন্ত্রাসীদের হাতে পাচার হয়ে যায়। যেটা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য একটা বড় ধরনের হুমকি।
ড্রোনকে ডিটেক্ট করার জন্য রাডার টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু তবুও ড্রোনের মাঝেমাঝে আকৃতির জন্য হুমকি থেকেই যায়। এবং রাডার ড্রোনকে ডিটেক্ট করতে পারেনা। অনেক ইউনিভার্সিটি ড্রোন ডিটেক্ট করার জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছে। এরমধ্যে একটা হচ্ছে আরসিএস সিগনেচার। এটি সহজে ড্রোন ডিটেক্ট করতে পারে।
আরসিএস সিগনেচার রাডারের সাইজ, শেপ এবং কী দিয়ে রাডার গঠিত সেটাও বের করতে পারে। রাডার ডিটেক্ট করতে মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম হেল্প করতে পারে অনেক বেশি। এক্ষেত্রে এটা আরও কার্যকরী অন্যান্য প্রযুক্তি থেকে।
![]() |
জনসাধারণের অ্যাক্সেসযোগ্য পরিমাপের ডেটা রাডার সিস্টেমগুলির বিকাশে, পাশাপাশি আরও জটিল সনাক্তকরণের জন্য মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদমগুলিতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ড্রোন শনাক্তকরণ এবং ত্রুটি শনাক্তকরণ হ্রাস করার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলবে।
“ড্রোন ব্যবহার নিরীক্ষণের আরও ভাল উপায় খুঁজে পাওয়া জরুরি । আমাদের লক্ষ্য এই কাজটি চালিয়ে যাওয়া এবং পরিমাপের প্রচারণা অন্যান্য ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলিতে প্রসারিত করা, পাশাপাশি ড্রোন ব্যাবহারে বৈচিত্র্য আনা বাস্তব জীবন এবং পরিবেশের সাথে মিল রেখে,” ভিসিল সেমকিন বলেন।
![]() |
অল্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ভিল ভিকারি বলেছেন, “আমরা মিলিমিটার-তরঙ্গের তারবিহীন যোগাযোগ প্রযুক্তি বিকাশ করছি, যা রাডারের মতো পরিবেশকে সাহায্য করতে ব্যবহৃত হতে পারে। এই প্রযুক্তির সাহায্যে ৫জি-বেস স্টেশনগুলি অন্যান্য জিনিসের পাশাপাশি ড্রোন শনাক্ত করতে পারে! “
















